এটা আমার এক্সট্রা পাওয়া। মামনির সাধের বাগান। আয়ুষের পছন্দের খাবার দেখেও ও কেন রেগে গেলো।

আজ আমার খুবই প্রিয় জিনিস তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম। আমি খুবই ভালোবাসি।

আজ গেলাম এক স্পেশাল গেস্টের সাথে দেখা করতে। অনেকদিন পর একসাথে খুবই সুন্দর একটা সন্ধ্যা কাটালাম।।

শরীরটা খারাপ জেনেও কিছুই করতে পারছিনা। অসময়ের ফুল। হেলথি ব্রেকফাস্ট। ডিনারে ফুলকো লুচি।

ঘুরে এসে সেই আবার একে কাজে ব্যস্ত হয়ে পরলাম।

অযোধ্যা, বেনারস, নেপাল সব ঘোরা শেষ করে মন খারাপ নিয়ে চললাম বাড়ির উদ্দেশ্যে।

মামারবাড়ি ভারী মজা কিল চড় নাই।। আজ সবাই মিলে গেলাম ডিনার করতে।।

মামারবাড়িতে কি কি খাওয়া হলো ছোট্ট একটা ভিডিও শেয়ার করলাম।আশাকরি এই ছোট্ট ভিডিওটা তোমাদের ভালো লাগবে

সবাই মিলে খেতে গেলাম আমার ফেভরিট নেপালি ট্রাডিশনাল খাবার।ছোটবেলার রেস্টুরেন্ট। দিদার প্রিয় ছাদবাগান।

সব জায়গা ঘুরে এবার পৌছালাম আমাদের শেষ গন্তব্যস্থলে। পৌঁছে তো ভীষণ মজা।।

বিশ্বনাথ মন্দির ও অযাচক আশ্রম,মাল্টিভার্সিটি ঘুরলাম।ভোরে ভোরে চলে গেলাম মন্দিরে। তারপর ঘুরলাম আশ্রম

দারুন টেস্টি টেস্টি লাঞ্চ বেনারসে খেলাম। সাথে address টাও শেয়ার করলাম।।

সারনাথ, হিন্দু ইউনিভার্সিটি আর বিড়লা মন্দির তোমাদের ঘুরিয়ে দেখালাম।।

বেনারসে পৌঁছে অবশেষে হোটেল খুঁজে পেলাম। এতো সুন্দর র‍্যালি দেখে মন ভরে গেলো।

কনক ভবনের কিছু অবাক করা ইতিহাস, যা শুনে তোমাদের খুবই ভালো লাগবে।।

এই রাজভবনে এসে আমার খুবই অবাক লাগছিলো আর আমি বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না যে আমি এখানে এসেছি।।

হনুমান গড়ি ঘুরলাম আর সাথে জানালাম এই হনুমান গড়ির মাহাত্ম।। সাথে গেলাম আরেক জায়গায়।।

দশরথ ভবন দেখে সেই ছোট থেকে পড়া বা জানা রামায়ণের কথা মনে পরছে আর স্বপ্নের মতো লাগছে। দারুন ব্রেকফাস্ট

অযোধ্যায় রামলাল্লার দর্শন করে মন ভরে গেলো। এতো সুন্দর মন্দির দেখে চোখ জুড়িয়ে গেলো।।

এখন শুধু পৌঁছানোর অপেক্ষা করছি। মনে হচ্ছে কখন পৌছাবো রাম লাল্লার কাছে।।

বেরিয়ে পরলাম গাট্টিবোচকা নিয়ে। কি কি ডিনার বানিয়ে নিলাম।।

ছিল এক প্ল্যান হয়ে গেলো আরেক প্ল্যান, কিছুই করার নেই।।

আরামের ঘুম। যখনই সামনে দিয়ে যাই গাছ থেকে পেরে খেয়ে নিই।। দারুন ডিনার।।

আজ আমার সব থেকে প্রিয় জিনিস রান্না করলাম। ফুল গুলো সত্যিই ভীষণ সুন্দর। এ যেন ক্যাকটাসে বরফ।

এমন জায়গাতে কুমড়ো গাছ হয়েছে যে আমরা অবাক হয়ে গেছি। মঙ্গলবারের ভিডিও।

আজ রান্না করলাম পুটুর পাটুর। নিজের বাড়িতে এত সুন্দর ফল দেখে সত্যিই ভীষণ ভালো লাগে।

সুচিত্রা মাসির আনা মাছ দেখে তো আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে। মুড়ি ভাজলাম। হেলথি ডিনার বানালাম।।

শরীরটা খুবই খারাপ যাচ্ছে। আবার দারুন লাঞ্চ। মা ছেলের ভালোবাসা। ডিনার।।

প্রিয় জিনিস গিফ্ট পেলে মনটা খুশিতে ভরে যায়। অনলাইনে মামনির খুবই প্রয়োজনীয় জিনিস নিলাম।।

আজ অনেক কিছু রান্না করলাম। কি কি রান্না করেছি সব শেয়ার করলাম।।

পাতাবাহার আর বগেনভলিয়া এক সাথে। পালং পনিরের তিনটে ট্রিক বললাম যাতে কালার সুন্দর হয়।।

আজ একটু অন্যরকম ভিডিও শেয়ার করলাম।। আমি জানি তোমাদের খুবই ভালো লাগবে।।

সকাল সকাল এ কার আগমন। পাপার সাফাই পর্ব চলছে আজ।।

আজ রান্না করলাম টু ইন ওয়ান মাছের ঝোল। মন ভালো রাখতে যতটা পারি চারাপোনাদের যত্ন করি।

আমার বেডরুম আজ পুরো বাগানে পরিণত হয়েছে। খুবই ভালো লাগছে।।

দিন নাকি রাত বোঝাই যাচ্ছিলো না। খুবই দুর্যোগপূর্ণ দিন।।

সেদিন কি গিফট দিয়েছিলো সেটা তোমাদের দেখালাম। ডিনারে বানালাম হেলথি রেসিপি।।

সঙ্গদোষে নিজের অস্তিত্ব ভুলে গেলেও আজ নিজের রূপ দেখিয়েছে। তাই বেশ ভালো লাগলো।।

এতো কিউট আর মিষ্টি। ইলিশ মাছের মতো ঝোল। টেস্টি টেস্টি ডিনার।।

এই মাছ আমি কোনোদিন খাইনি এই প্রথম বানালাম। আমি খেতে খুবই ভালোবাসি কিন্তু বানাতে পারি না।।

মা ছেলে মিলে আজ দারুন লাঞ্চ সারলাম। দিবানিদ্রায় মগ্ন। দারুন ডিনার।।

শীতের এইদুটো সবজি গাছে হলে আমার দেখতে খুবই ভালো লাগে। পূর্ণিমাতে সাজালাম। মামনির প্রিয় লাঞ্চ।।

বাড়ির পাশে মেলা কিন্তু গেলাম অনেক বছর পর।মেলাতে গিয়ে খুবই খুবই আনন্দ করলাম।।

রান্নাবান্না সেরে চলে গেলাম নার্সারিতে। গাছ কিনলেই আমাকে গিফট দেয়।।

সরস্বতী পূজো এলো বছর ঘুরে। সবাই মিলে দিলাম অঞ্জলি আর সাথে হলো খাওয়াদাওয়া।।

কুন্দফুল আমার খুবই ভালো লাগে। সন্ধ্যায় গেলাম পিসির বাড়ি।।

আজ আমরা খুবই আনন্দ নিয়ে প্রসাদ তৈরী করলাম। লুচি ভাজতে গিয়ে দারুন একটা ঘটনা ঘটলো।।

জাতীয় সবজি দিয়ে রান্না করলাম। কেমন সাজালাম। আমার ভালো লাগা খাবার।।

পিসির বাড়িতে আছে ইউনিক ইউনিক ফল আর ফুলের গাছ। সব তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।।

দাদাভাই এর উদ্দেশ্যে প্রতিবারের মতন আজও অঞ্জলি দিলাম। আমার প্রিয় পিঠা খেলাম।।

আজকের দিনটা খুবই ভালো কাটলো। উপাসনা ও কালি পুজো একসাথে। প্রসাদ খাওয়া।।

Part-2।। ফুল মেলা।। বর্ধমান।। 2025।।

Part-1।। ফুল মেলা।। বর্ধমান।। 2025।।

আঙ্কেলের হাতের জাদু তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম। কি কি রান্না করলাম তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।।

ফ্যামিলি পিকনিকে ভীষণ মজা করলাম। একদম ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার।।

শুভ জন্মোৎসব (৩১. ১২. ২০২৪) খুবই সুন্দর ভাবে পালন করলাম।।

তিন চার দিন ধরে আমি ভীষণ ভাবে ব্যস্ত। কিন্তু কেন? সেটাই তোমাদের সাথে শেয়ার করলাম।।

কেমন সাজিয়েছি দেখো। দুটো বাৎসরিক একই দিনে। সন্ধেবেলাটা ভালোই কাটলো ❤️

আজ দুটো অনুষ্ঠান একসাথে সেলিব্রেট করলাম। সাথে আমাদের ছোট্ট সবজির বাগান শেয়ার করলাম।।

চুন্নু মুন্নুর সাথে তোমাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিলাম। গেলাম বাৎসরিক অনুষ্ঠানে।