জান্নাহ্

সফলতার পথে আহবান।


জান্নাহ্

▌ভয়ংকর এক নারী প্রজন্মের অপেক্ষায় আমরা!!

৭৫% উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে ২৭ থেকে ৩০ বয়সেও বিয়েহীন। ক্যারিয়ার গড়তে গিয়ে এরা এমন এক সংকট তৈরী করেছে যে। আগামী ৫ বছরে লাখ লাখ মেয়ে বিয়েহীন থাকবে, তাদের যৌবনের চাহিদা, আবেগ, ভালোবাসা হারানোর ফলে।

স্বামীর মন জয় করার পরিবর্তে স্বামীর প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েই সংসারে দরকষাকষি করবে। আর স্বামীও তাদের মাঝে আনুগত্য, কোমলত্ব, নারীত্ব না পেয়ে অসহ্য হয়ে উঠবে। তখন সংসার টিকানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। কারণ তার স্ত্রী ৩০ টা বছর পুরুষের ফিতরাতে টেক্কা দিয়ে সে নিজেই পুরুষে বিবর্তিত হয়ে গেছে।

তার আস্ত দেহটাই নারীর বৈশিষ্ট্য হলেও সে মানসিকভাবে পুরুষ। স্বামী তাকে দৈহিক ভাবে নারী পেলেও সে মেন্টাল ভাবে পুরুষ। এমন একটা দিন আসতে যাচ্ছে। মেয়েরা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যৌবন থেকে যেমন বঞ্চিত হবে। বঞ্চিত হবে সংসার থেকেও। বঞ্চিত হবে আখিরাতের মুক্তি থেকেও..!

কথা: সংগৃহীত...
#জান্নাহ্: সফলতার পথে আহবান।

4 months ago | [YT] | 28

জান্নাহ্

ইতিহাসের জন্য…
যখন বাদশাহ ফয়সাল ১৯৭৩ সালের অক্টোবর যুদ্ধে (আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ) পশ্চিমাদের প্রতি তেল রপ্তানি বন্ধ করে দেন, তিনি তার বিখ্যাত উক্তি বলেন:
“আমরা ও আমাদের পূর্বপুরুষেরা খেজুর ও দুধ খেয়ে বেঁচেছি, আর আমরা আবার তাতেই ফিরে যাব।”

একদিন আমেরিকার তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার তাকে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার অনুরোধ জানাতে সৌদি আরব সফরে যান।

কিসিঞ্জার তার স্মৃতিকথায় লিখেছেন, তিনি ১৯৭৩ সালে জেদ্দায় বাদশাহ ফয়সালের সঙ্গে দেখা করেন।
তখন রাজা খুবই গম্ভীর মুখে ছিলেন। কিসিঞ্জার আলোচনা শুরু করার জন্য একটু রসিকতা করতে চাইলেন।
তিনি বললেন:

“আমার বিমানটি জ্বালানিশূন্য হয়ে বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে আছে। আপনি কি অনুগ্রহ করে তা তেল দিয়ে ভরার অনুমতি দেবেন? আমি বাজারদরের চেয়েও বেশি দামে তেল কিনতে প্রস্তুত।”

কিসিঞ্জার লিখেছেন,
বাদশাহ ফয়সাল হাসেননি, বরং মাথা তুলে তাকিয়ে বললেন:

“আমি একজন বৃদ্ধ মানুষ। আমার একমাত্র আকাঙ্ক্ষা, মৃত্যুর আগে আল-আকসা মসজিদে দুই রাকাত নামাজ আদায় করতে পারি। আপনি কি এই আকাঙ্ক্ষা পূরণে আমাকে সাহায্য করবেন?”

#আল্লাহ_রহমত_করুন_বাদশাহ_ফয়সালকে
এই ঘটনাটি এখনো ইতিহাসে বাদশাহ ফয়সালের দৃঢ় মনোভাব ও ইসলামি চেতনার এক উজ্জ্বল উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
Abubakar Muhammad Zakaria

6 months ago | [YT] | 42

জান্নাহ্

মনের কথা বলেছেন: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক হাফিযাহুল্লাহ

6 months ago | [YT] | 75

জান্নাহ্

রিযক্ব নির্ধারিত, মৃত্যু সন্নীকটে, সময় সীমিত ।
তাহলে নির্ধারীত বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা করব কেন?
চেষ্টা করব, আর আল্লাহর নির্ধারণে সন্তুষ্ট থাকবো 🖤

7 months ago | [YT] | 74

জান্নাহ্

▌কিছু ধার-দেনা করে হলেও দ্রুত বিবাহ কর।
.

যুগশ্রেষ্ঠ আলিমেদ্বীন, ইমাম আব্দুল আযীয বিন আব্দুল্লাহ বিন বায (রহিমাহুল্লাহ্) বলেন --- “হে আমার ভাই, তুমি যদি বিবাহে সক্ষম হও, তাহলে অতিসত্বর বিবাহ কর। তুমি দ্রুত বিবাহের দিকে ধাবিত হও এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা কর। এ ব্যাপারে কিছু ধার-দেনা করে হলেও তুমি আল্লাহর কাছে সাহায্য চাও এবং দ্রুত বিবাহ কর। তুমি তোমার সুস্থতাকে গনিমত হিসেবে গ্রহণ কর। বিপদ থেকে দূরে থাকাকে গনিমত হিসেবে গ্রহণ কর। তুমি যদি বিবাহ করতে অসমর্থ হও, তাহলে তুমি এই উত্তেজনা প্রশমনকারী উপকরণের দ্বারস্থ হও। সেটা রোযার মাধ্যমে হতে পারে। কেননা রোযা শয়তানের ক্ষেত্রকে সংকুচিত করে। অথবা তা ঔষুধের মাধ্যমে হতে পারে, যেসব ঔষুধ এই বিষয়কে প্রশমন করে। তুমি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যাও।”
.
গৃহীত:
► [দ্র: https://binbaz.org.sa/old/29429]
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

7 months ago | [YT] | 39

জান্নাহ্

শাহবাগীরা গ্রেফতার হচ্ছেনা। তাদেরকে মবও বলা হচ্ছেনা। তাদের থেকে কেউ হাত গুটিয়ে নিচ্ছেনা। তারা হুজুর নয় বলে তাদের এই আনলিমিটেড অধিকার।

8 months ago | [YT] | 76

জান্নাহ্

বিনা সালাতে মুসলিম!

https://youtu.be/eBiR-_x_dxg?si=mSA1M...

11 months ago (edited) | [YT] | 2

জান্নাহ্

Update Post-

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ। একজন ঋণগ্রস্ত, ১০ বছর ধরে অসুস্থ বোনের সাহায্যে এগিয়ে আসুন।

আমাদের এক বোন আকলিমা, জরায়ুর টিউমার অপারেশনের কারণে তার ওভারি দুটি হারাতে হয়েছে। এর ফলে তিনি হাড়ক্ষয় ও মেরুদণ্ডের সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন। তার মেরুদণ্ডের একাধিক ডিস্ক সরে গেছে। অসহ্য ব্যথায় তিনি দিনরাত কাতরাচ্ছেন। কোনো ওষুধ কাজ করছে না।
এমতাবস্থায় তার জরুরি চিকিৎসার জন্য প্রায় ৮০ হাজার টাকার প্রয়োজন। সর্বমোট ৫৯ হাজার টাকা যোগাড় হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। অর্থাৎ, মূল চিকিৎসার জন্য আরো ২১ হাজার টাকা বাকি। গতকাল ডাক্তার দেখানোর পর নতুন এমআরআই এবং বেশ কিছু ব্লাড টেস্ট করতে বলা হয়েছে, যার জন্য ১৫ হাজার টাকা প্রয়োজন। টোটাল ৩৬ টাকা আরো দরকার।

আপনারা চাইলে ৫০/১০০ দিয়েও সাহায্য করতে পারেন। যাদের যতটুকু সামর্থ আছে সর্বোচ্চটুকু দেওয়ার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ।

মানবিক কারণে সবাইকে এগিয়ে আসার অনুরোধ জানাচ্ছি। ওনার ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে নিচে দেওয়া নাম্বারে সরাসরি কল করতে পারবেন।

বিকাশ ও নগদ-01307-217442 রকেট-01992836824

ব্যাংক একাউন্টে পাঠাতে চাইলে প্রথম নাম্বারটিতে কল করবেন ইনশাআল্লাহ।

1 year ago | [YT] | 20

জান্নাহ্

▌আক্বিদাহ যদি সঠিক না হয়, তাহলে সমস্ত কথা ও কাজ বাতিল!!
____________________________________________
শায়খ আব্দুল আজিজ বিন বাজ রহি’মাহুল্লাহ বলেছেন, “আক্বিদাহ যদি সঠিক না হয়, তাহলে সমস্ত কথা ও কাজ বাতিল।” ফতোয়া ইবনে বাজঃ ১/১৩, আল-ইফতা।
.
অনেক ভাইয়েরা এই কথাটার দলিল বা উৎস জানতে চেয়েছেন। নীচে আমি আক্বীদাহ শব্দের অর্থ এবং আকীদাহ সঠিক না হলে সমস্ত আমল বাতিল, এই কথার দলিল উল্লেখ করছি।
.
আরবী ‘আক্বদ’ শব্দ থেকে ‘আক্বীদাহ’, যার শাব্দিক অর্থ হচ্ছে বন্ধন বা গিঁট, Knot.
ইসলামী পরিভাষায় একজন মুসলিম ব্যক্তির ‘মৌলিক ধর্মীয় বিশাস’ (ইংরেজীতে Creed) এর এক একটি বিষয়, (যেমন আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বশেষ ‘রাসুল’ বা আল্লাহর প্রেরিত দূত, জিব্রাঈল আ’লাইহি সালাম আল্লাহর নাযিলকৃত ওয়াহী নিয়ে আসতেন, ‘তাক্বদীর’ বা মানুষের ভাগ্য আল্লাহ নিয়ন্ত্রন করেন এবং তিনি তা লিখেও রেখেছেন, ইত্যাদি) বিষয়গুলোকে আক্বীদাহ বলা হয়। কারণ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসগুলো গিঁটের মতোই মানুষের অন্তরের সাথে জোড়া লেগে থাকে, যা সহজে ভেঙ্গে যায়না বা নষ্ট হয়না।
.
হামযা ইউসুফ নামক একজন আমেরিকান রিভার্ট মুসলিম, যিনি সূফী মতবাদ গ্রহণ করেছেন, তিনি দাবী করেছেন, “আকিদাহ শিক্ষা করার উপর জোর দেওয়া একপ্রকার ব্যধি।”
.
নোমান আলী খান নামক অন্য একজন আমেরিকান ‘ইউটিউব বক্তা’ যিনি সুন্নাহ সম্পর্কে কোন জ্ঞান ছাড়াই ক্বুরআন খুলে তাফসীর পড়ানো আরম্ভ করেছেন, তিনি দাবী করেছেন, “আক্বীদাহ কথাটি ক্বুরআনে নেই, সুতরাং আক্বিদাহ শিক্ষা করাকে এতো গুরুত্ব দেওয়া ঠিকনা।”

সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীর অন্যতম মূর্খ বক্তা তারেক মনোয়ারাও একই ভ্রান্ত কথা বলেছে: যে কিসের আক্বীদাহ? কুরআন হাদিসে কোন আক্বীদাহ বলতে কিছু নেই!
.
এটা আসলে ইসলামী শিক্ষা নিয়ে তাদের মূর্খতাপূর্ণ বক্তব্য ছাড়া আর কিছুইনা। ক্বুরআনে ‘তারাবীহ’ শব্দ নাই, ‘দাজ্জাল’ শব্দ নাই, তাই বলে আমরা কি এইগুলো শিক্ষা করা বাদ দেবো? এটা আসলে মূর্খতা, আপনারা এমন মূর্খতাপূর্ণ কথা-বার্তা থেকে সাবধান থাকবেন।
.
আমার এই লেখাটা মূলত সেই সমস্ত পথভ্রষ্ট বক্তা ও লিখকদের বিভ্রান্তির জবাব, যারা মনে করে যে, “মুসলমানদের আক্বিদাহ ঠিক করা গুরুত্বপূর্ণ কোন বিষয় নয়।”
.
আল্লাহ সুবহা’নাহু তাআ’লা ক্বুরআনুল কারীমে যে জিনিসটাকে সবচাইতে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তা হচ্ছেঃ বান্দা শিরকমুক্ত থেকে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআ’লার ইবাদত করবে। সেইজন্য আল্লাহ তাআ’লা ক্বুরআনুল কারীমের বিভিন্ন সুরাতে প্রায়ই আল্লাহ সম্পর্কে সঠিক বিশ্বাস কেমন হওয়া উচিৎ এবং কাফের মুশরেকদের ভ্রান্ত বিশ্বাসের প্রত্যাখ্যান করে আয়াত নাযিল করেছেন।
.
আর একজন মুসলিমের এই বিশ্বাসগুলোকে সমস্ত ইসলামী পন্ডিতগণ ‘আকিদাহ’ নামে উল্লেখ করেছেন এবং এনিয়ে বই লিখেছেন। এটা না বুঝেই একবিংশ শতাব্দীর একশ্রেণীর মুফতি আর মুফাসসির সাহেবরা দাবী তুলেছেন, ক্বুরআনে আকিদাহ শব্দ নাই, সুতরাং আকিদাহ কোন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় না! এটা জাহালাত (মূর্খতা), এটা দ্বোয়ালালাহ (পথভ্রষ্টতা)।
.
‘ক্বুরানুল কারীম’ থেকে আকীদাহ সঠিক না হলে সমস্ত আমল বাতিল, এই কথার প্রমাণঃ

মহান আল্লাহ তাআ’লা বলেন, “(হে নবী!) আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তী সকল (নবী-রাসুলদের) প্রতি এই ওয়াহী করা হয়েছিলো যে, আপনি যদি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করেন, তাহলে আপনার সমস্ত আমল বাতিল হয়ে যাবে, এবং আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে একজন হবেন।” সুরা আল-যুমারঃ ৬৫।
.
সুতরাং, এই আয়াতে কারীমায় আল্লাহ স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, শিরক করার কারণে মানুষের সমস্ত আমল বর্বাদ হয়ে যাবে। যেটা তিনি অন্যান্য আয়াতেও উল্লেখ করেছেন।
আল্লাহ তাআ’লা আরো বলেছেন, “আর (শেষ বিচারের দিন) আমি তাদের আমলগুলোর প্রতি লক্ষ্য করবো, অতঃপর সেগুলোকে বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করে দেব।” সুরা ফুরক্বানঃ ২৩।
.
আল্লাহ তাদের আমলগুলোকে ধূলিকণায় পরিণত করে দেবেন, কারণ তাদের ইবাদত বা আমলগুলো ছিলো শিরক মিশ্রিত অথবা বিদআ’ত। আর শিরক মিশ্রিত কোন আমল বা বিদআ’ত আল্লাহ কবুল করেন না। সেই জন্যে আমল করার পূর্বে ‘আক্বিদাহ’ বা ধর্মীয় বিশ্বাস (Creed) সঠিক করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী আমল করতে হবে। আকীদাহ সংশোধন না করেই বেশি বেশি আমল করলে সম্ভাবনা আছে সেই আমলের মাঝে শিরক ও বিদআ’ত ঢুকে আমল নষ্ট ও ব্যর্থ হয়ে যাবে।
.
সুন্নাহ বা সহীহ হাদিস থেকে প্রমাণঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে গিয়ে কোন কিছু জিজ্ঞেস করবে, তার ৪০ দিনের সালাত কবুল হবে না।” সহীহ মুসলিম।
.
নবী সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আরো বলেছেন, “যে ব্যক্তি কোন গণক বা জ্যোতিষীর কাছে যায় এবং তার কথা সত্যি বলে বিশ্বাস করে, তাহলে সে মুহাম্মাদের উপর নাযিলকৃত বিষয় (ক্বুরআনুল কারীমের) সাথে কুফুরী করবে।” সুনানে আবু দাঊদ।
এই দুইটি হাদীস থেকে প্রথমটিতে দেখা যাচ্ছে, কেউ যদি শুধুমাত্র গণকের কাছে তার ভাগ্য নিয়ে ভবিষ্যতবাণী জিজ্ঞাসা করে, তাহলে তার ৪০ দিনের সালাত কবুল হবেনা।
.
এর কারণ হচ্ছে, সে গণক বা জ্যোতিষীর কথা বিশ্বাস করুক বা না করুক, গণক যে গায়েব বা অদৃশ্যের জ্ঞান জানার দাবী করা (বড় শিরক), সে তার প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন করে দূরে থাকেনি। এতোটুকু ঈমানের ঘাটতি থাকার কারণে ৪০ দিন পর্যন্ত তার সালাত কবুল করা হবেনা। আর যদি গণকের কথা বিশ্বাস করে তাহলে সে যেনো সম্পূর্ণ ক্বুরআনকেই অস্বীকার করে কাফের হয়ে গেলো।
.
সাহাবীদের বক্তব্যঃ
নবী সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লামের মৃত্যুর পরে সাহাবীদের যুগে ইরাকের বসরা নামক অঞ্চলে কিছু লোক বের হয়েছিলো, যারা মনে করতোঃ ‘তাক্বদীর’ বলতে কিছু নেই, সবকিছু তাৎক্ষনিকভাবে ঘটে থাকে। তাক্বদীর অস্বীকার করেছিলো বলে এই পথভ্রষ্ট লোকদেরকে ‘ক্বাদরিয়া’ বলা হতো।
.
যাই হোক সেখান থেকে কিছু তাবেয়ী মুসলমান মক্কায় হজ্জ বা উমরা করতে আসেন এবং এমন সময় তারা সৌভাগ্যক্রমে আবদুল্লাহ ইবন উমর রাদিয়াল্লাহু আ’নহুর সাথে মসজিদে দেখা পেয়ে যান। তারা তাঁর কাছে গিয়ে একজন তাঁর ডানপাশে এবং আর একজন বামপাশে বসেন, এবং তাক্বদীর অস্বীকারকারী ক্বাদরিয়াদের ব্যপারে তাঁকে প্রশ্ন করেন।
.
আবদুল্লাহ ইবন উমর তাদেরকে বলেন, “তাদের সাথে তোমাদের দেখা হলে বলে দিও যে, তাদের সাথে আমার কোন সস্পর্ক নেই এবং আমার সঙ্গে তাদেরও কোন সম্পর্ক নেই। আমি আল্লাহর কসম করে বলছি! তাদের মধ্য থেকে কেউ যদি ওহুদ পাহাড় পরিমাণ সোনার মালিক হয় এবং তা আল্লাহর রাস্তায় দান করে, তাক্বদীরের প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত আল্লাহ তা কবুল করবেন না।” সহীহ মুসলিমঃ ১।
.
ফযীলাতুশ-শায়খ সালিহ আল-ফাউজান হা’ফিজাহুল্লাহ বলেছেন,
“কোন ব্যক্তি যদি বলে আমাদের জন্য ঈমানই যথেষ্ঠ, আক্বিদাহর উপর জোর দেওয়ার প্রয়োজন নেই, এটা পরস্পর বিরোধী একটা কথা। কোন ব্যক্তির ঈমান ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান হবেনা যতক্ষণ পর্যন্ত না তার আক্বিদাহ সঠিক হচ্ছে। যার আক্বিদাহ সঠিক নয় তার ঈমান নেই এবং তার দ্বীনও সঠিক নয়।”
.
শায়খ আরো বলেছেনঃ “ইসলামী দাওয়াত ও তাবলীগে তাওহীদ একটা স্থায়ী বিষয়। একমাত্র মুনাফেক ও কাফেররাই তাওহীদের দাওয়াতকে অপ্রয়োজনীয় বা বোঝার মতো মনে করে, আল্লাহু মুস্তাআন।”
সালাফী মানহাজের উপর অত্যাবশ্যকীয় প্রশ্ন এবং উত্তরঃ ৩৪-৩৫ পৃষ্ঠা।
.
___________________________________________
সংগৃহীত: তোমরা তোমাদের পালনকর্তার অভিমূখী হও।
_____________
#জান্নাহ্: সফলতার পথে আহবান।

1 year ago | [YT] | 99

জান্নাহ্

▌টেক্সির সাহায্যে একজন মুশরিককে মন্দিরে পৌঁছে দেওয়া জায়েজ নেই, শিরকের কাজে কোন সাহায্য নেই।
.
শাইখ ড. সালেহ আল ফাওঝান হাফিযাহুল্লাহ
.
#জান্নাহ্

1 year ago | [YT] | 169