মুমিনদের কে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাজত করে এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছে (সুরা নুর আয়াত ৩০)
নারী ঈমানদা নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাজত করে তারা যেনো যা সাধারণত প্ররকাশমান তা ছাড়া তাঁদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেনো তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে । সুরা নুর আয়াত 31
সাধারণত প্ররকাশমান বোঝানো হয়েছে তাদের মুখ চেহারা হাত পা জেনো দেখাজায় আল্লাহ কোথাও বলেছেন তোমরা মুখমণ্ডল হাতে মুজা পায়ে মুজা চোখের উপর পর্দা লাগাতে।
হে নবী আপনি আপনার পত্নীগনকে ও কন্যাগনকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগনকে বলুন তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয় এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না (সুরা আহযাব আয়াত 59)
সওম (রোজা) কী চরিত্র দান করে? . মানুষের নফস ভোগবাদী, সে চায় দুনিয়ার সম্পদ ও ইন্দ্রিয়সুখ ভোগ করতে। পক্ষান্তরে সওমের শিক্ষা হচ্ছে ত্যাগ করা, সংযত থাকা, নিজের ভোগবাদী প্রবণতার মুখে লাগাম দেওয়া। মানবতার কল্যাণে কাজ করা, সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করা হচ্ছে ত্যাগের বিষয়, যা ভোগের ঠিক উল্টো। এটা করতে নিজেদের জান ও মালকে উৎসর্গ করতে হয়। ত্যাগ করার জন্য চারিত্রিক শক্তি, মানসিক বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে হয়।
মো’মেন সারা বছর খাবে পরিমিতভাবে যেভাবে আল্লাহর রসুল দেখিয়ে দিয়ে গেছেন এবং সে অপচয় করবে না, পশুর মতো উদরপূর্তি করবে না। সেখানে একটি নিয়ন্ত্রণ থাকবে। কিন্তু বছরে এক মাস দিনের বেলা নির্দিষ্ট সময়ে সে খাবে না, জৈবিক চাহিদা পূর্ণ করবে না অর্থাৎ নিজের ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রণ করবে, ফলে আত্মা শক্তিশালী হবে, আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে সে সজাগ হবে। এটা করতে গিয়ে আল্লাহর হুকুম মানার জন্য তার যে শারীরিক কষ্ট, মানসিক কষ্ট সহ্য করার মানসিকতা তৈরি হবে এটা তার জাতীয়, সামষ্টিক ও সামাজিক জীবনে প্রতিফলিত হবে। আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে কষ্টদায়ক হলেও সে ভোগবাদী হবে না, পিশাচে পরিণত হবে না, সে নিয়ন্ত্রিত হবে, ত্যাগী হবে। সে আল্লাহর হুকুম অমান্যকারী হবে না, মান্যকারী হবে।
তার ত্যাগের প্রভাবটা পড়বে তার সমাজে। ফলে এমন একটি সমাজ গড়ে উঠবে যেখানে সবাই একে অপরের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে উৎসাহী, নিজে না খেয়ে অন্যকে খাওয়াতে আগ্রহী হবে। তাদের মধ্যে বিরাজ করবে সহযোগিতা, সহমর্মিতা। অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে সওমের মূল উদ্দেশ্যটাই হলো আত্মসংযম, আত্মনিয়ন্ত্রণ। আমরা যদি সালাহকে (নামাজ) সামষ্টিক (Collective) প্রশিক্ষণ মনে করি তাহলে সওম অনেকটা ব্যক্তিগত (Individual) প্রশিক্ষণ। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুসলিমই সওম রাখছেন। কিন্তু সওমের যে শিক্ষা তা আমাদের সমাজে কতটুকু প্রতিফলিত হলো। আমরা যদি পৃথিবীতে শুধু মুসলমানদেরকে হিসাবের মধ্যে ধরি যারা আল্লাহ রাসুলকে বিশ্বাস করেন, কেতাব বিশ্বাস করেন, হাশর বিশ্বাস করেন এমন মুসলমান ১৬০ কোটির কম হবে না।
আমরা দেখি রোজা যখন আসে মুসলিম বিশ্বে খুব হুলুস্থুল পড়ে যায়। ব্যাপক প্রস্তুতি চলতে থাকে ঘরে ঘরে। রেডিও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান প্রচারিত হতে থাকে। ইসলামী চিন্তাবিদরা বড় বড় আর্টিকেল লিখতে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের কলাম লেখা শুরু হয়। সওমের গুরুত্ব
আলহামদুলিল্লাহ! শেষ হলো অপেক্ষার প্রহর। বাজারে আসলো ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম এর রচিত বহুল প্রতীক্ষিত বই “হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রব্যবস্থা।”
আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠা হলে কেমন হবে রাষ্ট্রব্যবস্থা, কেমন হবে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, কেমন হবে বিচারব্যবস্থা, কেমন হবে সামরিক ব্যবস্থা, কেমন হবে নির্বাচনব্যবস্থা, কেমন হবে প্রশাসনিক ব্যবস্থা, কেমন হবে শিক্ষাব্যবস্থা, কীভাবে পরিচালিত হবে মসজিদগুলো, কীভাবে নির্বাচিত হবে শুরা পরিষদ, কীভাবে গঠিত হবে মন্ত্রিপরিষদ, কীভাবে পরিচালিত হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নারীনীতি কী হবে, সংখ্যালঘু নীতি কী হবে, যুদ্ধনীতি কী হবে, পররাষ্ট্রনীতি কী হবে, বাণিজ্যনীতি কী হবে, শ্রমনীতি কী হবে, কীভাবে কোর’আনের প্রত্যেকটা আদেশ-নিষেধ বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাস্তবায়ন করা হবে ইত্যাদির সামগ্রিক রূপরেখা জানতে বইটি আজই সংগ্রহ করুন।
[ঘরে বসে বইটি পেতে অর্ডার করুন এই নাম্বারে: 01686-462175]
Akash Shak
4 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
5 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
5 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
5 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
5 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
6 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
حزبت توحید انسانیت کے فلاح اور کامیابی کے لیے کام کر رہا ہے
6 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Akash Shak
পর্দা সুদুই নারীদের জন্য নয় পুরুষের পর্দা আগে।
মুমিনদের কে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাজত করে এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছে (সুরা নুর আয়াত ৩০)
নারী
ঈমানদা নারীদেরকে বলুন তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাজত করে তারা যেনো যা সাধারণত প্ররকাশমান তা ছাড়া তাঁদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেনো তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে ।
সুরা নুর আয়াত 31
সাধারণত প্ররকাশমান বোঝানো হয়েছে
তাদের মুখ চেহারা হাত পা জেনো দেখাজায়
আল্লাহ কোথাও বলেছেন তোমরা মুখমণ্ডল
হাতে মুজা পায়ে মুজা চোখের উপর পর্দা
লাগাতে।
হে নবী আপনি আপনার পত্নীগনকে ও কন্যাগনকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগনকে বলুন তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয় এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না (সুরা আহযাব আয়াত 59)
6 months ago | [YT] | 1
View 0 replies
Akash Shak
পবিত্র মাহে রমজান মাস কে স্বাগতম 🥰
সওম (রোজা) কী চরিত্র দান করে?
.
মানুষের নফস ভোগবাদী, সে চায় দুনিয়ার সম্পদ ও ইন্দ্রিয়সুখ ভোগ করতে। পক্ষান্তরে সওমের শিক্ষা হচ্ছে ত্যাগ করা, সংযত থাকা, নিজের ভোগবাদী প্রবণতার মুখে লাগাম দেওয়া। মানবতার কল্যাণে কাজ করা, সত্যদীন প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করা হচ্ছে ত্যাগের বিষয়, যা ভোগের ঠিক উল্টো। এটা করতে নিজেদের জান ও মালকে উৎসর্গ করতে হয়। ত্যাগ করার জন্য চারিত্রিক শক্তি, মানসিক বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে হয়।
মো’মেন সারা বছর খাবে পরিমিতভাবে যেভাবে আল্লাহর রসুল দেখিয়ে দিয়ে গেছেন এবং সে অপচয় করবে না, পশুর মতো উদরপূর্তি করবে না। সেখানে একটি নিয়ন্ত্রণ থাকবে। কিন্তু বছরে এক মাস দিনের বেলা নির্দিষ্ট সময়ে সে খাবে না, জৈবিক চাহিদা পূর্ণ করবে না অর্থাৎ নিজের ইন্দ্রিয়কে নিয়ন্ত্রণ করবে, ফলে আত্মা শক্তিশালী হবে, আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে সে সজাগ হবে। এটা করতে গিয়ে আল্লাহর হুকুম মানার জন্য তার যে শারীরিক কষ্ট, মানসিক কষ্ট সহ্য করার মানসিকতা তৈরি হবে এটা তার জাতীয়, সামষ্টিক ও সামাজিক জীবনে প্রতিফলিত হবে। আল্লাহর হুকুম মানার ক্ষেত্রে কষ্টদায়ক হলেও সে ভোগবাদী হবে না, পিশাচে পরিণত হবে না, সে নিয়ন্ত্রিত হবে, ত্যাগী হবে। সে আল্লাহর হুকুম অমান্যকারী হবে না, মান্যকারী হবে।
তার ত্যাগের প্রভাবটা পড়বে তার সমাজে। ফলে এমন একটি সমাজ গড়ে উঠবে যেখানে সবাই একে অপরের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে উৎসাহী, নিজে না খেয়ে অন্যকে খাওয়াতে আগ্রহী হবে। তাদের মধ্যে বিরাজ করবে সহযোগিতা, সহমর্মিতা। অর্থাৎ বোঝা যাচ্ছে সওমের মূল উদ্দেশ্যটাই হলো আত্মসংযম, আত্মনিয়ন্ত্রণ। আমরা যদি সালাহকে (নামাজ) সামষ্টিক (Collective) প্রশিক্ষণ মনে করি তাহলে সওম অনেকটা ব্যক্তিগত (Individual) প্রশিক্ষণ। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের সমাজে অধিকাংশ মুসলিমই সওম রাখছেন। কিন্তু সওমের যে শিক্ষা তা আমাদের সমাজে কতটুকু প্রতিফলিত হলো। আমরা যদি পৃথিবীতে শুধু মুসলমানদেরকে হিসাবের মধ্যে ধরি যারা আল্লাহ রাসুলকে বিশ্বাস করেন, কেতাব বিশ্বাস করেন, হাশর বিশ্বাস করেন এমন মুসলমান ১৬০ কোটির কম হবে না।
আমরা দেখি রোজা যখন আসে মুসলিম বিশ্বে খুব হুলুস্থুল পড়ে যায়। ব্যাপক প্রস্তুতি চলতে থাকে ঘরে ঘরে। রেডিও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান প্রচারিত হতে থাকে। ইসলামী চিন্তাবিদরা বড় বড় আর্টিকেল লিখতে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের কলাম লেখা শুরু হয়। সওমের গুরুত্ব
6 months ago | [YT] | 1
View 0 replies
Akash Shak
আলহামদুলিল্লাহ!
শেষ হলো অপেক্ষার প্রহর।
বাজারে আসলো ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ সেলিম এর রচিত বহুল প্রতীক্ষিত বই “হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবিত রাষ্ট্রব্যবস্থা।”
আল্লাহর হুকুম প্রতিষ্ঠা হলে কেমন হবে রাষ্ট্রব্যবস্থা, কেমন হবে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা, কেমন হবে বিচারব্যবস্থা, কেমন হবে সামরিক ব্যবস্থা, কেমন হবে নির্বাচনব্যবস্থা, কেমন হবে প্রশাসনিক ব্যবস্থা, কেমন হবে শিক্ষাব্যবস্থা, কীভাবে পরিচালিত হবে মসজিদগুলো, কীভাবে নির্বাচিত হবে শুরা পরিষদ, কীভাবে গঠিত হবে মন্ত্রিপরিষদ, কীভাবে পরিচালিত হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, নারীনীতি কী হবে, সংখ্যালঘু নীতি কী হবে, যুদ্ধনীতি কী হবে, পররাষ্ট্রনীতি কী হবে, বাণিজ্যনীতি কী হবে, শ্রমনীতি কী হবে, কীভাবে কোর’আনের প্রত্যেকটা আদেশ-নিষেধ বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাস্তবায়ন করা হবে ইত্যাদির সামগ্রিক রূপরেখা জানতে বইটি আজই সংগ্রহ করুন।
[ঘরে বসে বইটি পেতে অর্ডার করুন এই নাম্বারে: 01686-462175]
6 months ago | [YT] | 1
View 0 replies
Load more