Pinaki Bhattacharya

Pinaki Bhattacharya is a Bangladeshi writer, activist, and social thinker living in exile in Paris. His debut novel, Fulkumari: The Tale of a Refugee and a Rat in Pandemic Paris, published by PICT Books in 2025, became an Amazon bestseller. A trained physician and MBA graduate from Sorbonne Business School, Pinaki works as a marketing professional at a Fortune 500 French multinational while pursuing a PhD in sustainability. Formerly active in Bangladesh’s Leftist student movement, he is a prominent voice for democracy and human rights, with 19 non-fiction books to his name. He is followed by millions on YouTube, Facebook, and Twitter, where he regularly critiques authoritarianism and advocates for justice. His writings and videos are widely read by students, activists, and citizens across the globe. Through both literature and activism, Pinaki remains a bold and inspiring voice for the voiceless.


Pinaki Bhattacharya

নতুন ছাত্রদল স্বর্ণযুগের ছাত্রদলের বিরুদ্ধে।

1 week ago | [YT] | 18,182

Pinaki Bhattacharya

* সেনা নেতৃত্বের নোংরা খেলা সামলানোর দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার *

দেশের সচেতন জনগণ মনে করে, ডিরেক্টরেট অব মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স (ডিএমআই)-এর মূল দায়িত্ব হলো দেশের সেনাবাহিনীর আভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা-সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ করে বহিঃশত্রুর সম্ভাব্য আক্রমণ থেকে এই বাহিনীকে নিরাপদ রাখা। সেনা ছাউনির বাইরে এসে তাদের রাজনৈতিক দলের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ করা বেআইনি অপকর্ম, যা অপরাধের পর্যায়ের পরে। বিশেষ করে ছাত্র রাজনীতির মতো একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা তাদের কার্য সীমার মধ্যে পড়ে না। যদি এই ধরনের অভিযোগ সত্য হয়, তবে এটি শুধু ক্ষমতার অপব্যবহার নয়, বরং তা আমাদের গণতান্ত্রিক কাঠামোতে একটি গুরুতর হস্তক্ষেপের সামিল।

আমরা বিশ্বাস করি, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। তিনি অবিলম্বে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে এ বিষয়ে তার উদ্বেগ জানাবেন এবং ডিএমআই-এর তৎপরতার আওতা বা পরিসর স্মরণ করিয়ে দিয়ে সংযত হতে নির্দেশ দেবেন।

যদি এই অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপগুলো ব্যর্থ হয়, তবে আমাদের সামনে আরেকটি প্রশ্ন চলে আসে: জনসম্মুখে এই তথ্যগুলো প্রকাশ করা কি দেশের বৃহত্তর গণতান্ত্রিক স্বার্থের জন্য জরুরি নয়? এই তথ্য গোপন রাখলে তা ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে অবশ্যই তাদের দায়িত্বসীমা অতিক্রম করতে দেওয়া যাবে না এবং তারা যাতে কোনোভাবেই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের তরুণ সমাজের ভবিষ্যৎ যেন কোনো গোপন শক্তির হাতের পুতুল হয়ে না যায়, তা নিশ্চিত করা আমাদের সকলের সম্মিলিত দায়িত্ব।

1 week ago | [YT] | 13,420

Pinaki Bhattacharya

2 weeks ago | [YT] | 24,393

Pinaki Bhattacharya

২. এই ব্যবস্থা বাতিল করার মধ্য দিয়ে দেশে ফ্যাসিজম কায়েম হয়েছিল। যা উৎখাত করতে ১৫ বছরেরও বেশি সময় লেগেছে এবং কয়েক হাজার মানুষকে প্রাণ দিতে হয়েছে; আহত হয়েছেন অগণিত। পুরো জাতিকে বিশাল মূল্য পরিশোধ করে ভয়ঙ্কর রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে বিজয়ী হয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হয়েছে। যার বৈধতা বাংলাদেশের সকল প্রতিষ্ঠানের উর্ধ্বে। কোনো প্রয়োজনই ছিল না গণধিকৃত পঁচাগলা সুপ্রিম কোর্টের কাছে গিয়ে বৈধতার একটি সনদ নেওয়ার।

৩. তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেশবাসীর অভিজ্ঞতা থেকে এটা বলা যায়, এই বিষয়টি শুধু সংবিধান, আইন, আদালত বা দালিলিক বিষয় নয়। এটা প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝাপড়ার বিষয়, নাগরিকদের হৃদয়ঙ্গম করার ও রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিষয়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তনের ক্ষেত্রে ফ্যাসিবাদি সরকারকে উৎখাতকারী দলসমূহের পূর্ণসম্মতি ওপর ভিত্তি করে পৃথক সনদে স্বাক্ষর এবং তা সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। ২৫ বছর পর তিন-চতুর্থাংশ সংসদ সদস্যের সম্মতি এবং গণভোটে অনুমোদন পাওয়ার মাধ্যমে এই বিধান সংশোধন করা যাবে।

2 weeks ago | [YT] | 23,130

Pinaki Bhattacharya

2 weeks ago | [YT] | 10,851

Pinaki Bhattacharya

~বেগম জিয়ার শাসনামলে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে দাবি করা লোকদের নামও তালিকাভুক্ত হয়~

এনডিসি-র কমান্ড্যান্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হকের কমিটির সুপারিশ অনুমোদনের জন্য প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো হলে এতে ভয়ংকর এক ঝামেলা সংশ্লিষ্টদের নজর কাড়ে। তা দেখে সেখানকার কর্মকর্তাদের খুবই বিস্মিত হয়ে পরেন! এতে দেখা যায়, সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক গঠিত এই কমিটি ২০০১ সালে বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে খুনি শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়া পর্যন্ত ব্যক্তিদের তালিকাভুক্ত করেছে। অর্থাৎ যারা বিএনপি-র সর্বশেষ সরকারের আমলে (২০০১ থেকে ২০০৬) নিজেদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত বলে মনে করেন, তেমন ব্যক্তিদের জন্যও সুপারিশ করেছে এই কমিটি। গুরুতর নীতিগত ভিন্নতার কারণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষে এই কমিটির সুপারিশ নিয়ে কোনোভাবেই এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি।

3 weeks ago | [YT] | 6,687

Pinaki Bhattacharya

~বঞ্চনা ও অবিচারকারী অফিসারদের নিয়েই ওয়াকারের কমিটি~

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষে সেনাপ্রধানের করা কমিটির সুপারিশ তিনটি কারণে অনুমোদন করা সম্ভব হয়নি। প্রথমত, এই কমিটি সরকার গঠন করেনি। দ্বিতীয়ত, এর সকল সদস্যই খুনি হাসিনার সুবিধাভোগী এবং বর্তমানে চাকুরিরত অফিসার। নিকট অতীতে যাদের হাতেই ক্ষতিগ্রস্ত অফিসাররাদের অনেকে নির্যাতন ও বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। তৃতীয়ত, এর কাজের এখতিয়ার বা সীমানা সম্প্রসারিত করে তারা বেগম খালেদা জিয়ার প্রধানমন্ত্রীত্বের কালকেও (২০০১ সালের ১০ অক্টোবর থেকে ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর) অন্তর্ভুক্ত করেছে। অর্থাৎ, ওই মেয়াদে যে সকল অফিসার ও সৈনিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন বলে মনে করেন তাদের মধ্য থেকেও কিছু ব্যক্তিকে বিবেচনা করা হয়েছে!

3 weeks ago | [YT] | 12,191