Karchap Bicher - Invidious

Karchap Bicher

The Creator is great 🙏
I believe you are healthy from within, in the current situation on the earth of the universe🙏
What is astrology?
Based on the time, date and place of birth of the questioner, by determining the position of the planets in space at the time of birth or by determining the position of the planets at the time of questioning or by using various methods including palmistry, body signs, etc., the knowledge and method of determining the future course of the questioner is called astrology🙏 Again, a section of astrology is also used to predict the future of countries, states, cities, villages, etc. and natural events such as rain, earthquake, storm, hurricane, epidemic or flood🙏
rb.gy/pcwbiy
Why am I here?
Believe it or not, I do not have the power to change your fate completely🙏 However, if you take the remedies according to astrology 🙏
Finally,
This channel is for astrology research and for the benefit of people, so I request you to subscribe to the channel🙏

View channel on YouTube

Switch Invidious Instance

Videos

Shorts

Podcasts

Playlists

Posts

Karchap Bicher 2.0

মেষ ২০২৬ Prediction ll মেষ রাশি ২০২৬ ll Mesh Rashi 2026 ll Aries 2026 ll Exploring Horoscope

https://youtu.be/G0yD7zTrMZs

1 day ago | [YT] | 0

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সবাইকে শ্রীশ্রী #কার্তিক পূজা`র প্রীতি ও শুভেচ্ছা💚❣😇🫠
শ্রীশ্রী কার্তিক পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ পূজা। কার্তিক হলেন শিব ও পার্বতীর পুত্র এবং দেব সেনাপতি।
________________________________________
কবে পালিত হয় কার্তিক পূজা?
কার্তিক পূজা সাধারণত কার্তিক মাসের সংক্রান্তি তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়, অর্থাৎ যখন সূর্য তুলা রাশি থেকে বৃশ্চিক রাশিতে প্রবেশ করে। ২০২৪ সালে কার্তিক পূজা ১৬ নভেম্বর, শনিবার পালিত হবে। এই দিনটিকে মাসব্যাপী আকাশ দীপদান সমাপনের দিনও ধরা হয়।
________________________________________
কার্তিক পূজার তাৎপর্য
কার্তিককে বীরত্বের প্রতীক এবং দেব সেনাপতি হিসেবে পূজা করা হয়। এই পূজার মূল তাৎপর্যগুলো হলো:
• সন্তান লাভ: প্রচলিত বিশ্বাস অনুসারে, কার্তিক পূজা করলে পুত্রসন্তান লাভ হয়। নববিবাহিত বা নিঃসন্তান দম্পতিরা পুত্রসন্তান লাভের আশায় কার্তিক পূজা করে থাকেন। গ্রাম বাংলায় অনেক সময় নবদম্পতিদের বাড়িতে কার্তিকের মূর্তি রেখে আসার একটি লোকাচারও প্রচলিত আছে, যার উদ্দেশ্য তাদের কার্তিক পূজা করতে উৎসাহিত করা।
• সমৃদ্ধি ও শ্রীবৃদ্ধি: কার্তিকের আরাধনায় সংসারে সমৃদ্ধি আসে এবং শ্রীবৃদ্ধিও হয় বলে বিশ্বাস করা হয়।
• শত্রু দমন ও যুদ্ধ জয়: কার্তিক যুদ্ধের দেবতা এবং মহাপরাক্রমশালী যোদ্ধা। তাই মনে করা হয়, কার্তিক পূজা করলে যেকোনো যুদ্ধ জয় করা সম্ভব এবং শত্রুর হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
• মঙ্গল গ্রহের সুফল: জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, কার্তিক পূজা করলে মঙ্গল গ্রহের সুফল প্রাপ্ত হয়।
________________________________________
কার্তিক পূজার পৌরাণিক প্রেক্ষাপট ও ইতিহাস
পুরাণ অনুসারে, তারকাসুর নামক এক অসুরকে বধ করার জন্যই কার্তিকের জন্ম হয়েছিল। তারকাসুরের অত্যাচারে দেবতারা যখন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠেন, তখন তাঁরা মহাদেবের শরণাপন্ন হন। শিব ও পার্বতীর তেজ থেকে কার্তিকের জন্ম হয় এবং তিনি তারকাসুরকে বধ করে দেবতাদের রক্ষা করেন। এরপর থেকেই তিনি দেব সেনাপতি হিসেবে পূজিত হন।
কার্তিকের স্ত্রীর বিষয়ে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে। কোনো মতে তিনি চিরকুমার, আবার কোনো মতে দেবরাজ ইন্দ্রের কন্যা দেবসেনা (বা দেবী ষষ্ঠী) তাঁর স্ত্রী। দেবী ষষ্ঠীকে সন্তানের রক্ষাকর্ত্রী দেবী হিসেবেও মানা হয়, যা কার্তিক পূজার সঙ্গে সন্তান লাভের ধারণাকে আরও যুক্ত করে।
প্রাচীন ভারতে কার্তিক পূজা সর্বত্র প্রচলিত ছিল। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়া-বাঁশবেড়িয়া এবং কাটোয়া অঞ্চলের কার্তিক পূজা বিশেষ প্রসিদ্ধ। কাটোয়ার 'কার্তিক লড়াই' খুব বিখ্যাত, যেখানে বিভিন্ন পূজা মণ্ডপের মধ্যে প্রতিযোগিতা হয়।
________________________________________
কার্তিক পূজা কিভাবে পালিত হয়?
কার্তিক পূজা বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন রীতিতে পালিত হয়:
• প্রতিমা পূজা: কার্তিক সংক্রান্তির দিনে কার্তিকের মূর্তিকে পূজা করা হয়। সন্তানবতী মায়েরা বিশেষ ভক্তি সহকারে এই পূজা করেন।
• ব্রত পালন: অনেক নারী কার্তিক ব্রত পালন করেন, যেখানে চার প্রহরে চারবার পূজা করা এবং ব্রতকথা শোনার রীতি প্রচলিত।
• আকাশ দীপদান: কার্তিক মাস পড়লে ঘরের সবচেয়ে উঁচু জায়গায় আকাশপ্রদীপ জ্বালানো হয়, যা কার্তিক সংক্রান্তি পর্যন্ত চলে।
• উপকরণ: কার্তিক ঠাকুরের পছন্দের ফুল হলো রক্তকরবী। এছাড়া সাদা বা হলুদ করবী দিয়েও পূজা করা যায়। পূজা করার সময় বাঁশি, তীর-ধনুক এবং ময়ূরের পালক ঠাকুরের কাছে রাখা হয়।
• বিসর্জন: অনেক স্থানে কার্তিক প্রতিমা জলে বিসর্জন না দিয়ে ঘরে খিল এঁটে রাখা হয় বা শস্যক্ষেত্রে রেখে দেওয়া হয় শস্য রক্ষাকর্তা হিসেবে।
কার্তিক প্রণাম মন্ত্র:
"ওঁ কার্ত্তিকেয় মহাভাগ দৈত্যদর্পনিসূদন।
প্রণতোহহং মহাবাহো নমস্তে শিখিবাহন।।"
আপনার যদি কার্তিক পূজা সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকে, তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

4 days ago | [YT] | 14

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সুপ্রিয় দর্শক বন্ধু 💚
কার কেমন যাবে নতুন বছর 🫠
এই বিষয়ে বার্ষিক রাশিফল করব।
আপনার মতামত দিন 😇

2 weeks ago | [YT] | 2

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সবাইকে #শ্রীকৃষ্ণের #রাসযাত্রা` ও #রাসপূর্ণিমা‘র প্রীতি ও শুভেচ্ছা💚❣😇🫠

শ্রীকৃষ্ণের রাসযাত্রা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের, বিশেষত বৈষ্ণবদের, একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্ষিক উৎসব। এটি শ্রীকৃষ্ণের ব্রজলীলার অনুকরণে বৈষ্ণবীয় ভাবধারায় অনুষ্ঠিত হয়।
________________________________________
কবে পালিত হয় রাসযাত্রা?
রাসযাত্রা সাধারণত কার্তিক মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়, যা #'রাসপূর্ণিমা' নামে পরিচিত।
________________________________________
রাসযাত্রার তাৎপর্য
রাস শব্দের অর্থ 'রস' বা 'আনন্দ'। রাসযাত্রা হলো জীবাত্মার (গোপিনী) সাথে পরমাত্মার (শ্রীকৃষ্ণ) মিলন। এটি ভগবান শ্রীকৃষ্ণের রসপূর্ণ অর্থাৎ তাত্ত্বিক রসের সমৃদ্ধ কথাবস্তুকে রাসযাত্রার মাধ্যমে জীবাত্মার থেকে পরমাত্মায়, দৈনন্দিন জীবনের সুখানুভূতিকে আধ্যাত্মিকতায় এবং কামপ্রবৃত্তিসমূহকে প্রেমাত্মক প্রকৃতিতে রূপ প্রদান করে অঙ্কন করা হয়েছে।
শ্রীমদ্ভাগবতে বর্ণিত আছে যে, কার্তিক মাসের পূর্ণিমা রাতে শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে গোপিনীদের সঙ্গে রাসলীলা করেছিলেন। এই লীলায় গোপিনীরা তাঁদের অহংকার ত্যাগ করে শ্রীকৃষ্ণের প্রতি নিজেদের সম্পূর্ণভাবে সমর্পণ করেন। শ্রীকৃষ্ণ তাঁদের ভক্তি ও প্রেমে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁদের জাগতিক ক্লেশ থেকে মুক্তি দেন।
________________________________________
রাসযাত্রা কিভাবে পালিত হয়?
রাসযাত্রা বিভিন্ন অঞ্চলে ভিন্ন ভিন্ন রীতিতে পালিত হয়, তবে মূল বিষয় হলো রাধাকৃষ্ণের আরাধনা।
• রাসলীলা ও রাসনৃত্য: এই উৎসবে গোপিনী পরিবেষ্টিত হয়ে রাধা এবং কৃষ্ণের যুগলনৃত্য ও যুগল মিলনই রাসলীলা নামে পরিচিত। বিভিন্ন স্থানে, বিশেষত মণিপুরী সংস্কৃতিতে, রাস-নৃত্যে কৃষ্ণ ও রাধার ভূমিকায় সাধারণত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের নেওয়া হয়, কারণ বিশ্বাস করা হয় যে এই বয়সে শিশুদের মধ্যে দৈবশক্তি থাকে। তরুণীরা গোপীদের ভূমিকায় নৃত্য পরিবেশন করে।
• মূর্তি পূজা ও শোভাযাত্রা: বৃন্দাবন, মথুরা, ওড়িশা, আসাম, মণিপুর এবং পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে নদীয়া (নবদ্বীপ ও শান্তিপুর) ও কোচবিহারের বিভিন্ন জায়গায় জাঁকজমকপূর্ণভাবে রাস উৎসব পালিত হয়। নবদ্বীপে বিশাল আকারের মৃন্ময়ী মূর্তি নির্মাণ করে শক্তির আরাধনা করা হয়। শান্তিপুরে রাধা ও কৃষ্ণের যুগল মূর্তি নিয়ে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা সহ নগর পরিক্রমা করা হয়।
• ধর্মীয় আচার: পূজার পাশাপাশি বিভিন্ন ধর্মীয় গান, কীর্তন, ভজন এবং ব্রত উপবাস পালিত হয়।
________________________________________
রাসযাত্রার ইতিহাস
শ্রীমদ্ভাগবতের দশম স্কন্ধের ২৯-৩৩ অধ্যায়ে রাসলীলার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে, যা 'রাসপঞ্চাধ্যায়ী' নামে পরিচিত। বাংলায় শ্রীচৈতন্যদেবের সময় থেকেই রাস উৎসব পালনের কথা শোনা যায়। পরবর্তীতে, রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় এবং তাঁর দেওয়ান ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরীর মতো ব্যক্তিত্বদের হাত ধরে এই উৎসব আরও জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে ওঠে। নবদ্বীপের রাস উৎসবের একটি বিশেষত্ব হলো এখানে বৈষ্ণব, শাক্ত ও শৈব - এই তিন সম্প্রদায়ের কল্পনাপ্রসূত অসংখ্য প্রতিমার পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
আপনার যদি রাসযাত্রা সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকে, তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

2 weeks ago | [YT] | 8

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

ttps://youtu.be/H5OigA22OYs
Watch the video to know the #fortune, #character, #friendship, #love, #money and #job prospects of people #born_in_November according to #astrology.

2 weeks ago | [YT] | 1

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সবাইকে সবাইকে শ্রীশ্রী #জগদ্ধাত্রী পূজার প্রীতি ও শুভেচ্ছা 💚❣😇🫠

জগদ্ধাত্রী পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি বিশেষ পূজা, যা দেবী দুর্গারই একটি রূপ দেবী জগদ্ধাত্রী-কে উৎসর্গ করে পালিত হয়। "জগদ্ধাত্রী" শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো "জগৎ ধারণকারিণী" বা "জগতের পালিকা"।
________________________________________
কবে হয় জগদ্ধাত্রী পূজা?
জগদ্ধাত্রী পূজা মূলত কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে অনুষ্ঠিত হয়। এটি সাধারণত দুর্গাপূজার প্রায় এক মাস পর আসে। যদিও প্রধান পূজা নবমীতে হয়, তবে দুর্গাপূজার মতোই অনেক জায়গায় ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত এই উৎসব পালিত হয়।
________________________________________
দেবী জগদ্ধাত্রীর রূপ
দেবী জগদ্ধাত্রী ত্রিনয়না, চতুর্ভূজা এবং সিংহবাহিনী। তাঁর চার হাতে থাকে শঙ্খ, চক্র, ধনুক ও বাণ। দেবী সিংহ, যা আবার হস্তীরূপী অসুর (করীন্দ্রাসুর)-এর পিঠে দাঁড়িয়ে থাকে। এই হস্তীরূপী অসুরকে বধ করার জন্যই দেবী জগদ্ধাত্রী আবির্ভূত হয়েছিলেন বলে বিশ্বাস করা হয়। তাঁর গলায় নাগযজ্ঞোপবীত দেখা যায়। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে চন্দননগর এবং নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর-এর জগদ্ধাত্রী পূজা তার বিশালতা ও জাঁকজমকের জন্য জগৎ বিখ্যাত।
________________________________________
পূজার পৌরাণিক প্রেক্ষাপট ও ইতিহাস
জগদ্ধাত্রী পূজার পেছনে বিভিন্ন পৌরাণিক ও ঐতিহাসিক কাহিনি প্রচলিত আছে:
• পৌরাণিক কাহিনি: কথিত আছে, মহিষাসুর বধের পর দেবতারা নিজেদের শক্তি নিয়ে অহংকার করতে শুরু করেন। তখন এক যক্ষ রূপে দেবী তাঁদের সম্মুখে আবির্ভূত হন এবং দেবতাদের শক্তি দেখিয়ে দেন যে, তাঁদের শক্তি আসলে দেবীরই দান। এই অহংকার ভাঙার পর দেবতারা দেবীর আরাধনা করেন। এরপর দেবী চতুর্ভূজা রূপে আবির্ভূত হন এবং এই রূপই জগদ্ধাত্রী নামে পরিচিত হন।
• ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগরে রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় জগদ্ধাত্রী পূজার সূচনা করেন বলে প্রচলিত। তিনি কারাবন্দী থাকাকালীন স্বপ্নাদেশ পেয়ে কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে এই চতুর্ভূজা দেবীর আরাধনা করার আদেশ পান। কারামুক্ত হয়ে তিনি এই পূজার প্রচলন করেন। এরপর তাঁর দেওয়ান ইন্দ্রনারায়ণ চৌধুরী চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পূজার সূচনা করেন, যা পরবর্তীতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। কৃষ্ণনগরের 'বুড়িমার পূজা' প্রায় ২৫০ বছরের পুরনো এবং এটিও রাজবাড়ির পূজার দেখাদেখিই শুরু হয়েছিল।
________________________________________
পূজা পদ্ধতি ও নিয়ম
জগদ্ধাত্রী পূজা দুই পদ্ধতিতে পালিত হতে পারে:
• দুর্গাপূজার আদলে: অনেক স্থানে দুর্গাপূজার মতোই সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী — এই তিন দিন ধরে পূজা চলে।
• একদিনে পূজা: আবার কোথাও নবমীর দিনই তিনবার (সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী) পূজা সম্পন্ন করা হয়।
পূজার সময় দেবীকে বিভিন্ন উপাচার নিবেদন করা হয়, যেমন ফল, ফুল, মিষ্টি, নৈবেদ্য ইত্যাদি। ভক্তরা ভক্তি সহকারে মন্ত্র পাঠ ও আরতি করে থাকেন।
জগদ্ধাত্রী প্রণাম মন্ত্র:
"ওঁ জয়দে জগদানন্দে জগদেক প্রপূজিতে।
জয় সর্ব্বগতে দুর্গে জগদ্ধাত্রী নমোহস্তুতে।।"
________________________________________
জগদ্ধাত্রী পূজার ফল
বিশ্বাস করা হয় যে, নিষ্ঠা সহকারে দেবী জগদ্ধাত্রীর পূজা করলে ভক্তদের জীবনে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি আসে। দেবী তাঁর সন্তানদের সমস্ত বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা করেন এবং তাদের দীর্ঘায়ু ও মঙ্গল কামনা পূরণ করেন। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, এই দিনে কিছু বিশেষ টোটকা বা আচার পালন করলে আর্থিক সমৃদ্ধি আসে এবং জীবনের নানা সমস্যা দূর হয়।
আপনার যদি জগদ্ধাত্রী পূজা সম্পর্কে আরও কিছু জানার থাকে, তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

3 weeks ago | [YT] | 16

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

শুভ #ভাইফোঁটা 💚❣😇🫠
সবাইকে #ভাতৃদ্বিতিয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা 💚❣😇🫠
যমের মত চিরজীবী হোক সকল বোনের ভাইয়েরা।
ভাতৃদ্বিতীয়া বা ভাইফোঁটা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের একটি জনপ্রিয় উৎসব, যা ভাই-বোনের সম্পর্ককে কেন্দ্র করে পালিত হয়। এটি ভ্রাতৃদ্বিতীয়া বা যমদ্বিতীয়া নামেও পরিচিত। এই উৎসব কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে, সাধারণত কালীপূজার দুই দিন পর অনুষ্ঠিত হয়।
________________________________________
উৎসবের তাৎপর্য
ভাইফোঁটা উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হলো ভাই-বোনের মধ্যেকার গভীর ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করা। বোনেরা ভাইয়ের মঙ্গল ও দীর্ঘজীবন কামনা করে এবং ভাইয়েরা বোনকে রক্ষা করার প্রতিশ্রুতি দেয়।
________________________________________
পৌরাণিক প্রেক্ষাপট
এই উৎসবের পেছনে দুটি প্রধান পৌরাণিক কাহিনি প্রচলিত আছে:
• যম ও যমুনা: প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, মৃত্যুর দেবতা যম তাঁর বোন যমুনার বাড়িতে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে গিয়েছিলেন কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে। যমুনা আদর করে ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দিয়ে তাঁকে আপ্যায়ন করেন। যম বোনের এই ভালোবাসায় খুশি হয়ে তাঁকে বর দেন যে, এই দিনে যে বোন তার ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেবে, তার ভাইয়ের অকালমৃত্যু হবে না এবং নরক থেকে মুক্তি পাবে।
• কৃষ্ণ ও সুভদ্রা: আরেকটি কাহিনি অনুসারে, দানব নরকাসুরকে বধ করার পর শ্রীকৃষ্ণ যখন দ্বারকায় ফিরে আসেন, তখন তাঁর বোন সুভদ্রা প্রদীপ জ্বেলে, ফুল, ফল ও মিষ্টি দিয়ে তাঁকে বরণ করেন এবং কপালে ফোঁটা দিয়ে তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করেন। সেই থেকে এই উৎসবের প্রচলন হয়।
________________________________________
পালন পদ্ধতি
ভাইফোঁটার দিন বোনেরা উপবাস থেকে ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেয়। এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট আচার পালন করা হয়:
• ফোঁটা দেওয়া: বোন তার বাঁ হাতের কড়ে আঙুল দিয়ে ভাইয়ের কপালে চন্দনের ফোঁটা দেয়। কিছু অঞ্চলে চন্দনের সাথে ঘি, কাজল বা দইও ব্যবহার করা হয়। ফোঁটা দেওয়ার সময় একটি বিশেষ ছড়া বা মন্ত্র পাঠ করা হয়:
"ভাইয়ের কপালে দিলাম ফোঁটা, যমের দুয়ারে পড়ল কাঁটা।
যমুনা দেয় যমকে ফোঁটা, আমি দিই আমার ভাইকে ফোঁটা।
যমুনার হাতে ফোঁটা খেয়ে যম হলো অমর,
আমার হাতে ফোঁটা খেয়ে আমার ভাই হোক অমর।"
এই ছড়াটি বিভিন্ন অঞ্চলে সামান্য পরিবর্তিত হতে পারে।
• আশীর্বাদ ও উপহার: ফোঁটা দেওয়ার পর বোন ভাইয়ের মাথায় ধান ও দুর্বা ঘাসের শীষ রাখে এবং আশীর্বাদ করে। এই সময় শঙ্খ বাজানো হয় ও উলুধ্বনি দেওয়া হয়। এরপর বোন ভাইকে মিষ্টিমুখ করায়। ভাইও সাধ্যমতো বোনকে উপহার দেয়।
• বিশেষ ভোজ: এই দিনে বাড়িতে নানা ধরনের সুস্বাদু খাবার তৈরি করা হয় এবং ভাই-বোনেরা একসঙ্গে মিলে উৎসবটি পালন করে।
________________________________________
বিভিন্ন অঞ্চলে নাম ও পালন
ভাইফোঁটা শুধু বাংলাতেই নয়, ভারতের অন্যান্য অঞ্চলেও ভিন্ন ভিন্ন নামে পালিত হয়:
• পশ্চিম ভারত: 'ভাইদুজ' নামে পরিচিত। এটি পাঁচ দিনব্যাপী দীপাবলি উৎসবের শেষ দিন হিসেবে পালিত হয়।
• মহারাষ্ট্র, গোয়া ও কর্ণাটক: 'ভাইবিজ' নামে পরিচিত।
• নেপাল ও পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং: 'ভাইটিকা' নামে পরিচিত। নেপালে বিজয়াদশমীর পর এটিই সবচেয়ে বড় উৎসব।
________________________________________
২০২৫ সালের ভাতৃদ্বিতীয়া
২০২৫ সালে ভাতৃদ্বিতীয়া কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয়া তিথিতে এটি পালিত হয়, যা দীপাবলির (কালীপূজার) দুই দিন পর হয়।
এই উৎসব ভাই-বোনের সম্পর্কের এক অনন্য উদযাপন, যা সামাজিক ও পারিবারিক বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করে তোলে।

4 weeks ago | [YT] | 4

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সবাইকে সবাইকে #কালী পূজার প্রীতি ও শুভেচ্ছা ২০২৫ খ্রি. 💚❣😇🫠
কালী পূজা, যা শ্যামাপূজা বা মহানিশা পূজা নামেও পরিচিত, বাঙালি হিন্দুদের একটি অন্যতম প্রধান উৎসব। এটি মূলত দেবী কালীকে উৎসর্গ করে পালিত হয়।
________________________________________
কবে পালিত হয় কালী পূজা?
কালী পূজা প্রতি বছর কার্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে পালিত হয়। এই তিথিতে নিশিথকালে (মধ্যরাতে) দেবী কালীর আরাধনা করা হয়। এটি সাধারণত দীপাবলির দিনেই অনুষ্ঠিত হয়।
________________________________________
কালী পূজার তাৎপর্য
কালী পূজার তাৎপর্য বহুবিধ এবং এটি বাঙালি সংস্কৃতিতে গভীর প্রভাব ফেলে:
• শক্তির দেবী: কালী হলেন আদিপরাশক্তি বা পার্বতীর একটি রূপ। তাঁকে মৃত্যু, সময় এবং পরিবর্তনের দেবী হিসেবে মনে করা হয়। শাক্ত ও তান্ত্রিক সম্প্রদায় তাঁকে সচ্চিদানন্দকারণরূপিণী পরব্রহ্ম হিসেবে পূজা করে।
• অশুভ শক্তির বিনাশ: দেবী কালী অশুভ শক্তিকে বিনাশ করেন। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে, শুম্ভ ও নিশুম্ভ নামের দুই দৈত্যের অত্যাচারে দেবতারা যখন ভীত হন, তখন দেবী দুর্গা তাঁর ভ্রু যুগলের মাঝখান থেকে কালীকে জন্ম দেন। কালী তাঁর ভয়ংকর রূপ ধারণ করে অসুরদের বধ করেন। তাই এই পূজা দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনের প্রতীক।
• মাতৃরূপের আরাধনা: বাঙালি হিন্দু সমাজে দেবী কালীর মাতৃরূপের পূজা বিশেষ জনপ্রিয়। তাঁর ভয়াল রূপ থাকা সত্ত্বেও ভক্তরা তাঁকে মঙ্গলময়ী ও কল্যাণী মাতা হিসেবেই দেখেন।
• আলোকসজ্জা ও উৎসব: কালী পূজা উপলক্ষে বাড়িঘর ও মন্দির আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয় এবং আতসবাজি পোড়ানো হয়। এটি দীপাবলির উৎসবের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ।
________________________________________
কালী পূজার পদ্ধতি (সংক্ষিপ্ত)
কালী পূজা সাধারণত মধ্যরাত্রে তান্ত্রিক পদ্ধতিতে মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। গৃহস্থবাড়িতে অবশ্য অতান্ত্রিক ব্রাহ্মণ্যমতে আদ্যাশক্তি কালীর পূজা করা হয়।
• পূজার স্থান: পূজার স্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে ধূপ ও দীপ জ্বালানো হয়।
• প্রতিমা বা ঘট: মাটির মূর্তি বা সরায় কালীর পূজা করা হয়। অনেক সময় ঘট স্থাপন করেও পূজা করা হয়।
• নৈবেদ্য: দেবীকে মিষ্টি, ফল, অন্ন বা লুচি, মাছ ও মাংস উৎসর্গ করা হয়। তান্ত্রিক পূজায় ছিন্নমস্তক সহ বলির পশুর রক্তও উৎসর্গ করার প্রথা রয়েছে, তবে গৃহস্থবাড়িতে সাধারণত বলিদান ছাড়াই পূজা করা হয়।
• মন্ত্র পাঠ: দেবীর ধ্যান মন্ত্র, গায়ত্রী মন্ত্র ও প্রণাম মন্ত্র পাঠ করা হয়।
• পুষ্পাঞ্জলি: ফুল দিয়ে দেবীকে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়া হয়।
• আহ্বান: ভক্তরা দেবীকে আহ্বান করে তাঁদের গৃহে প্রবেশ ও অধিষ্ঠান করার জন্য প্রার্থনা করেন।
• রাত্রি জাগরণ: কালী পূজার রাতে ভক্তরা জেগে থেকে দেবীর আরাধনা করেন।
কালী পূজা শুধু একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা অন্ধকার দূর করে আলো ও শুভ শক্তির আগমন বার্তা বয়ে আনে।

1 month ago | [YT] | 6

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

https://youtu.be/F4_ExXvuXIM
Watch the video to know the #fortune, #character, #friendship, #love, #money and #job prospects of people #born_in_October according to #astrology.

1 month ago | [YT] | 4

View 0 replies

Karchap Bicher 2.0

সবাইকে সবাইকে শ্রীশ্রী #কোজাগরিলক্ষ্মী পূজার প্রীতি ও শুভেচ্ছা ২০২৫ খ্রি. 💚❣😇🫠
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা বাঙালি হিন্দুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব, যা ধনসম্পদ, সৌভাগ্য ও সমৃদ্ধির দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা উপলক্ষে পালিত হয়। দুর্গাপূজার পর আশ্বিন মাসের শেষ পূর্ণিমা তিথিতে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
________________________________________
কবে পালিত হয় কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা?
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা সাধারণত আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে পালিত হয়, যা শারদ পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। দুর্গাপূজা শেষ হওয়ার পরেই এই পূর্ণিমা আসে।
________________________________________
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার তাৎপর্য
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার প্রধান তাৎপর্যগুলো হলো:
• 'কে জেগে আছো?': 'কোজাগরী' শব্দটি এসেছে সংস্কৃত 'কঃ জাগর' বা 'কো জাগতি' শব্দবন্ধ থেকে, যার অর্থ 'কে জেগে আছো?'। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মী মর্ত্যলোকে আসেন এবং দেখেন কে জেগে থেকে তাঁর আরাধনা করছেন। যারা এই রাতে জেগে থেকে দেবীর পূজা করেন, দেবী তাদের প্রতি প্রসন্ন হন এবং ধনসম্পদ ও সৌভাগ্য দান করেন।
• ধনসম্পদ ও সৌভাগ্যের দেবী: লক্ষ্মী হলেন ধনসম্পদ, সৌভাগ্য, সমৃদ্ধি এবং সৌন্দর্যের দেবী। এই পূজার মাধ্যমে ভক্তরা দেবীর কৃপা লাভ করে জীবনে আর্থিক উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন।
• শস্যের দেবী: লক্ষ্মী শস্য সম্পদেরও দেবী। শরৎকালে যখন মাঠে ধান পাকে, তখন এই পূজা অনুষ্ঠিত হয়, যা শস্যের প্রাচুর্য ও কৃষিক্ষেত্রে সমৃদ্ধির প্রতীক।
• পারিবারিক মঙ্গল: বাঙালি হিন্দুদের প্রায় প্রতিটি ঘরেই কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা অনুষ্ঠিত হয়। এটি পরিবারের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
________________________________________
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার পদ্ধতি (সংক্ষিপ্ত)
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা সাধারণত রাতে করা হয় এবং এর কিছু প্রচলিত নিয়মাবলী রয়েছে:
• পূজার স্থান পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: পূজার স্থানটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধূপ ও দীপ জ্বালানো হয়। এটি স্থানকে শুদ্ধ ও আলোকিত করে।
• আলপনা: পূজার স্থানে এবং বাড়ির দরজার কাছে লক্ষ্মীর পদচিহ্ন আঁকা হয়, যা দেবীর আগমনের প্রতীক।
• ঘট স্থাপন: একটি জলভরা ঘট স্থাপন করা হয়, যার গায়ে সিঁদুর দিয়ে স্বস্তিকা চিহ্ন আঁকা হয়। ঘটে আম্রপল্লব, ফুল, দূর্বা, আতপ চাল ও চন্দন দেওয়া হয়।
• নৈবেদ্য: ফল, মিষ্টি, নারকেল, নাড়ু, চিঁড়া ইত্যাদি দেবীকে নিবেদন করা হয়।
• মন্ত্র পাঠ ও পুষ্পাঞ্জলি: দেবীর ধ্যান মন্ত্র ও প্রণাম মন্ত্র পাঠ করে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়া হয়।
• পাঁচালী পাঠ: লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করে পূজা সম্পন্ন করা হয়।
• কাঁসর-ঘণ্টা বর্জন: লক্ষ্মী পূজায় কাঁসর বা ঘণ্টা বাজানো হয় না, কেবল শাঁখ বাজানো হয়। লক্ষ্মীর ঘটে তুলসী পাতা দেওয়া হয় না এবং লোহার বাসন ব্যবহার করা হয় না।
• রাত্রি জাগরণ: কোজাগরী লক্ষ্মী পূজার একটি বিশেষ অংশ হলো রাত্রি জাগরণ। ভক্তরা রাত জেগে দেবীর আরাধনা করেন এবং অক্ষক্রীড়া বা পাশা খেলেন।
কোজাগরী লক্ষ্মী পূজা বাঙালির জীবনে এক বিশেষ স্থান দখল করে আছে, যা ভক্তি, ঐতিহ্য এবং সমৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষার এক সুন্দর সমন্বয় 💚❣😇🫠

1 month ago | [YT] | 21

View 0 replies