"আমি সকল ধরনের রাজনৈতিক দর্শন—হোক তা বামপন্থী বা ডানপন্থী—এবং সকল ধর্মের ধর্মীয় দর্শনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা পোষণ করি, কারণ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক উভয় দর্শনের মূল লক্ষ্যই বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
"I hold deep respect for all forms of political philosophy—be it left-wing or right-wing—as well as the religious philosophies of all faiths, for both religious and political ideologies ultimately seek to establish peace in the world.
Mushiur Rahman Murad
দার্শনিক ও ইসলাম ধর্মের profit কে নিয়ে ভারতীয় উপমহাদেশের বাঙালি কবি, সাহিত্যিক, দার্শনিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল মন্তব্য। এবং ভারতের বামপন্থী রাজনৈতিক দলের নেতা মহাত্মা গান্ধী মন্তব্য । আজ দার্শনিক profit মোহাম্মদের জন্মদিন। আপনারা হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান, ইহুদি, বুদ্ধ, যে ধর্ম দর্শন বা ফিলোসোফিতেই বিশ্বাস করেন না কেনো। মনে রাখবেন শুধু সব ধর্মের দর্শনের পথ আলাদা। কিন্তু গন্তব্য একটাই মানুষের মানুষের কল্যাণের জন্য।
1 week ago | [YT] | 5
View 1 reply
Mushiur Rahman Murad
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে একই দিনে ভাষণ দেবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস, শেহবাজ শরিফ এবং নরেন্দ্র মোদি।🔥🇧🇩🇵🇰🇮🇳
3 weeks ago | [YT] | 5
View 0 replies
Mushiur Rahman Murad
আমি এই গৌতম বুদ্ধের দার্শনিক কথাটার এখানকার সময়ের সাথে মিলিয়ে একটা বাস্তব উদাহরণ দিচ্ছি সবাইকে।
ধরুন, কেউ আপনাকে বলল—
👉 “ফল খাওয়ার পরপরই পানি খাওয়া শরীরের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর।”
এখন আপনি তিনভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন—
1. অন্ধবিশ্বাস:
শুধু কেউ বলেছে বা ইন্টারনেটে লেখা আছে বলে সাথে সাথে বিশ্বাস করে নিলেন, আর সারা জীবন ফল খাওয়ার পর পানি খেলেন না।
2. ধর্মগ্রন্থ/প্রচলন:
কেউ বলল, “এটা তো আমাদের পুরোনো গ্রন্থে বা প্রথায় লেখা আছে।” তখনো আপনি যাচাই না করেই মানলেন।
3. যুক্তি ও যাচাই:
আপনি ভাবলেন, “এর পেছনে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কী?”
ডাক্তার বা পুষ্টিবিদের কাছে জিজ্ঞেস করলেন।
গবেষণা দেখলেন।
নিজের শরীরে কয়েকদিন খেয়ে দেখে নিলেন কোনো ক্ষতি হয় কিনা।
এরপর যদি দেখেন আসলে কোনো ক্ষতি নেই, বরং শরীর ঠিকই আছে—তাহলে আপনি মিথ্যা ধারণা থেকে বাঁচলেন।
👉 এটাই বুদ্ধের শিক্ষা:
কথা শোনো, কিন্তু যাচাই করো। যদি যুক্তি, অভিজ্ঞতা আর বিবেকের সাথে মেলে, তবেই গ্রহণ করো।
3 weeks ago | [YT] | 6
View 2 replies
Mushiur Rahman Murad
🟨 আপডেট 🟨
ত্রিপুরার কামঠানা সীমান্ত। ধাওয়া করতে করতে চোরাকারবারিদের পিছু নিয়েছিলেন বিজিবির ৬০তম ব্যাটালিয়নের সৈনিক মোহাম্মদ মিরাজ ইসলাম।
হঠাৎই বুঝতে পারলেন—সীমারেখা পেরিয়ে তিনি ঢুকে গেছেন ভারতের ভেতরে, প্রায় একশ মিটার দূর। সেই মুহূর্তেই বিএসএফের হাতে আটক। এখন তিনি আছেন কামঠানা বিএসএফ ক্যাম্পে, জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
আজই ডাকা হয়েছে পতাকা বৈঠক, দুই দেশের সৈনিকেরা মুখোমুখি বসবেন—মীমাংসা করার চেষ্টা করবে বিজিবি।
3 weeks ago | [YT] | 4
View 0 replies
Mushiur Rahman Murad
সমস্যা:
পাসপোর্ট পেতে অনেক সময় লেগে যেত এবং অনেক সময় ঘুষ দিতে হতো। ঘুষের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি এসেছে পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় (৭৫.১%)।
পরিবর্তন:
পাসপোর্টের জন্য এখন আর পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে না।
• এতে পাসপোর্ট দেওয়ার গতি বাড়বে, যা প্রবাসী, শিক্ষার্থী এবং পেশাজীবীদের উপকারে আসবে।
• ভেরিফিকেশনে অপ্রয়োজনীয় দেরি ও দুর্নীতি বন্ধে সহায়তা করবে।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ:
মানুষ এখন দ্রুত এবং ঘুষ না দিয়েই পাসপোর্ট পাবে। এতে কাজ, পড়াশোনা, পরিবার বা ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের মানুষ সহজে বিদেশ যেতে পারবে। এর ফলে রাষ্ট্রের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে।
1 month ago | [YT] | 4
View 1 reply
Mushiur Rahman Murad
দেশভাগের দায়ে কংগ্রেসকে নিশানা, বিজেপি-আরএসএস ঘিরে ফের বিতর্কভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে আবারও বিতর্ক শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষা অনুসন্ধান ও প্রশিক্ষণ পরিষদ (এনসিইআরটি) ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির জন্য প্রকাশ করেছে একটি নতুন পাঠ্যসূচি, যেখানে ভারতভাগের জন্য দায়ী করা হয়েছে কংগ্রেস, মুহম্মদ আলী জিন্নাহ এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেনকে।
এতে বলা হয়েছে, দেশভাগ একক কোনো ব্যক্তির সিদ্ধান্ত ছিল না বরং তিনটি শক্তির মিলিত প্রয়াসে তা ঘটেছে। জিন্নাহ মুসলমানদের জন্য আলাদা রাষ্ট্রের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস অবশেষে সেই প্রস্তাব মেনে নেয়, আর মাউন্টব্যাটেন বিভাজন কার্যকর করেন।এমন বক্তব্য প্রকাশ্যে আসতেই রাজনৈতিক অঙ্গনে প্রবল প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। কংগ্রেস মুখপাত্র পবন খেরা ক্ষোভ প্রকাশ করে এই পাঠ্যসূচি পুড়িয়ে ফেলার ডাক দেন। তার অভিযোগ, ইতিহাস বিকৃত করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য পূরণের চেষ্টা করছে বিজেপি সরকার। কংগ্রেসের দাবি, দেশভাগের আসল দায় ছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক নীতি, মুসলিম লীগের একগুঁয়েমি এবং সমসাময়িক সাম্প্রদায়িক রাজনীতি। কিন্তু আরএসএস ও বিজেপি যেভাবে পাঠ্যপুস্তক বদলে ইতিহাস নতুন করে লেখার চেষ্টা করছে, তা গণতান্ত্রিক ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ ভিত্তিকে আঘাত করছে।
প্রসঙ্গত, এর আগে মোদি সরকারের সময়েই পাঠ্যপুস্তক থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিল মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসের আরএসএস-যোগ সম্পর্কিত তথ্য, বাদ গিয়েছিল ২০০২ সালের গুজরাত দাঙ্গার প্রসঙ্গ। সমালোচকদের মতে, হিন্দুত্ববাদী শক্তিকে রক্ষা করার জন্যই এসব অধ্যায় মুছে ফেলা হয়। এবার দেশভাগের দায় কংগ্রেসের ঘাড়ে চাপানোয় সরাসরি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ঐতিহ্যবাহী দলকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এই বিতর্ক কেবল দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি নয়, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও প্রভাব ফেলতে পারে। ভারতবর্ষের ইতিহাসে কংগ্রেসের অবদানকে ছোট করা এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বিভাজনের দায় নির্ধারণ করা বিদেশের শিক্ষাবিদদের চোখে ভারতের পাঠ্যক্রমের নিরপেক্ষতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। একইসঙ্গে বিজেপি ও আরএসএস যে নিজেদের ভাবমূর্তিকে ধর্মনিরপেক্ষ হিসেবে তুলে ধরতে চায়, সেই অবস্থানও দুর্বল হচ্ছে। কারণ ইতিহাসকে রাজনৈতিক স্বার্থে সাজানোর অভিযোগে আজ তারা কাঠগড়ায়।
ভারত ভাগের স্মৃতি কেবল আঞ্চলিক নয়, আন্তর্জাতিক ট্র্যাজেডি। প্রায় দেড় কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছিলেন, লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন। ইতিহাসবিদরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন, বিভাজনের দায় কোনো একক ব্যক্তি বা সংগঠনের নয় বরং বহুমুখী রাজনৈতিক ও সামাজিক চাপের ফল। অথচ এনসিইআরটির সাম্প্রতিক পদক্ষেপ যেন একপাক্ষিক দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরে নতুন প্রজন্মের মনে বিভ্রান্তি তৈরি করছে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিজেপি ও আরএসএস যতই দাবি করুক যে তারা ইতিহাসের সত্য প্রকাশ করছে, বাস্তবে তারা নির্বাচনী রাজনীতির জন্য পাঠ্যক্রমকে হাতিয়ার বানাচ্ছে। ফলে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের ভবিষ্যৎ ভাবমূর্তি আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
1 month ago | [YT] | 6
View 0 replies
Mushiur Rahman Murad
আজ 14 আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস। 1947 সালের এই দিনে অখণ্ড ভারতবর্ষের থেকে বিছিন্ন হয়ে জন্ম নিয়েছিল একটা একটা নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান। তখনকার বাঙালি মুসলমানদের মুখে মুখে এই কথা ছিলো কান মে বিড়ি, মু মে পান, লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান। এই রাষ্ট্রের জন্মের পিছনে এই বাংলার অবিসংবাদিত নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, জিন্নাহ, আবুল হাশিম,যোগীন্দ্রনাথ মন্ডল, বা তরুণ শেখ মুজিবুর রহমানের মত নেতাদের সক্রিয় ভুমিকা ছিল কিংবদন্তী তুল্য।আজ 14 আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবস। 1947 সালের এই দিনে অখণ্ড ভারতবর্ষের থেকে বিছিন্ন হয়ে জন্ম নিয়েছিল একটা একটা নতুন রাষ্ট্র পাকিস্তান। তখনকার বাঙালি মুসলমানদের মুখে মুখে এই কথা ছিলো কান মে বিড়ি, মু মে পান, লড়কে লেঙ্গে পাকিস্তান। এই রাষ্ট্রের জন্মের পিছনে এই বাংলার অবিসংবাদিত নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, জিন্নাহ, আবুল হাশিম,যোগীন্দ্রনাথ মন্ডল, বা তরুণ শেখ মুজিবুর রহমানের মত নেতাদের সক্রিয় ভুমিকা ছিল কিংবদন্তী তুল্য।
1 month ago (edited) | [YT] | 6
View 1 reply
Mushiur Rahman Murad
ঐতিহাসিক 24 এ জুলাইয়ের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান চার জাতীয় নেতার বক্তব্য
1 month ago | [YT] | 5
View 1 reply
Mushiur Rahman Murad
🤔
1 month ago (edited) | [YT] | 5
View 2 replies
Mushiur Rahman Murad
গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারের দেড় দশকের শাসনামলের পতনের পর গত বড় পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে দেশটির কূটনীতিতে। শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার সাথে সাথে সম্পর্কে টানাপোড়েন তৈরি হয় দীর্ঘ দিনের মিত্র ভারতের সাথে।
আগের ভারতকেন্দ্রিক বৈদেশিক নীতির ধারা থেকে সরে এসে গত এক বছরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে চীনের ঘনিষ্ঠতা দৃশ্যমান হচ্ছে। সাথে পাকিস্তানের সাথেও এক ধরণের সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
এদিকে, গত এক বছরে বাংলাদেশের সাথে ভারতের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কে অবনতি যেমন দেখা গেছে, তেমনি সীমান্তেও সৃষ্টি হয়েছে সংঘাতময় পরিস্থিতি। ভারত থেকে দফায় দফায় পুশব্যাকের ঘটনা ঘটে চলেছে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকেই।
কূটনীতিক ও বিশ্লেষকরা বলছেন, একটি নির্দিষ্ট দেশ কেন্দ্রিক পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে আসা ছিল গত এক বছরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় কূটনৈতিক পরিবর্তন।
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শিক্ষক অধ্যাপক সাহাব এনাম খান বিবিসি বাংলাকে বলেন, "বাংলাদেশের নতুন সরকার আগের চেয়ে অনেক প্রাকটিক্যাল হয়েছে। একটি নির্দিষ্ট দেশ কেন্দ্রিক পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে আসার কারণে বাংলাদেশের ভূ-রাজনৈতিক গুরুত্বটাও বেড়েছে।"
1 month ago | [YT] | 10
View 1 reply
Load more