উপন্যাস শেষ কান্না লেখকের নাম নুসরাত আফরিন সপ্তম পর্ব আহিয়া ও প্রাইভেট থেকে পরীক্ষা দিয়ে তার বান্ধবীর সাথে বের হলো' এবং বাড়ির উদ্দেশ্যে হাঁটতে ধরল তার বান্ধবী সাথে, এবং বাড়িতে সামনে চলে আসলো তার বান্ধবী ও তার বাড়িতে চলে যাচ্ছে সেও বাড়িতে ঢুকতে লাগলো, তখন হঠাৎ মনে হল তাদের বাড়ি তে পার্টে বা কোন একটা অনুষ্ঠান হচ্ছে না হলে, ' এত আয়োজন কেন সে' কিছু বুঝতেছে না কারণ সে সকালে তাড়াহুড়া করে চলে এসে প্রাইভেটে পরীক্ষা ছিল বলে, আহিয়া আর কিছু ভাবলো না সে সোজা বাড়ি তে ঢুকে তার রুমে চলে গেল। সেও ফ্রেশ হয়ে শুয়ে থাকে কিছুক্ষণ পর তার মা রিতু' ইসলাম থাকে ডাকতে আসে খাবার খাইতে নিচে যেতে বলে। সেও আর কিছু বলে নাই তারও খিদা লাগছে, সকালের থেকে কিছু খাই নাই, পরীক্ষা দেওয়ার জন্য তাড়াতাড়ি করে চলে গেছিল পরীক্ষা শেষেও কিছু খাই নাই। সেও মার পিছু পিছু খাবার টেবিলে গেলো এবং একটি চিয়েরে বসলো এর পর একে একে সবাই আসতে লাগলো এবং! খাবার টেবিলে বসতে লাগলো সবার শেষে মেশকাত শরিফ চৌধুরী এই সিঁড়ি দিয়ে নামতে রাখলাম , কপাল সবাই তার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে শুধু আহিয়া চারা তখন সেই মনোযোগ দিয়ে খাবার কাজ ছিল, সবাই খাবার না খেয়ে উপরে সিঁড়ি দিকে তাকিয়ে আছে, তখন আহিয়া ওদিকে তাকালো আর সেও অবাক হল সে নিজের চোখে বিশ্বাস করতে পারতেছে না। তার মেশকাত ভাইয়া দেশে আসছে সে নিজে নাই তাকে কেউ বলে নাই তাকে বলার প্রয়োজন মনে করে নাই, সবার উপর তার অনেক অভিমান হল, তাকে কেউ' বলার প্রয়োজন মনে করে নাই তাই, সে আর কিছু ভাবলো না সে এক পলক তার মেশকাত ভাইয়া দিকে তাকাই ছিল। আহিয়া মনে মনে বলে মাশাল্লাহ আমার মেশকাত ভাইয়া আগের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে। আহিয়া এগুলো ভাবতে ভাবতে হঠাৎ তার সামনে মেশকাত বিপরীতে বসলো। তখন আহিয়া চমকে উঠলো, তারা চোখে চোখ পড়ে গেল, আহিয়া লজ্জা, পড়ে গেল, আহিয়া আর চোখ তুলে ঠাকাতে পারছে না। লজ্জায়, আহা কি লজ্জা, তখন আহিয়াও কিছু বলল না সে চুপচাপ খেয়ে উঠে রুমে চলে গেল খুশিমনে কারণ আজকে তার মেশকাত ভাইয়া দেশে এসেছে তার থেকে বেশি খুশি আর কিছু হয় না। তার জন্য.,! এস কথা খুশি মনে ভাবছে সে। তখন তার বান্ধবী পিয়া তাকে কল দে আহিয়া, ও খুশি মনে কথা বলতে থাকে, তখন আহিয়া পিয়া কে বলল. পিয়া তুইকে, একটা কথা বলি না, বললে রাগ, করবি না তো এটা বলে আহিয়া থামলো, তখন পিয়া বলল রাগ করার কথা বললে তো রাগ করবো। আজ যদি রাগ করার কথা না বলিস তাহলে রাগ করবো না। তখন আহিয়া আস্তে আস্তে করে বলল আমার এক জন পছন্দ আছে। তখন পিয়া জোরে করে চিৎকার দিয়ে বলল উঠলো কি? তখন আহিয়া বলল আস্তে কথা বল কেউ শোনা যাবে তো তখন পিয়া বলল তুই আমাকে একবারও বললি না কখন কিভাবে হল কাকে পছন্দ হলো? তখন আহিয়া বলল আমার কাজিন চাচা ভাইকে চিনিস না, তখন পিয়া বলল কোন টা? আহিয়া বলল মেশকাত ভাইয়া আর কি. পিয়া বলল 6 বছর আগে যে বিদেশে চলে গেছে সে না? তখন আহিয়া মুখ দিয়ে কিছু বলতে পারছে না কারণ 6 বছর আগে কথা শুনে তার পছন্দ কান্না পাচ্ছে, কিন্তু সে কিছু বুঝতে দেয় নাই তার বান্ধবী পিয়াকে ডোগ গিলে , ছোট করে বলল, হে তখন পিয়া বলল আচ্চা মনে পড়ে ছে আমার পিয়া বারে বললো মেশকা ভাইয়া তো.সবার ক্রাশ ছিল । তখন আসিয়া থেকে উঠলো বলল চুপ থাক বান্দর আমার মেশকাত ভাইয়া শুধু আমার, তখন পিয়া কিটকিরিয়ে বলল দূর, পাগলী তোর সাথে দুষ্টামি করতেছি। তখন পিয়া ও আরো কিছুক্ষণ কথা বলে বলল আহিয়া কালকে সকালে কথা বলবো কলেজে যাওয়ার সময়। তখন আহিয়ায়ও কিছু বলবে না কথা বলে কল কেটে ঘুমাতে গেল, আহিয়া কারণ কালকে সকাল কলেজে গিয়ে পিয়াকে সবগুলো খুলে বলতে হবে। আহিয়া এগুলো ভেবে দীর্ঘশ্বাস ফেলে আর ঘুমিয়ে পড়ে।
উপন্যাস নায়িকা
উপন্যাস শেষ কান্না লেখকের নাম নুসরাত আফরিন
সপ্তম পর্ব
আহিয়া ও প্রাইভেট থেকে পরীক্ষা দিয়ে তার বান্ধবীর সাথে বের হলো'
এবং বাড়ির উদ্দেশ্যে হাঁটতে ধরল তার বান্ধবী
সাথে,
এবং বাড়িতে সামনে চলে আসলো তার বান্ধবী ও তার বাড়িতে চলে যাচ্ছে সেও বাড়িতে ঢুকতে লাগলো,
তখন হঠাৎ মনে হল তাদের বাড়ি তে পার্টে বা কোন একটা অনুষ্ঠান হচ্ছে না হলে,
' এত আয়োজন কেন সে' কিছু বুঝতেছে না কারণ সে সকালে তাড়াহুড়া করে চলে এসে প্রাইভেটে পরীক্ষা ছিল বলে,
আহিয়া আর কিছু ভাবলো না সে সোজা বাড়ি তে ঢুকে তার রুমে চলে গেল।
সেও ফ্রেশ হয়ে শুয়ে থাকে কিছুক্ষণ পর তার মা রিতু' ইসলাম থাকে ডাকতে আসে
খাবার খাইতে নিচে যেতে বলে।
সেও আর কিছু বলে নাই তারও খিদা লাগছে, সকালের থেকে কিছু খাই নাই, পরীক্ষা
দেওয়ার জন্য তাড়াতাড়ি করে চলে গেছিল
পরীক্ষা শেষেও কিছু খাই নাই।
সেও মার পিছু পিছু খাবার টেবিলে গেলো এবং একটি চিয়েরে বসলো এর পর একে একে সবাই আসতে লাগলো এবং!
খাবার টেবিলে বসতে লাগলো সবার শেষে মেশকাত শরিফ চৌধুরী এই সিঁড়ি দিয়ে নামতে রাখলাম ,
কপাল সবাই তার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে শুধু আহিয়া চারা তখন সেই মনোযোগ দিয়ে খাবার কাজ ছিল,
সবাই খাবার না খেয়ে উপরে সিঁড়ি দিকে তাকিয়ে আছে,
তখন আহিয়া ওদিকে তাকালো আর সেও অবাক হল
সে নিজের চোখে বিশ্বাস করতে পারতেছে না।
তার মেশকাত ভাইয়া দেশে আসছে সে নিজে নাই তাকে কেউ বলে নাই তাকে বলার প্রয়োজন মনে করে নাই,
সবার উপর তার অনেক অভিমান হল, তাকে কেউ' বলার প্রয়োজন মনে করে নাই তাই,
সে আর কিছু ভাবলো না সে এক পলক তার মেশকাত ভাইয়া দিকে তাকাই ছিল।
আহিয়া মনে মনে বলে মাশাল্লাহ আমার মেশকাত
ভাইয়া আগের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর হয়েছে।
আহিয়া এগুলো ভাবতে ভাবতে হঠাৎ তার সামনে মেশকাত বিপরীতে বসলো।
তখন আহিয়া চমকে উঠলো, তারা চোখে চোখ পড়ে গেল,
আহিয়া লজ্জা, পড়ে গেল,
আহিয়া আর চোখ তুলে ঠাকাতে পারছে না।
লজ্জায়,
আহা কি লজ্জা,
তখন আহিয়াও কিছু বলল না সে চুপচাপ খেয়ে উঠে রুমে চলে গেল খুশিমনে কারণ আজকে তার মেশকাত ভাইয়া দেশে এসেছে তার থেকে বেশি খুশি আর কিছু হয় না।
তার জন্য.,!
এস কথা খুশি মনে ভাবছে সে।
তখন তার বান্ধবী পিয়া তাকে কল দে আহিয়া,
ও খুশি মনে কথা বলতে থাকে,
তখন আহিয়া পিয়া কে বলল.
পিয়া তুইকে, একটা কথা বলি না,
বললে রাগ, করবি না তো এটা বলে আহিয়া থামলো,
তখন পিয়া বলল রাগ করার কথা বললে তো রাগ করবো।
আজ যদি রাগ করার কথা না বলিস তাহলে রাগ করবো না।
তখন আহিয়া আস্তে আস্তে করে বলল আমার এক জন পছন্দ আছে।
তখন পিয়া জোরে করে চিৎকার দিয়ে বলল উঠলো
কি?
তখন আহিয়া বলল আস্তে কথা বল কেউ শোনা যাবে তো
তখন পিয়া বলল তুই আমাকে একবারও বললি না কখন কিভাবে হল কাকে পছন্দ হলো?
তখন আহিয়া বলল
আমার কাজিন চাচা ভাইকে চিনিস না,
তখন পিয়া বলল কোন টা?
আহিয়া বলল মেশকাত ভাইয়া আর কি.
পিয়া বলল 6 বছর আগে যে বিদেশে চলে গেছে সে না?
তখন আহিয়া মুখ দিয়ে কিছু বলতে পারছে না
কারণ 6 বছর আগে কথা শুনে তার পছন্দ কান্না পাচ্ছে, কিন্তু সে কিছু বুঝতে দেয় নাই তার বান্ধবী পিয়াকে ডোগ গিলে ,
ছোট করে বলল,
হে
তখন পিয়া বলল আচ্চা মনে পড়ে ছে আমার
পিয়া বারে বললো মেশকা ভাইয়া তো.সবার ক্রাশ ছিল ।
তখন আসিয়া থেকে উঠলো বলল চুপ থাক বান্দর
আমার মেশকাত ভাইয়া শুধু আমার,
তখন পিয়া কিটকিরিয়ে বলল দূর,
পাগলী তোর সাথে দুষ্টামি
করতেছি।
তখন পিয়া ও আরো কিছুক্ষণ কথা বলে বলল আহিয়া কালকে সকালে কথা বলবো কলেজে যাওয়ার সময়।
তখন আহিয়ায়ও কিছু বলবে না কথা বলে কল কেটে ঘুমাতে গেল,
আহিয়া কারণ কালকে সকাল কলেজে গিয়ে পিয়াকে সবগুলো খুলে বলতে হবে।
আহিয়া এগুলো ভেবে দীর্ঘশ্বাস ফেলে আর ঘুমিয়ে পড়ে।
3 weeks ago | [YT] | 7