রাজশাহীর তানোর উপজেলার চোরখোর গ্রামের জমিদার বাড়ি — যা স্থানীয়ভাবে “চৌধুরী বাড়ি” নামে পরিচিত — এটি একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি, যার স্থাপত্য ও ইতিহাসে রাজশাহীর জমিদার সংস্কৃতির ছাপ স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে।
---
🏛️ জমিদার বাড়ির ইতিহাস:
এই বাড়িটি ছিল আজিজুল হক চৌধুরী নামে একজন প্রভাবশালী মুসলিম জমিদারের।
ধারণা করা হয়, এটি ২০০ বছরেরও বেশি পুরনো।
ব্রিটিশ আমল থেকেই এই জমিদার পরিবার এ অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করত।
জমিদার সাহেব সমাজসেবা ও শিক্ষা বিস্তারে কাজ করতেন বলে স্থানীয় লোকজনের কাছে সম্মানিত ছিলেন।
---
🧱 স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্য:
মূল বাড়িটি ছিল দোতলা বিশিষ্ট।
বিশাল আঙিনা, মোটা ইটের তৈরি দেয়াল, এবং কাঠ ও লোহার কাজ রয়েছে ছাদের ফ্রেমে।
বাড়ির মূল ফটকে ছিল বাঁধানো নকশা, যা এখন অনেকটাই ধ্বংসপ্রায়।
---
🏚️ বর্তমান অবস্থা:
বর্তমানে এই জমিদার বাড়িটি অবহেলায় ধ্বংসপ্রায়।
কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে, ছাদে গাছপালা জন্মেছে, আর দেয়ালে ফাটল ধরেছে।
উত্তরাধিকারীরা কেউ কেউ বাড়ির আশপাশে থাকেন, কেউ আবার অন্যত্র চলে গেছেন।
বাড়িটির আশেপাশে রয়েছে গ্রাম্য পরিবেশ, যা এটিকে একটি ঐতিহ্যবাহী ভ্রমণ স্থান হিসেবে গড়ে তোলা যেত।
---
📸 দর্শনার্থীদের জন্য:
বাড়িটি দেখতে চাইলে রাজশাহী শহর থেকে তানোর উপজেলায় যেতে হবে, সেখান থেকে চোরখোর গ্রামে।
স্থানীয় রিকশা বা অটোতে সহজে যাওয়া যায়।
সকালবেলায় যাওয়াই ভালো, কারণ রাতের বেলা জায়গাটি পরিত্যক্ত ও অন্ধকার।
MD MASUM
রাজশাহীর তানোর উপজেলার চোরখোর গ্রামের জমিদার বাড়ি — যা স্থানীয়ভাবে “চৌধুরী বাড়ি” নামে পরিচিত — এটি একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি, যার স্থাপত্য ও ইতিহাসে রাজশাহীর জমিদার সংস্কৃতির ছাপ স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে।
---
🏛️ জমিদার বাড়ির ইতিহাস:
এই বাড়িটি ছিল আজিজুল হক চৌধুরী নামে একজন প্রভাবশালী মুসলিম জমিদারের।
ধারণা করা হয়, এটি ২০০ বছরেরও বেশি পুরনো।
ব্রিটিশ আমল থেকেই এই জমিদার পরিবার এ অঞ্চলে প্রভাব বিস্তার করত।
জমিদার সাহেব সমাজসেবা ও শিক্ষা বিস্তারে কাজ করতেন বলে স্থানীয় লোকজনের কাছে সম্মানিত ছিলেন।
---
🧱 স্থাপত্যের বৈশিষ্ট্য:
মূল বাড়িটি ছিল দোতলা বিশিষ্ট।
বিশাল আঙিনা, মোটা ইটের তৈরি দেয়াল, এবং কাঠ ও লোহার কাজ রয়েছে ছাদের ফ্রেমে।
বাড়ির মূল ফটকে ছিল বাঁধানো নকশা, যা এখন অনেকটাই ধ্বংসপ্রায়।
---
🏚️ বর্তমান অবস্থা:
বর্তমানে এই জমিদার বাড়িটি অবহেলায় ধ্বংসপ্রায়।
কিছু অংশ ভেঙে পড়েছে, ছাদে গাছপালা জন্মেছে, আর দেয়ালে ফাটল ধরেছে।
উত্তরাধিকারীরা কেউ কেউ বাড়ির আশপাশে থাকেন, কেউ আবার অন্যত্র চলে গেছেন।
বাড়িটির আশেপাশে রয়েছে গ্রাম্য পরিবেশ, যা এটিকে একটি ঐতিহ্যবাহী ভ্রমণ স্থান হিসেবে গড়ে তোলা যেত।
---
📸 দর্শনার্থীদের জন্য:
বাড়িটি দেখতে চাইলে রাজশাহী শহর থেকে তানোর উপজেলায় যেতে হবে, সেখান থেকে চোরখোর গ্রামে।
স্থানীয় রিকশা বা অটোতে সহজে যাওয়া যায়।
সকালবেলায় যাওয়াই ভালো, কারণ রাতের বেলা জায়গাটি পরিত্যক্ত ও অন্ধকার।
3 months ago | [YT] | 0