যারা কুরআন সম্পর্কে জানতে চায়না এবং তা থেকে দুরে থাকে অথচ সমাজে কথা বলে বড় বড় ,বিভিন্ন সমাজিক ও মিডিয়ার দায়িত্ব বিভিন্ন বিশ্লেষণের ভুমিকা পালন করে তাদের কে বিবেকহীন নির্বোধ মনে হয়! বর্তমান সমাজে তাদের থেকে Ai অনেক বুদ্ধিমান..... Ai এর বিশ্লেষণ :
পবিত্র কোরআন বিবেকবান মানুষের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট সংখ্যায় উদাহরণ দেয়নি, বরং তাদের নিজস্ব বিবেক ও বুদ্ধি ব্যবহার করে ন্যায়-অন্যায়ের বিচার করতে উৎসাহিত করে এবং আল্লাহ্র নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা করতে আহ্বান জানায়। যারা কোরআন ও ইসলামের নির্দেশনা মেনে চলে, তাদের জন্য জান্নাতে পুরস্কার এবং যারা তা প্রত্যাখ্যান করে, তাদের জন্য জাহান্নামের শাস্তির কথা বলা হয়েছে। কোরআনের মূলনীতি:
বিবেকের ব্যবহার: কোরআনে মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি, বিবেচনা ও চিন্তাশক্তি দিয়ে সৃষ্টি করার কথা বলা হয়েছে, যাতে তারা ন্যায়-অন্যায় বুঝতে পারে।
আল্লাহর নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা: কোরআন মানুষকে মহাবিশ্ব ও প্রকৃতির মধ্যে বিদ্যমান আল্লাহর নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করতে উৎসাহিত করে।
অন্ধ আবেগের বিরোধিতা: কোরআন মানুষের বিবেককে অন্ধ আবেগের উপরে স্থান দিয়েছে। তাই ধর্মীয় কোনো বিষয়ে মানুষের নিজস্ব অভিমত বা বিবেক বিবেচনাকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করা হয় না, বরং তা সঠিক পথে পরিচালিত করতে উৎসাহিত করা হয়।
আখিরাতের পুরস্কার ও শাস্তি: যারা আল্লাহর নির্দেশনা অনুসরণ করে এবং ন্যায়-অন্যায় বিচার করার জন্য তাদের বিবেককে ব্যবহার করে, তাদের জন্য জান্নাতে পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান করে, তাদের জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে।
শারীরিক ও মানসিক শাস্তি: কোরআনে যাদের হৃদয় আছে কিন্তু তারা তা দিয়ে উপলব্ধি করতে পারে না, এমন বিবেকহীন মানুষদের জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে এমন উল্লেখ আছে।
মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সুস্থ রাখুন এবং কুরআন কে মনে প্রানে বুঝতে পারার ও আমল করার তৌফিক দান করুন , আমিন
mahfuz art of nature (القرآن)
যারা কুরআন সম্পর্কে জানতে চায়না এবং তা থেকে দুরে থাকে অথচ সমাজে কথা বলে বড় বড় ,বিভিন্ন সমাজিক ও মিডিয়ার দায়িত্ব বিভিন্ন বিশ্লেষণের ভুমিকা পালন করে তাদের কে বিবেকহীন নির্বোধ মনে হয়! বর্তমান সমাজে তাদের থেকে Ai অনেক বুদ্ধিমান..... Ai এর বিশ্লেষণ :
পবিত্র কোরআন বিবেকবান মানুষের জন্য কোনো সুনির্দিষ্ট সংখ্যায় উদাহরণ দেয়নি, বরং তাদের নিজস্ব বিবেক ও বুদ্ধি ব্যবহার করে ন্যায়-অন্যায়ের বিচার করতে উৎসাহিত করে এবং আল্লাহ্র নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা করতে আহ্বান জানায়। যারা কোরআন ও ইসলামের নির্দেশনা মেনে চলে, তাদের জন্য জান্নাতে পুরস্কার এবং যারা তা প্রত্যাখ্যান করে, তাদের জন্য জাহান্নামের শাস্তির কথা বলা হয়েছে।
কোরআনের মূলনীতি:
বিবেকের ব্যবহার:
কোরআনে মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি, বিবেচনা ও চিন্তাশক্তি দিয়ে সৃষ্টি করার কথা বলা হয়েছে, যাতে তারা ন্যায়-অন্যায় বুঝতে পারে।
আল্লাহর নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা:
কোরআন মানুষকে মহাবিশ্ব ও প্রকৃতির মধ্যে বিদ্যমান আল্লাহর নিদর্শনাবলী নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করতে উৎসাহিত করে।
অন্ধ আবেগের বিরোধিতা:
কোরআন মানুষের বিবেককে অন্ধ আবেগের উপরে স্থান দিয়েছে। তাই ধর্মীয় কোনো বিষয়ে মানুষের নিজস্ব অভিমত বা বিবেক বিবেচনাকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করা হয় না, বরং তা সঠিক পথে পরিচালিত করতে উৎসাহিত করা হয়।
আখিরাতের পুরস্কার ও শাস্তি:
যারা আল্লাহর নির্দেশনা অনুসরণ করে এবং ন্যায়-অন্যায় বিচার করার জন্য তাদের বিবেককে ব্যবহার করে, তাদের জন্য জান্নাতে পুরস্কারের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, যারা আল্লাহর নির্দেশনা প্রত্যাখ্যান করে, তাদের জাহান্নামের শাস্তি দেওয়া হবে।
শারীরিক ও মানসিক শাস্তি:
কোরআনে যাদের হৃদয় আছে কিন্তু তারা তা দিয়ে উপলব্ধি করতে পারে না, এমন বিবেকহীন মানুষদের জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে এমন উল্লেখ আছে।
মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে সুস্থ রাখুন এবং কুরআন কে মনে প্রানে বুঝতে পারার ও আমল করার তৌফিক দান করুন , আমিন
3 months ago (edited) | [YT] | 4,112