উপন্যাস নায়িকা

উপন্যাস শেষ কান্না লেখকের নাম নুসরাত আফরিন অষ্টম পর্ব________________________*"
সকাল বেলা তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে যায় আহিয়া
কারণ আজকে সকাল টা তার জন্য স্পেশাল -
কারণ আজকে মেশকাত ভাইয়া দেশের প্রথম সকাল তাই,
কিন্তু তার মেশকাত ভাইয়া ঘুম থেকে উঠে নাই
তিনি জানেন
তার জন্য একজন ওয়াট করতেছে.
তিনি কি তা কিয়েল করেন।
এস ভেবে আহিয়া মুখ বেঞ্চি কাটে,
ওনি কি আমার মনে কথা বোচবেন, হয়তো না
এগুলো ভেবে মন খারাপ করে
আর ওঠে দারায়.
তখন তার মা রিতু বলেন
কীরে কোথায় চাচ্ছে খাবার খেয়ে যা
তখন আহিয়া পিছন না পেরে বলেন আমি খাবো না আম্মু,
আহিয়া আম্মু আর কিছু বলতে পারলো না
তার আগে
মেশকাত শরিফ চৌধুরী বলে
আহিয়া খেয়ে যা খেয়ে না গেলে তোর অবস্থা খারাপ হবে
এটা মনে রাখিস
এটা শুনা মাএ আহিয়া ভয়ে থমকে গেল
আর সাথে অবাক হলো
এই কি তার মেশকাত ভাই আহিয়া মনে মনে এগুলা নিজেকে প্রশ্ন করতে লাগলো
তখন মেশকাত বলল
আম্মি খাবার আনো তোমার মেয়ে এত কী
কাজ আছে আমি দেখবো
আম্মি হলো,
আহিয়া*, 'আম্মু যাকে,
মেশকাত আম্মি বলে,
ডাকে.
এই বলে আহিয়া হাত ধরে টেবিলের সামনে আনে আর খাবার বেরে দে
মেশকাত,
আর মেশকাত বলে, চুপচাপ খাবার খা আহিয়া
আহিয়া ও খাবার খাইতে বসে পড়েছে আর মনে মনে বলে
মেশকাত ভাইয়া,
তাকে, শাসন করেতেছে , আর, তাকে কিয়ার করেতেছে
আর,
এগুলো দেখে আহিয়া খুশি হয়।
আবার ভয় লাগছে মেশকাত ভাইয়া কে
দেখে বোঝা যায়,
সে অনেক রাগী মানুষ তাই আর কি
এগুলা আহিয়া ভাবে
তখন তাকে মেশকাত বলে,
তুই এত কী ভাবছিস তখন মেশকাত আবার বলে উল্টাপাল্টা কিছু ভাবিস না মেরে ফেলবে
তুকে একদম
চুপচাপ খাবার খা,
আজকে আমি তোর সাথে কলেজে যাব
দেখি তোর এত কি কাজ সকাল সকাল না
খেয়ে কলেজে যাওয়া
কি এমন কাজ,
আহিয়া খাবার শেষ হলো
সাথে মেশকাত ও তার পর মাশকাত বলে চল এবার তুর কলেজে
তখন আহিয়া বলে ওঠে আমার ফ্রেন্ডের সাথে আমি যেতে পারবো তোমাকে যেতে হবে না মেশকাত ভাইয়া
তোর থেকে আমি জিজ্ঞাসা করছি
আমি বলেছি চলতে প্রশ্ন করতে না
আহিয়া চুপ হয়ে গেল এবং তার মেশকাত ভাইয়া পিছু পিছু হাঁটতেছে
আর তাকে নিয়ে মনে মনে অনেক কিছু ভাবতেছে অনেক স্বপ্ন দেখতেছে
কলেজের গেটে ঢোকার সময় সবাই ওদের দিকে তাকিয়ে ছিল
সবাই অবাক হয়ে মেশকাত শরীফ চৌধুরীর দিকে তাকিয়ে আছে এত সুন্দর ছেলে কোনদিন তো দেখি নাই
সব মেয়ের তাকিয়ে আছে মেশকাত ভাইয়াকে তা দেখে আহিয়া জ্বলে পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে
মনে মনে সব মেয়েদেরকে বকা দিচ্ছে তাদের চৌদ্দগুষ্টি কে বকা দিচ্ছে
মেশকাত শরিক চৌধুরীতে তাতেই
কিছু যায় আসে না
সে তো চুপচাপ হাঁটতে থাকে তার আহিয়া ও হাটছে
তখন হঠাৎ করে
আরিফ সামনে চলে আসে আর বলে
কেমন আছ আহিয়া
এটা বলা সাথে সাথে মেশকাত আরিফে গলা চেপে ধরে
আর বলে তুর সাহস কম না আমার সামনে
আহিয়া সাথে কথা বলতে এসেছিচ
তুর কী জানের ভয় নেই শালা
তুর কে মেরে ফেল বো আজকে আহিয়া তার মেশকাত ভাইয়া কে থামাতে পারছে না
অবশেষে আহিয়া কান্না করে দিল প্লিজ মেশকাত ভাইয়া থামাও প্লিজ
আহিয়া আর কান্না শুনে মেশকাত থেমে গেল
আর.পিছন ফিরে তাকায় দেখলো আহিয়া
কান্না করতে লাগলো .
তার কান্না একদম মেশকাত সহ্য হয় না
আহিয়ার হাত ধরে কলেজ গেট দিয়ে বের হয়ে
তখন সবাই হা করে তাকিয়েছে তখন সেখানে পিয়া ও ছিল সে ও অবাক হয়ে সবগুলো দেখছিল
কোথায় যাচ্ছে আহিয়া জানে না
সে ভয়ে ও জিজ্ঞাসা করতে পারতেছে না

3 weeks ago | [YT] | 7