অধ্যায় ১: প্রথম দেখা শহরের গর্জে ওঠা ব্যস্ত রাস্তা, মানুষের ঢল আর গাড়ির হর্ণের আওয়াজের মাঝেও তার চোখ খুঁজে পেয়েছিলো এক অপরিচিত ছেলেটার হাসি। সে ছিলো ছোট্ট এক বইয়ের দোকানের সামনে, নিঃসঙ্গভাবে দাঁড়িয়ে, হাতে কাঁপতে কাঁপতে ধরেছিলো এক পুরনো নীল রঙের উপন্যাস।
জয়া কখনো ভাবেনি, এই অদ্ভুত মুহূর্তটি তার জীবনের গল্পের মোড় ঘুরিয়ে দেবে। কারণ, সেই ছেলেটার চোখে ছিলো তার জন্য এক বিশেষ সৌরভ—যা তার হৃদয়ের দরজা ধীরে ধীরে খুলে দিতে শুরু করল।
"তুমি কি এই বইটা পড়েছ?" ছেলেটি জিজ্ঞাসা করল, নরম স্বরে। জয়া হেসে বলল, "না, তবে পড়তে খুব ইচ্ছে করছে।"
তারা সেই দোকানের বাইরে কিছুক্ষণ কথা বলল, আর অজান্তেই বুনল তাদের প্রথম পরিচয়ের সেতু।
অধ্যায় ২: বন্ধুত্বের শুরু দিন কয়েক পর, জয়া আর রাহুল আবার দেখা করল ক্যাফেতে। বইয়ের পাতা উল্টানোর মাঝে তারা জানল একে অপরের পছন্দ, স্বপ্ন আর ব্যর্থতার গল্প। রাহুল বলল, "জয়া, তোমার চোখে এক অদ্ভুত মায়া আছে, যা আমাকে আকৃষ্ট করে।"
জয়া লজ্জায় বলল, "তুমি অনেক ভালো বন্ধু, রাহুল। আমি আশ্চর্য যে এতটা দ্রুত তোমার সাথে কথা বলতে পারছি।"
বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নিতে শুরু করল।
অধ্যায় ৩: প্রেমের প্রথম জিজ্ঞাসা এক সন্ধ্যায়, জয়ার হাতে রাহুলের একটি ছোট চিঠি এল। সেখানে লেখা ছিলো, “জয়া, তোমার সঙ্গে থাকা সময় আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়। আমি জানি আমরা বন্ধু, কিন্তু আমার মনে হয়েছে এটা শুধু বন্ধুত্ব নয়। তুমি কি আমার অনুভূতিগুলো বুঝতে পারবে?”
জয়া হৃদয় ছেড়ে চিঠিটি পড়ল, আর বুঝল সে নিজেও রাহুলের জন্য কিছু অনুভব করে। তাকে এক মিষ্টি হ্যাঁ দিয়ে জবাব দিতে চেয়েছিল।
অধ্যায় ৪: প্রথম টানাপোড়েন তাদের সম্পর্ক বাড়লেও, জীবনের বাস্তবতা ও পারিবারিক বাধা তাদের সামনে দাড়ালো। রাহুলের পরিবার চেয়েছিল সে অন্য কারো সাথে বিয়ে করবে। জয়া হতাশ হল, কিন্তু হাল ছাড়ল না।
"আমরা যদি সত্যিকারের ভালবাসি, তবে বাধা কাটিয়ে উঠব," রাহুল বলল দৃঢ়ভাবে।
অধ্যায় ৫: জয় ও বেদনার মিলন পরিশেষে, রাহুল তার পরিবারের কাছে জয়ার সম্পর্কে সত্যিটা স্বীকার করল। পারিবারিক দ্বন্দ্ব বেড়ে গেল, কিন্তু তাদের ভালোবাসা আরও মজবুত হল।
একদিন, বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে রাহুল বলল, "আমাদের ভালোবাসা বৃষ্টি মতো হতে পারে, কখনো কোমল, কখনো ঝড়ো, কিন্তু সবসময় সত্যি।"
অধ্যায় ৬: নতুন সূচনা সময়সূচক বাধা পেরিয়ে, তারা একসঙ্গে নতুন জীবন শুরু করল। বন্ধু ও পরিবার সবাই তাদের মনের জায়গা বুঝল এবং মায়া করল। জয়া আর রাহুল একে অপরের হাতে হাত রেখে বলল, “আমাদের ভালোবাসা চিরদিন থাকবে, অন্তহীন।”
(AYAN).... Fan Boy
উপন্যাস 😩😩😩😩👍😅
উপন্যাস: “অন্তহীন ভালবাসার ছায়া”
(সম্পূর্ণ গল্প)
অধ্যায় ১: প্রথম দেখা
শহরের গর্জে ওঠা ব্যস্ত রাস্তা, মানুষের ঢল আর গাড়ির হর্ণের আওয়াজের মাঝেও তার চোখ খুঁজে পেয়েছিলো এক অপরিচিত ছেলেটার হাসি। সে ছিলো ছোট্ট এক বইয়ের দোকানের সামনে, নিঃসঙ্গভাবে দাঁড়িয়ে, হাতে কাঁপতে কাঁপতে ধরেছিলো এক পুরনো নীল রঙের উপন্যাস।
জয়া কখনো ভাবেনি, এই অদ্ভুত মুহূর্তটি তার জীবনের গল্পের মোড় ঘুরিয়ে দেবে। কারণ, সেই ছেলেটার চোখে ছিলো তার জন্য এক বিশেষ সৌরভ—যা তার হৃদয়ের দরজা ধীরে ধীরে খুলে দিতে শুরু করল।
"তুমি কি এই বইটা পড়েছ?" ছেলেটি জিজ্ঞাসা করল, নরম স্বরে। জয়া হেসে বলল, "না, তবে পড়তে খুব ইচ্ছে করছে।"
তারা সেই দোকানের বাইরে কিছুক্ষণ কথা বলল, আর অজান্তেই বুনল তাদের প্রথম পরিচয়ের সেতু।
অধ্যায় ২: বন্ধুত্বের শুরু
দিন কয়েক পর, জয়া আর রাহুল আবার দেখা করল ক্যাফেতে। বইয়ের পাতা উল্টানোর মাঝে তারা জানল একে অপরের পছন্দ, স্বপ্ন আর ব্যর্থতার গল্প। রাহুল বলল, "জয়া, তোমার চোখে এক অদ্ভুত মায়া আছে, যা আমাকে আকৃষ্ট করে।"
জয়া লজ্জায় বলল, "তুমি অনেক ভালো বন্ধু, রাহুল। আমি আশ্চর্য যে এতটা দ্রুত তোমার সাথে কথা বলতে পারছি।"
বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নিতে শুরু করল।
অধ্যায় ৩: প্রেমের প্রথম জিজ্ঞাসা
এক সন্ধ্যায়, জয়ার হাতে রাহুলের একটি ছোট চিঠি এল। সেখানে লেখা ছিলো,
“জয়া, তোমার সঙ্গে থাকা সময় আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়। আমি জানি আমরা বন্ধু, কিন্তু আমার মনে হয়েছে এটা শুধু বন্ধুত্ব নয়। তুমি কি আমার অনুভূতিগুলো বুঝতে পারবে?”
জয়া হৃদয় ছেড়ে চিঠিটি পড়ল, আর বুঝল সে নিজেও রাহুলের জন্য কিছু অনুভব করে। তাকে এক মিষ্টি হ্যাঁ দিয়ে জবাব দিতে চেয়েছিল।
অধ্যায় ৪: প্রথম টানাপোড়েন
তাদের সম্পর্ক বাড়লেও, জীবনের বাস্তবতা ও পারিবারিক বাধা তাদের সামনে দাড়ালো। রাহুলের পরিবার চেয়েছিল সে অন্য কারো সাথে বিয়ে করবে। জয়া হতাশ হল, কিন্তু হাল ছাড়ল না।
"আমরা যদি সত্যিকারের ভালবাসি, তবে বাধা কাটিয়ে উঠব," রাহুল বলল দৃঢ়ভাবে।
অধ্যায় ৫: জয় ও বেদনার মিলন
পরিশেষে, রাহুল তার পরিবারের কাছে জয়ার সম্পর্কে সত্যিটা স্বীকার করল। পারিবারিক দ্বন্দ্ব বেড়ে গেল, কিন্তু তাদের ভালোবাসা আরও মজবুত হল।
একদিন, বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে রাহুল বলল, "আমাদের ভালোবাসা বৃষ্টি মতো হতে পারে, কখনো কোমল, কখনো ঝড়ো, কিন্তু সবসময় সত্যি।"
অধ্যায় ৬: নতুন সূচনা
সময়সূচক বাধা পেরিয়ে, তারা একসঙ্গে নতুন জীবন শুরু করল। বন্ধু ও পরিবার সবাই তাদের মনের জায়গা বুঝল এবং মায়া করল।
জয়া আর রাহুল একে অপরের হাতে হাত রেখে বলল,
“আমাদের ভালোবাসা চিরদিন থাকবে, অন্তহীন।”
শেষ
@Princess_Lamiya @ROSE__X__ARIYAN @Raima_Moonlight
1 month ago (edited) | [YT] | 2