স্বাগতম Quranic Wisdom চ্যানেলে। এখানে আমরা শুধুমাত্র কোরআন ভিত্তিক আলোচনা উপস্থাপন করি। আমাদের মূল লক্ষ্য হলো মানুষের কাছে আল-কোরআনের চিরন্তন দিকনির্দেশনা পৌঁছে দেওয়া, এবং পরিত্যাজ্য কুসংস্কার, ভ্রান্ত হাদিস বা প্রচলিত সংস্কার থেকে মুক্ত হয়ে আসল সত্য ও আলো তুলে ধরা।

এই চ্যানেলে আপনি পাবেনঃ
📖 সহজ ও প্রাঞ্জল কোরআন ভিত্তিক আলোচনা।
🌙 কোরআনের আলোকে জীবন গঠনের দিশা।
✨ কোরআনের শিক্ষা থেকে দৈনন্দিন জীবনের উপকারিতা।
🕊️ সত্য, হেদায়াত ও আলোর আহ্বান।

যদি আপনি খুঁজে থাকেন আসল ইসলাম, কোরআনের সত্য শিক্ষা, জীবনঘনিষ্ঠ জ্ঞান ও আল্লাহর বাণী— তবে এই চ্যানেল আপনার জন্যই।

👉 এখনই সাবস্ক্রাইব করুন এবং আমাদের সাথে যোগ দিন কোরআনের আলোয় চলার এই যাত্রায়।



Quranic Wisdom

সালাম। গুরুত্ত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা আসবে আজকে থেকে ইন শা আল্লাহ্। সবাইকে শোনার অনুরোধ করছি।

1 month ago | [YT] | 95

Quranic Wisdom

সবাইকে সালাম
আপনার মতে কোরআনে সালাত মানে কি বোঝানো হয়েছে?

1 month ago | [YT] | 43

Quranic Wisdom

‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’
সকল প্রসংশা মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের যিনি খুব অল্প সময়ে আমাদের কথাগুলো আপনাদের নিকট পৌছে দিয়েছেন।
আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি আমাদের ভিডিওগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনার জন্য, আপনাদের পরামর্শ ও দিক নির্দেশনামূলক কমেন্টগুলো আমাদের অনুপ্রানিত করে। আমরাও চেষ্টা করি আপনাদের সকল কমেন্টের রিপ্লাই দেবার জন্য। এই চ্যানেলটিকে এগিয়ে নিতে আমাদের ভিডিওগুলো আপনাদের পরিচিতজনদের নিকট শেয়ার করবেন, আমাদেরকে আরো দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ প্রদান করবেন আপনাদের নিকট এই আমাদের চাওয়া। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন, সালামুন আলাইকুম।।

👉 যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় [সুরা ন’সর - ১১০:১]
👉 এবং তুমি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর বিধানে প্রবেশ করতে দেখবে, [সুরা ন’সর - ১১০:২]
👉 তখন তুমি তোমার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা কর এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা কর। নিশ্চয় তিনি তওবা কবুলকারী। [সুরা ন’সর - ১১০:৩]

1 month ago | [YT] | 19

Quranic Wisdom

আমাদের ভিডিওগুলো ফেসবুকে পেতে, আমাদের পেইজটির সাথে সংযুক্ত হতে পারেন।
লিংকঃ www.facebook.com/quranicwisdom25

2 months ago | [YT] | 20

Quranic Wisdom

2 months ago | [YT] | 63

Quranic Wisdom

পরিস্কারভাবে আল্লাহর বাণী পৌছে দেয়াই আমাদের দায়িত্ব। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:১৭]
Email: learn.creatived@gmail.com

2 months ago | [YT] | 70

Quranic Wisdom

2 months ago | [YT] | 42

Quranic Wisdom

ইন শা আল্লাহ্ আগামীকাল রাত ৯ টায়। সবাইকে শোনার আমন্ত্রন।
সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর, এবং তাঁর নির্বাচিত বান্দাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক।

2 months ago | [YT] | 41

Quranic Wisdom

“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম”
✴️সুজুদ/ সিজদাহ শব্দের অর্থ কি?
❇️তৃণলতা, বৃক্ষাদী, পশু-পাখি, নক্ষত্র, চন্দ্র-সূর্য্য ✴️কিভাবে আল্লাহকে সিজদাহ করে?
❇️নবী ইউসুফ স্বপ্নে কি দেখেছিলেন?
✴️নবী ইয়াকুব কে মিশরবাসী কি তাজিমী সিজদাহ করেছিল?
❇️ফেরেশতারা কি আদম কে তাজিমী সিজদাহ করেছিল?


আমরা জানি মহা পবিত্র গ্রন্থ আল- কোরআনে একই শব্দ স্থান/কাল/পাত্র ভেদে একেক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। আর এটিই কোরআনের স্বাতন্ত্র। এই বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা আমাদের প্রশ্নের উত্তরগুলো খোজার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ্।
অর্থঃ সুজুদ/ সিজদাহ/ Prostration শব্দের শাব্দিক অর্থ নম্রতা ও বিনয়, মাথানত করা, আত্মসমর্পণ করা ইত্যাদি।


সিজদাহ শব্দটি শুনলেই আমাদের চোখে ১ নং ছবিটি ভেসে উঠে। তাই আমরা সকলেই জানি সিজদাহ করতে হলে প্রথমে উভয় হাঁটু মাটিতে রাখতে হবে, তারপর হাঁটু থেকে আনুমানিক এক হাত দূরে উভয় হাত রাখতে হবে এবং হাতের আঙুলগুলো কিবলামুখী করে সম্পূর্ণরূপে মিলিয়ে রাখতে হবে।


পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ্ বলছেনঃ
তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহকে সেজদা করে যা কিছু আছে নভোমন্ডলে, যা কিছু আছে ভুমন্ডলে, সূর্য, চন্দ্র, তারকারাজি পর্বতরাজি বৃক্ষলতা, জীবজন্তু এবং অনেক মানুষ। আবার অনেকের উপর অবধারিত হয়েছে শাস্তি। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা লাঞ্ছিত করেন, তাকে কেউ সম্মান দিতে পারে না। আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করেন। [সুরা হাজ্জ্ব - ২২:১৮]
এবং তৃণলতা ও বৃক্ষাদি সেজদারত আছে। [সুরা আর-রহমান - ৫৫:৬]
মানুষের সিজদাহ’র নিয়ম পাওয়া গেল কিন্ত সূর্য্য, চন্দ্র, তারকারাজি পর্বতরাজি বৃক্ষলতা, জীবজন্তু এরা কি করে আল্লাহ্ কে সিজদাহ করে?


তাদের তো সিজদাহ’র মূল উপাদান হাত, নাক, কপাল ও পা নেই! কিন্ত আল্লাহ্ কোরআনে বলেছেন তারা আল্লাহ্’কে সিজদাহ করে। আসুন এই উত্তরটি খুজি।।
মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর মহান আল্লাহ্ তাদের ডেকেছিলেন-
অতঃপর তিনি আকাশের দিকে মনোযোগ দিলেন যা ছিল ধুম্রকুঞ্জ, অতঃপর তিনি তাকে ও পৃথিবীকে বললেন, তোমরা উভয়ে আস ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়। তারা বলল, আমরা স্বেচ্ছায় আসলাম। [সুরা হা-মীম - ৪১:১১]


🔵 কেন ডেকেছিলেন?
আল্লাহ সপ্তাকাশ সৃষ্টি করেছেন এবং পৃথিবীও সেই পরিমাণে, এসবের মধ্যে তাঁর আদেশ অবতীর্ণ হয়, যাতে তোমরা জানতে পার যে, আল্লাহ সর্বশক্তিমান এবং সবকিছু তাঁর গোচরীভূত। [সুরা তালাক - ৬৫:১২]
মূলত আল্লাহ্ সবাইকে ডেকেছিলেন তাঁর আদেশ দেবার জন্য। অতঃপর সবাই তাঁর আদেশ মেনে নিল তথা নম্রতা ও বিনয়ের সহিত মাথানত করে আত্মসমর্পণ করল।


আল্লাহ সূর্য্যকে আদেশ দিলেন তার নিজ কক্ষপথে আবর্তনের জন্য।
সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৩৮]
চন্দ্রের জন্যে আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়। [সুরা ইয়া-সীন - ৩৬:৩৯]


চন্দ্রকে তার বিভিন্ন মনজিল তথা লক্ষ্যস্থল তথা বাড়ি বুঝিয়ে দিলেন (যেমন আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যানে আমরা জানি চাঁদ একটি উপগ্রহ, পৃথিবীর ১ টি উপগ্রহ থাকলেও শনি গ্রহের উপগ্রহ তথা চাঁদের সংখ্যা ৮২ টি)
এমনিভাবে বৃক্ষের জন্য সালোকসংশ্লেষণের আদেশ, জীবজন্তদের তাদের জন্য নির্ধারিত আদেশ সহ সকল সৃষ্টিকে তার আদেশ বুঝিয়ে দিলেন আর সবাই মাথা পেতে তা গ্রহণ করলো তথা আল্লাহ্কে সিজদাহ করলো।


সেই থেকে বৃক্ষ নিরবিচ্ছিন্ন সালোকসংশ্লেষণ করছে যা আল্লাহ্ সুরা আর রহমানের ৬ নং আয়াতে (চিত্র-০২) এবং নক্ষত্ররাজি তাদের কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান হয়ে তাদের অনবরত তাদের সিজদাহ অব্যাহত রেখেছে যা আল্লাহ্ সুরা হাজ্জ এর ১৮ নং আয়াতে উল্লেখ করেছেন (চিত্র-০৩)। তাই উপরোক্ত আয়াতের মাধ্যমে বোঝা যায় যে, মহান আল্লাহ্’র নির্দেশের সামনে মস্তক অবনত করে রাখা তথা মেনে নেওয়াই হলো সিজদাহ।
যে লোক পুরুষ হোক কিংবা নারী, কোন সৎকর্ম করে এবং বিশ্বাসী হয়, তবে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের প্রাপ্য তিল পরিমাণ ও নষ্ট হবে না। যে আল্লাহর নির্দেশের সামনে মস্তক অবনত করে সৎকাজে নিয়োজিত থাকে এবং ইব্রাহীমের ধর্ম অনুসরণ করে, যিনি একনিষ্ঠ ছিলেন, তার চাইতে উত্তম ধর্ম কার? আল্লাহ ইব্রাহীমকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন। [সুরা নিসা: ১২৪-১২৫]
✳️ নবী ইউসুফ স্বপ্নে কি দেখেছিলেন তাহলে?
যখন ইউসুফ পিতাকে বললঃ পিতা, আমি স্বপ্নে দেখেছি এগারটি নক্ষত্রকে। সুর্যকে এবং চন্দ্রকে। আমি তাদেরকে আমার উদ্দেশে সেজদা করতে দেখেছি। [সুরা ইউসুফ - ১২:৪]
চন্দ্র, সূর্য্য, নক্ষত্র যদি আল্লাহ্ কেই সিজদাহ করে তাহলে কেন তারা ইউসুফ (সাঃ) কে সিজদাহ করলো?
নক্ষত্রের সিজদাহ সম্পর্কে যেহেতু আমরা একটি ধারণা পেয়েছি তাই এখন নবী ইউসুফ এর সেই স্বপ্ন বোঝা আমাদের জন্য আরো সহজ হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ্।


আমরা জানি নবী ইউসুফ যখন স্বপ্ন দেখেছিলেন তখন তিনি বালক ছিলেন আর বালক অবস্থায় বালকসুলভ স্বপ্ন দেখাই স্বাভাবিক। তিনি স্বপ্নে দেখেছিলেন তাকে কেন্দ্র করে ১১ টি নক্ষত্র, চন্দ্র ও সূর্য্য আবর্তিত হচ্ছে (মহান আল্লাহ্ এবিষয়ে সবিশেষ অবগত) আর আবর্তন করা যেহেতু নক্ষত্রের সিজদাহ, তাই মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন এখানে উপমা হিসেবে উল্লেখ করেছেন যে ১১ টি নক্ষত্র, চন্দ্র ও সূর্য্য ইউসুফ কে সিজদাহ করছে (এর বিস্তারিত জ্ঞান মহান আল্লাহ্’র নিকট)
এখানে কোনভাবেই তাজিমী সিজদাহ বা অন্য কোন মতবাদের সুযোগ নেই, এই আয়াতের প্রেক্ষিতে অনেকেই তাজিমী সিজদাহ্ নামে এক সিজদাহ প্রথা চালু করে একে বৈধতা দেবার চেষ্টা করে যা সম্পূর্ণরুপে পরিহার যোগ্য।


🔷 নবী ইয়াকুব কে মিশরবাসী কোন সিজদাহ করেছিল?
একই সুরার ১০০ নং আয়াতে মহান আল্লাহ্ বলছেনঃ
এবং তিনি পিতা-মাতাকে সিংহাসনের উপর বসালেন এবং তারা সবাই তাঁর সামনে সেজদাবনত হল। তিনি বললেনঃ পিতা এ হচ্ছে আমার ইতিপূর্বেকার স্বপ্নের বর্ণনা আমার পালনকর্তা একে সত্যে পরিণত করেছেন এবং তিনি আমার প্রতি অনুগ্রহ করেছেন।
সুরা ইউসুফ বুঝে পড়লে দেখা যায় তৎকালীন মিশরের বাদশাহ মুশরেক শাসক ছিলেন না, এবং তিনি ইউসুফের প্রতি ছিলেন অনুগ্রহপরায়ণ (১২:৫৪)
তাহলে মিশরের বুকে প্রতিষ্ঠা পাবার পর যখন ইউসুফ তার পিতা নবী ইয়াকুব কে সেদেশে নিয়ে এসেছিলেন তখন সবাই কোন সিজদাহ করেছিল? নিশ্চয় আল্লাহ্’র নবী ইউসুফের সামনে তারই পিতা আল্লাহ্’র আরেক পয়গম্বর ইয়াকুবকে সবাই সেই সিজদাহ করেনি যে সিজদাহ আমরা আল্লাহ’কে করি।


যেহেতু সিজদাহ্’র একটি অর্থ বিনয়, নম্রতা প্রকাশ করা, তাই এ থেকে প্রতীয়মান হয় যে সবাই বিনয় ও নম্রতার সহিত সালামুন আলা ইয়াকুব ও তার পরিবারকে মিশরে স্বাগতম জানিয়েছিল, আর এটিকেই আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে তার মহান উপমায় “সিজদাহ” বলে উল্লেখ করেছেন।


এই আয়াতটিকে পুজি করেও অনেক ধর্মব্যবসায়ীরা তাজিমী সিজদাহ নামে একটি সিজদাহ্’র প্রচলন ঘটিয়েছে যা এই আয়াতের সাথে মোটেও সম্পর্কযুক্ত নয়, এবং এটি পরিহার যোগ্য।


⭕ ফেরেশতারা কি পিতা আদম কে তাজিমী সিজদাহ করেছিল?
আর আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, এরপর আকার-অবয়ব, তৈরী করেছি। অতঃপর আমি ফেরেশতাদেরকে বলছি-আদমকে সেজদা কর তখন সবাই সেজদা করেছে, কিন্তু ইবলীস সে সেজদাকারীদের অন্তর্ভূক্ত ছিল না। [সুরা আরাফ - ৭:১১]


আল্লাহ বললেনঃ আমি যখন নির্দেশ দিয়েছি, তখন তোকে কিসে সেজদা করতে বারণ করল? সে বললঃ আমি তার চাইতে শ্রেষ্ট। আপনি আমাকে আগুন দ্বারা সৃষ্টি করেছেন এবং তাকে সৃষ্টি করেছেন মাটির দ্বারা। [সুরা আরাফ - ৭:১২]


সুরা আরাফের ১১ ও ১২ নং আয়াত বুঝে পড়লে এটি স্পস্ট প্রতিয়মান হয় যে আদম এর শ্রেষ্টত্ব মেনে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন মহান আল্লাহ্, আর তাতে সাড়া দিয়ে বিনয়- নম্রতার সহিত এই নির্দেশের সামনে আত্মসমর্পনের মাধ্যমে তা মেনে নিয়েছিল ফেরেশতারা, কিন্ত ইবলীশ এই শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নেয়নি। সে অহংকার করে বলেছিল আমি “শ্রেষ্ঠ”। আর তাতেই সে সিজদাহ ভঙ্গকারীদের একজনে পরিনত হলো। আল্লাহ্ বললেনঃ
তুই এখান থেকে যা। এখানে অহংকার করার কোন অধিকার তোর নাই। অতএব তুই বের হয়ে যা। তুই হীনতমদের অন্তর্ভুক্ত। [সুরা আরাফ - ৭:১৩]


✅ সুতরাং নাযিলকৃত কিতাব অনুযায়ী মহান রবের নির্দেশনাগুলো বিশুদ্ধ মনে বিনয়-নম্রতার সহিত মেনে নিয়ে আত্মসমর্পনেরই আরেক নাম “সিজদাহ” ।।।


মহান আল্লাহ্ আমাদের সর্বাবস্থায় “সিজদাহকারী” হিসেবে কায়েম থাকার তৌফিক দান করুন, (রাব্বানা ওয়া তাকাব্বাল দোয়া)

2 months ago | [YT] | 23

Quranic Wisdom

2 months ago | [YT] | 90