Love to learn and help others to learn efficiently


Md Faiz Ullah

গতকাল রাতে মিন্টো রোডে গিয়েছিলাম। যেখানে বাংলাদেশের উপদেষ্টা, মন্ত্রী এবং বড় বড় কর্তাদের বাস। নিজেও গিয়েছিলাম এক বড় কর্তার বাসায়। রাত প্রায় ১২টা বেজে গেছে। বাসা থেকে বের হয়ে হাতের ডান দিকের মূল রাস্তা ধরে হাঁটছি। দেখি রাস্তার বাম পাশে কেউ একজন শুয়ে ঘুমাচ্ছে। আরেকটু সামনে যেতেই দেখি একজন বয়স্ক মানুষ, কত হবে বয়স? ৫৫/৬০ হবে হয়ত। লুঙ্গি আর একটা পাতলা জামা গায়ে। তিনি বোধকরি ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। জিজ্ঞেস করলাম

- আপনি কি এই বস্তার ভেতরেই ঘুমাবেন?
- হ্যাঁ।
- আপনার কি আর কোথাও ঘুমানর জায়গা নাই।

ভদ্রলোক মনে হয় ভেবেছেন আমি সরকারি কেউ কিংবা পুলিশ টাইপ কেউ হবো। মনে করেছেন হয়ত উঠিয়ে দেব। বললেন

- বাবা, জায়গা থাকলে কি আর রাস্তায় ঘুমাই। এত রাইতে আর কই যামু?
- এই ছোট বস্তায় কি শীত মানবে?
- না মানলে কী করমু!

ঢাকা শহরের তাপমাত্রা এখন রাতের দিকে ১২/১৪ ডিগ্রীতে নেমে যাচ্ছে। এটা অনেক শীত। আমি একটা শীত প্রধান দেশে থাকি। যেখানে তাপমাত্রা মাইনাস ২০/৩০ পর্যন্ত নেমে যায়। সেখানেও আমাদের বাসা-বাড়ি, অফিস-আদালত, বাস-ট্রাম সকল জায়গায় তাপমাত্রা কঠিন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। সব সময়ই প্লাস ২০ ডিগ্রী থাকে সকল জায়গায়।

আমাদের বাসা-বাড়িগুলো এয়ার-টাইপ। সামান্য পরিমাণ হাওয়া সেখানে ঢুকতে পারে না। সেন্ট্রাল হিটিং করা। তাই আমার জন্যও ঢাকা শহরে এখন শীত। কম্বল গায়ে দিয়ে ঘুমাতে হচ্ছে। এরপরও শীত লাগছে। কারন এমন শীতে আমি অভ্যস্ত নই। ভদ্রলোককে দেখে আমার ভীষণ খারাপ লেগেছে। ফিরে আসার সময় উনাকে এক হাজার টাকার একটা নোট হাতে ধরিয়ে বলেছি

- এই টাকা দিয়ে শীতের একটা কিছু কিনে নেবেন।

লোকটা মনে হয় অবাক হয়েছে। এই মাঝ রাতে কেউ একজন তাকে এক হাজার টাকা এমনি এমনি দিয়ে দিচ্ছে। এটা মনে হয় তিনি স্বপ্নেও কল্পনা করেন নাই। সাথে থাকা বন্ধু এরপর বলেছে

- তুই এক হাজার টাকা দিয়ে দিলি!
- হ্যাঁ, সমস্যা কোথায়?
- একটু বেশি হয়ে গেল না?

আমি আর কথা বলিনি। ফেরার সময় দেখি ওই রাস্তায় আরও অনেকেই এভাবে ঘুমাচ্ছে। তখন মনে হলো- সত্যিই তো। আমি একা আর কয়জনকে সাহায্য করতে পারবো? এটা তো কোন ব্যক্তি বিশেষের কাজ না। অথচ এর পাশেই আলো ঝলমলে ফাইভ স্টার বাড়িগুলোতে এই রাষ্ট্রের উপদেষ্টা, মন্ত্রী-এমপি, বিচারপতি, সচিবদের বাস। আপনারা কি এইসব মানুষদের দেখেন না? আজ রাতে বের হয়ে একটু কষ্ট করে দেখে নিবেন।

গভীর রাতে যখন ঘুমাতে যাচ্ছি; দেখি এই শহরের তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রীতে নেমে গেছে। আমি তো আরাম করে কম্বল গায়ে দিয়ে ঘুমাবো। ওই মানুষগুলোর কথা ভেবে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছিলো। আপনাদের মনে হয় না? এদের দেখার কি কেউ নেই? তাহলে আপনারা রাজনীতি করেন কার জন্য? তাহলে রাষ্ট্র থাকার দরকার কী?

এই দেশের বুদ্ধিজীবীরা কি নিজ শ্রেণীর ঊর্ধে উঠে এই মানুষগুলোর কথা আদৌ ভেবেছে? নাকি এদের কাজ স্রেফ দল দাসত্ব করা আর মাঝে রাতের টকশোতে ঝড় তোলা? নাকি আপনারা সবাই এইসবকে স্বাভাবিক ধরে নিয়েছেন? বুর্জোয়াগুলো কি আর মানুষ হবে না?

রাষ্ট্র তুমি মানবিক হও।

@সংগৃহীত

1 day ago | [YT] | 85

Md Faiz Ullah

এক শহিদের কবর জেয়ারতে আরেক শহিদ। আল্লাহুম্মা আমিন #JusticeForHadi

3 days ago | [YT] | 132

Md Faiz Ullah

আমাদের শহিদ ওসমান হাদী♥️#Justice_For_Hadi

হাদী ওয়াকারকে চ‍্যালেঞ্জ দিয়ে বলেছিলো—সাহস থাকলে ক‍্যু করে দেখান, জনগন আর্মি ক‍্যান্টনমেন্টের ইটসহ খুলে নিয়ে আসবে।

হাদী প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছিলো—আমি বিশ্বাস করি আপনি দেশ ছেড়ে পালানোর জন‍্য বাংলাদেশে আসেন নি। তাই ভয় না পেয়ে নামগুলো বলে দেন কারা আপনাকে কাজ করতে দিচ্ছে না।

ইন্টেরিমের উপদেষ্টাদের উদ্দেশ্যে হাদী বলেছিলো— একজন রিক্সাওয়ালা পর্যন্ত মনে করে এই উপদেষ্টাদের কেউ ভালো না। এরা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়ে এক পা বিদেশে দিয়ে রাখছে। এরা শহীদদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করতেছে।

হাদী বিএনপি কে বলেছিলো—শহীদ জিয়ার বিএনপি কে ভারতের দাস হইতে দিবে না।

হাদী জামাতকে বলেছিলো—নিজামী সাঈদীর জামাতকে ভারতের দাস হইতে দিবে না।

হাদী এনসিপিকে বলেছিলো—এনসিপির তিনটা দোষ। জুলাইকে নিজেদের সম্পদে পরিণত করেছে। মনে করিয়ে দিয়েছে জুলাই কেবল এনসিপির নয়, জুলাই গোটা দেশের।

হাদী এমনকি সেই ভারতের দালাল ফ‍্যাসিস্ট আওয়ামীলীগের যারা গণহত্যা করে নি, তাদের সাথেও ইনসাফ করতে চেয়েছিলো।

হাদী ঢাকা-৮ আসনে নিজের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মির্জা আব্বাস ও হেলাল উদ্দীনকে ভাই বলে সবার কাছে দোয়া চেয়েছিল।

হাদী রাজনীতিতে/নির্বাচনের মাঠে হেভিওয়েট কনসেপ্ট ভেঙে দিয়ে সবার জন‍্য লেভেল প্লেয়িং মাঠ বানানোর কালচার সৃষ্টি করতে চেয়েছিল।

হাদী দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চেয়েছিল যে সততা-ভালবাসা-ত‍্যাগ-ডেডিকেশন আর জনগণের ভাষা বুঝে চলার রাজনীতি দিয়ে যেকোন প্রার্থীর সাথেই কম্পিটিশন করা যায়।

হাদী হিন্দুদের জন‍্য একটা আলাদা রাজনৈতিক দল বানাতে চেয়েছিল, যেন একেক দল একেকে সময়ে তাদেরকে ব‍্যবহার করতে না পারে।

হাদী ভারতীয় আধিপত্যবাদের করাল গ্রাস থেকে এ দেশের মানুষের মুক্তির পথে সবাইকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল।

হাদী কালচারাল ফ‍্যাসিজমের মোকাবেলায় যোগ‍্য-স্কিলড-দক্ষ জনবল তৈরীতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে চেয়েছিল।

হাদী জুলাই এর শহীদদের খুনীদের বিচার হোক এটা চেয়েছিল।

হাদী চেয়েছিল ৫৭ বিডিআর হত‍্যার বিচার হোক।

হাদী চেয়েছিল গুম-খুনের সাথে জড়িত ডিজিএফআই এর নরাধম-পশুদের বিচার হোক।

হাদী চেয়েছিল সবাইকে দেখাতে যে কোন কিছুর কাছে বিক্রি হয়ে না গিয়েও রাজনীতিটা করা যায়। মুরি আর বাতাসা খাওয়ায়েও নির্বাচনী জনসংযোগ করা যায়।

হাদী দেখাতে চেয়েছিল—নির্বাচনে কম্পিটিশন করার জন‍্য কোটি টাকা থাকা লাগে না, জনগন ই টাকা দিয়ে নির্বাচন করাতে দিতে পারে, কেবল যদি জনতার ভরসার প্রতীক হয়ে উঠা যায়।

আহ, হাদীর এই চাওয়াগুলো এত কঠিন হয়ে গেলো??

হাদীকে আপনারা বাঁচতে দিলেন না?

তবে কি এই চাওয়াগুলো হৃদয়ে ধারণ করে কেউ রাজনীতি করতে পারবে না?

4 days ago | [YT] | 61

Md Faiz Ullah

যদি নবিজিকে জীবিত পেতাম, এক দৌড়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করতাম, “রাসূলাল্লাহ, ভীষণ মানসিক চাপে আছি। একটু বলবেন কী করব?”

হয়তো আমাকে কোনো দু‘আ শিখিয়ে দিতেন। আমি খুশি মনে বাড়ি ফিরে নিয়মিত দু‘আ পড়ে সুস্থ হয়ে যেতাম।

যদি নবিজিকে জীবিত পেতাম, এক ছুটে গিয়ে অনুযোগ করতাম, “রাসূলাল্লাহ, বাচ্চার দুধের টাকা নেই। খুব কষ্টে আছি।”

হয়তো তিনি বায়তুল-মাল থেকে আমার টাকার ব্যবস্থা করে দিতেন।

যদি নবিজিকে জীবিত পেতাম, তাঁকে একটু আড়ালে পেলে বলতাম, “আল্লাহর রাসূল, ফজরে যে মাঝে মাঝে সময়মতো উঠতে পারি না। ভীষণ বিব্রত। যদি কোনো উপায় বলে দিতেন!”

কী জানি কী উপায় বলে দিতেন তিনি!

যদি নবিজিকে জীবিত পেতাম, কাজ শেষ করেই ছুট লাগাতাম, খোঁজ করতাম কোথায় আছেন তিনি। তাঁর পাশে পাশে ঘুরতাম। তাঁর প্রতিটা কথা মাথায় গেঁথে নিতাম। কিংবা হয়তো এত মন্ত্রমুগ্ধ থাকতাম—কী বলছেন তিনি টেরই পেতাম না। হয়তো তাঁর যাওয়ার পথে তাকিয়ে থাকতাম। এরপর তিনি যেখানে যেখানে পা ফেলেছেন, আমিও সেখানে সেখানে পা ফেলে এগিয়ে যেতাম।

যদি তাঁকে জীবিত পেতাম, হয়তো মওকা বুঝে তাঁর বুকের সাথে বুক লাগিয়ে কিছুটা বারাকা নিজের শরীরে নিয়ে নিতাম। তাঁর গোসলের পানির কিছুটা ছিটিয়ে দূর করতাম চোখমুখের ক্লান্তি।

আজ জীবনে প্রথমবারের মতো এই আধুনিক সময়ে জন্মে খুব আফসোস হচ্ছে। আজ জীবনে প্রথমবার নবিজির কথা মনে বারবার নাড়া দিচ্ছে। খুব করে মন চাচ্ছে যদি তাঁর সাহাবি হয়ে জন্মাতে পারতাম। যদি তাঁর মাজলিসগুলোতে থাকতে পারতাম। যদি তাঁর মাসজিদ বানানোতে হাত লাগাতে পারতাম। যদি হতাম বাদ্‌রের ৩১৪তম জন। যদি দেখতে পেতাম কীভাবে একেকেটা আয়াত অবতীর্ণ হচ্ছে তাঁর প্রতি। যদি দেখতাম কীভাবে তিনি ক্লান্তিহীনভাবে করে যাচ্ছেন একের পর এক ‘ইবাদাত। কীভাবে সামাল দিচ্ছেন ঘরে, বাইরে। খুব খুব অস্বস্তিকর আর অরাজক এক সময় পার করছি সামষ্টিক জীবনে।

নিজেকে আজ বড় অভিভাবকহীন মনে হয়। মনে হয় আমার এ জীবনটাকে দেখিয়ে চালিয়ে নেওয়ার মতো কেউ নেই। কেউ নেই যিনি নবিজির মতো আমাকে বুঝতে পারতেন। এক একজন সাহাবির মন-মেজাজ আর পরিস্থিতি বুঝে তিনি যেভাবে সবাইকে আলাদা আলাদা নাসীহা দিতেন আজ তেমন আর কেউ নেই। তেমন কাউকে চিনি না আমি। নিজের বাবা-মা’র চেয়েও তিনি আমাকে বেশি ভালোবাসেন। অথচ তিনি আমাকে দেখেননি। আমিও তাঁকে দেখিনি। কিন্তু আমি জানি আমার জন্য কতটা উদ্বিগ্ন ছিলেন তিনি। কত রাত তিনি আমার জন্য অশ্রু ঝরিয়েছেন। আমার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। এত যে লড়াই তিনি করলেন, এত যে রক্ত তাঁর শরীর থেকে ঝরল সব তো আমারই জন্য! আজ আমি ঘরে বসে ভাত-মাংস খাই, আর তিনি—!

তিনি পাশে থাকলে যেকোনো সমস্যায় আমাকে আগলে রাখতেন, আমি জানি। বাবা-মা’র চেয়েও বেশি দরদ দিয়ে শুনতেন আমার কথা। পরম মমতায় আমার এই অশান্তি দূর করার কোনো একটা ব্যবস্থা করতেন। হ্যাঁ, না থাকলেও তিনি অনেক কিছু বলে দিয়ে গেছেন আমাদের, কিন্তু আজ খুব করে ইচ্ছে করছে যদি সত্যি সত্যি তাঁর ছায়ায় দাঁড়াতে পারতাম!

এ জীবনে তো আপনার সঙ্গে দেখা হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। সেদিন বিচারদিনে আপনার কাছে শুধু একটাই দাবি করব। আমার মতো এই দিশেহারার জন্য একটাবার সুপারিশ করবেন প্লিজ। আমার নামটা ধরে আপনার প্রভুর সামনে একটাবার আবেদন করবেন প্লিজ। এই অরাজক সময়ে, এই অস্থির পরিবেশে বহু কষ্ট করে নিজের ঈমান বাঁচিয়ে চলার চেষ্ট করি। জানি এতে পাশ মার্ক ওঠাতেই নাভিশ্বাস হচ্ছে। সাথে সমাজ-সংসার-বিশ্ব কত কি! আপনি যদি এই অধম উম্মাতের নামটা একটাবার নিতেন শুধু—দুনিয়াতে হয়নি, যদি আখিরাতে আপনার সঙ্গে একটু থাকতে পারি—প্লিজ, একটাবার কি আমার নামটা বলবেন? একটাবার?

সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

লেখা: মাসুদ শরীফ ভাই

6 days ago | [YT] | 62

Md Faiz Ullah

রিসার্চ প্রতিবেদন [ In English or Bengali ] আহবান.....

“শহীদ শরীফ ওসমান হাদি ও নতুন প্রজন্মের চোখে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষার সংকট, সংগ্রাম এবং করণীয়ঃ প্রেক্ষিত বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ও রাজনীতি”

এই বিষয়ের উপর একটা রিসার্চ প্রতিবেদন আহবান করা হচ্ছে।

১ম পুরস্কার : £5000 GBP
২য় পুরস্কার: £3000 GBP
৩য় পুরস্কার: £1000 GBP

উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠানের পরিচয়, প্রতিবেদনের বৈশিষ্ট্য, Presentation অন্যান্য নিয়ম কানুন ও সময়সূচী পরবর্তীতে জানিয়ে দেয়া হবে।

তবে বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে প্রতিবেদন জমা দেয়া যাবে।

প্রাথমিকভাবে ভাবে আগ্রহীদের পক্ষ থেকে আগামী ৫ জানুয়ারি ২০২৬ এর মধ‍্যে ২০০০-৩০০০ শব্দের একটা Synopsis জমা দেয়ার অনুরোধ করা হচ্ছে যার উপর ভিত্তি করে আপনার মূল প্রতিবেদন তৈরি করবেন।

[পরবর্তীতে এই relevant বিষয়ে PhD করার funding এরও চিন্তাভাবনা চলছে ইনশাআল্লাহ । ]

Please send your Synopsis to
barristerkhaled.london@gmail.com

1 week ago | [YT] | 26

Md Faiz Ullah

আমাদের ভাই শরীফ ওসমান হাদি কে নিয়ে অসাধারণ এই লেখা পড়ার সুযোগ আছে আপনার?

নাহিদ, হাসনাত এরকম অনেক ভিআইপি থাকতে হাদীকেই ঠিক কি কারণে টার্গেট করা হলো?

বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে যে শহীদ শরীফ ওসমান গনি বিন‌ হাদীকে টপ ক্লাস এক্সপার্ট শার্প শুটার দিয়ে হ'ত্যার আগে শুটারের একাউন্টে ১২৭ কোটি টাকা আসে!

২০ জনের ইউনিট ২ মাস প্রস্তুতি ও সার্ভেইল্যান্স সম্পন্ন করে।
খেয়াল করে দেখেন এতো‌ বিশাল প্রস্তুতি নিয়ে এই খু'ন‌ তো‌ অন্য কোনো অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে করা যেতো?

আমার হাইপোথেসিস হচ্ছে এর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটা কারণ হচ্ছে হাদীর অবিশ্বাস্য গতির উত্থান অথচ সামগ্রিক নিরাপত্তাহীনতার কারণে সহজ টার্গেট হিসেবে থাকা,
এবং
ইনকিলাব (Revolution) কালচারাল সেন্টার বানিয়ে সেটাকে‌ বুদ্ধিবৃত্তিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং কার্যকরী কেন্দ্র হিসেবে এর প্রভাব বিস্তার করা‌র এবং আরো অনেকগুলো শাখা খুলে‌ ফেলার‌ সমূহ সম্ভাবনা।

একটু বিশদ ব্যাখ্যা না করলে এইসব কথা আজগুবি‌ এবং ধোঁয়াটে‌ আলাপ বলে মনে হবে। ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার ঢাকার বাংলামোটর মোড়ের অল্প কয়েকশো গজের মধ্যেই অবস্থিত।

এটা বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র থেকে কয়েক মিনিটের হাঁটা দূরত্বে এবং এনসিপি হেড অফিসের বিপরীতে। আপনি যদি বাংলামোটর মোড় থেকে ইস্টার্ন প্লাজার‌ দিকে‌ হাঁটা ধরেন‌, তাহলে এটা হাতের বামে প্রথম গলিতেই পড়বে যেটা আপনি গলিতে না ঢুকে রাস্তা থেকেই দেখতে পারবেন।
গলিতে ঢুকে তিনতলার উপরে লাল রং এ ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার লেখা।

সবচাইতে ভালো হয় গুগলে যেয়ে ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার লেখলে।
গুগল ম্যাপে পরিস্কার ডাইরেকশন‌ পেয়ে যাবেন। এটার ফেসবুক পেইজ নিয়মিত দেখার কারণে এখানকার সেমিনার, বইয়ের তালিকা, খোলা থাকার দিন ও সময় এরকম সবই জানা যায়।

ওসমান হাদীর মৃত্যুর কয়েকদিন আগে বাতিঘর আর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ঘোরাফেরা শেষ করে ঠিক করলাম ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারটা ঘুরে আসবো। ঐ জায়গার ভেতরে ঢুকে দেখলাম মূলতঃ একটা মাঝারি রুম, একটা বেশ বড় রুম আর একটা ছোট্ট স্টোররুম আছে।

প্রথম মাঝারি সাইজের রুম হচ্ছে রিসেপশন ও সেলস সেন্টার।
জুলাই আন্দোলন, দেশী রাজনীতি, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স এরকম বেশকিছু বইপত্রের বড় বড় তাক আছে সেলস সেন্টার রুমের দেয়ালের তিনদিকে।

পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনের শ্লোগান ও‌ ছবি দেয়া অনেক রকম পোস্টার, গেঞ্জি, স্যুভেনির। এর মধ্যে তামিল গেরিলা সংগঠন এলটিটিই এবং প্রভাকরণের ওপর লেখা আলতাফ পারভেজের‌ বেশ মোটা আর কালারফুল একটা হার্ড বাউন্ড বই দেখলাম।

তখন মনে পড়ে গেলো যে‌ ভারত তামিল গেরিলাদের নির্মূল করার জন্য শ্রীলংকায় দুই লাখ সৈন্য পাঠিয়েছিল। সংখ্যার বিশাল পার্থক্য থাকার পরেও ভারতের সেই সেনাবাহিনীকে তামিল গেরিলারা তীব্র লড়াই করে পরাজিত করে।

ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সহ্য করতে না পেরে ভারত এক পর্যায়ে সেনাবাহিনী প্রত্যাহারে বাধ্য হয়। পরবর্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী তামিল গেরিলাদের আত্নঘাতী বোমা হামলায় নিহত হন।

ক্ষুদ্র সংগঠন এলটিটিই এর কাছে‌ ভারতীয় আধিপত্যবাদের পরাজয়ের স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়া বইটি এরকম আরো অসাধারণ কিছু বইয়ের মধ্যে জ্বলজ্বল করছিলো। ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের বইগুলো‌ আমার খুবই ওয়েল‌ সিলেকটেড মনে হয়েছে।

ভেতরের বড় রুম হচ্ছে অডিটোরিয়াম এবং বসে বই পড়ার লাইব্রেরী।
তবে চেয়ার‌ টেবিল নেই।
পরিস্কার কার্পেটের উপর বসার ব্যবস্থা।
বই যে খুব বেশী তা না।

দেয়ালের এক সাইডে একটা বিশাল বড় তাকে যত্ন করে বাছাই করা বাংলা বইপত্র রাখা ছিলো।‌ (It is not just wide reading but very well selected reading that tends to excellence.)

আরেকটা কাঠের শোকেসে ইংরেজী বই ছিলো‌ যার মধ্যে বেশ‌ দামী কিছু কফি টেবিল বুকস ছিলো।

ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী বিভিন্ন দেশের লড়াই, র, মোসাদ, সিআইএ এগুলোর উপর বাংলা ভাষায় লেখা তথ্য ও রেফারেন্স ভিত্তিক প্রায় সব বই এখানে দেখলাম।

মাসুদুল‌ হকের লেখা বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে র‌ এবং সিআইএ বইটা দেখলাম। বাংলাদেশে র এর আগ্রাসনের ওপর লেখা ক্যাপ্টেন আবু রুশদের বিখ্যাত বই, ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের ওপর লেখা বাংলা অনুবাদ দেখলাম।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক ইতিহাস‌, আত্মজীবনী এসবের উপরে বেছে বেছে বেশ ভালো এবং উন্নত মানের বইপত্র রেখেছে। মেজর জলিলসহ ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী বিস্মৃত বীরদের লেখা পরম যত্নে সাজানো‌ ছিলো।

উপমহাদেশের বিভিন্ন বিপ্লবের‌ বই দেখলাম।
পাশাপাশি রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ, সৈয়দ শামসুল হকের মতো বিভিন্ন বিখ্যাত লেখকদের সমগ্র রচনাবলীও সাজানো ছিল।

এই দুই রুমের মাঝখানে চা কফি কর্ণার। সিঙ্গারা, সমুচা যুক্ত করার ওনাদের ইচ্ছা ছিলো, যদিও সীমাবদ্ধতার‌‌ জন্য হয়ে ওঠেনি।
কফি কর্ণারের সঙ্গে জুলাই সংক্রান্ত পোস্টার‌ ও বইপত্রের ছোট কিছু তাক।

আমি যখন যাই, হাদী তখন ছিল না।
রিসেপশনে টুকিটাকি কথা জিজ্ঞাসা করলাম।
সেইখান থেকে অনেক লম্বা আর ঝাঁকড়া চুলওয়ালা একজন তরুণকে দেখিয়ে দিলো।

সেই ছেলে অত্যন্ত বিনয় এবং আদবের সঙ্গে আমার সঙ্গে কথা বললো।
আমি তাকে বললাম,
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ফেসবুক পেইজে একটা বড়সড় বুক লিস্ট দিয়ে বলা হয়েছিল এইসব বইপত্র সেন্টারের দরকার। পরে উৎসাহী মানুষজন‌ তার মধ্যে অনেক বই দিয়েছিল। তবে অনেক অতি দামী এবং কিছু দুষ্প্রাপ্য বই সম্ভবত পাওয়া যায়নি। যেমন Will Durant এর অনেকগুলো ভলিউমের বিশ্ব ইতিহাস। ওগুলো কি পরে সংগ্রহ করা গেছে?

উত্তরে বললো, জি না পাওয়া যায়নি। তালিকাভুক্ত বাংলা বই সবগুলোই আছে। যেগুলো ডোনেশন পাওয়া যায়নি সেগুলো কিনে নেয়া হয়েছে। তালিকার কিছু ইংরেজি বই পাওয়া যায়নি। ওগুলো বাদ‌ আছে।
আমি ওনাদের কাছে যেসব বইপত্র পাওয়া যায়নি সেগুলোর‌ একটা আপডেটেড লিস্টের হার্ড বা ইলেকট্রনিক কপি চাইলাম।
বললো যে ইলেকশনের ব্যস্ততার জন্য আমরা এই তালিকা আপাতত করতে পারিনি।

পরে আমার ভিজিটিং কার্ড দিয়ে বললাম যে এরকম লিস্ট ভবিষ্যতে তৈরি হলে যেনো আমাকে যেনো ইমেইল বা হোয়াটসঅ্যাপে লিস্টটা দেয়া হয়।
ঐখানে ঘন্টাখানেক গভীর মনোযোগ দিয়ে তাদের বইপত্র আর স্যুভেনিরের কালেকশনগুলো দেখলাম।‌

বেশকিছু ইসলামী বইপত্র ছিলো।
সাইমুম সিরিজের বইগুলোও সেখানে ছিলো যেখানে নায়ক র এবং মোসাদের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে অনবরত লড়াই করে চলে।
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ফেসবুক পেইজে দেখতাম যে সেন্টারের সাপ্তাহিক সেমিনারগুলো সাধারণত শুক্রবারে হয়।

অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ এমন কিছু ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী, বাংলাদেশপন্থী স্কলার কিংবা ইসলামী চিন্তাবিদ সেখানে আসতে দেখতাম যাদের মূলধারার অনেক মিডিয়ায় উপেক্ষা করা হয়।

গত ষোলো বছর ধরে মিডিয়ায় শুধুমাত্র স্তাবকদের প্রাধান্য দিয়ে ডাকাডাকি করা হতো।
ওসমান হাদী সেই স্তাবক এবং বিশেষ কিছু সুবিধাবাদী ব্যক্তিদের নিয়ে গঠিত সংকীর্ণ এলিটতন্ত্র ভাঙ্গার‌‌ একটা চেষ্টা করছিলো।

সমস্যা হচ্ছে, এসব জিনিস অতি দ্রুত সম্প্রসারণ করা এবং বিপুল জনপ্রিয়তার কারণে ভবিষ্যতে তার পক্ষে বিপজ্জনক একজন ব্যক্তিতে রুপান্তরিত হবার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল।
একটা উদাহরণ দেই।
Alfred Hitchcock এর একটা সিনেমা আছে।
"The Man Who Knew Too Much"
ইউটিউবে‌ হিচককের সব সিনেমাই পাওয়া যায়। যদিও সেগুলোর অধিকাংশই সাদাকালো তারপরেও থ্রিলার ছবির জগতে সেগুলো এখনো মাস্টারপিস।

এই সিনেমার নায়ক একজন অত্যন্ত হাসিখুশি দিলখোলা মানুষ।
তবে দুর্ঘটনাবশত এমন সব জিনিস সে জেনে ফেলে যেজন্য তাকে বিপজ্জনক এবং গোপন তথ্য জানা মানুষ হিসেবে টার্গেট করে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

সেইসব ডিস্টোপিয়ান সায়েন্স ফিকশন হয়ত অনেকেই পড়েছেন যেখানে অতিমাত্রায় যোগ্য এবং বুদ্ধিমান মানুষদের সাম্রাজ্যের আধিপত্যবাদের জন্য ঝুঁকি হিসেবে বিবেচনা করে নির্মূল করে ফেলা হয়।
আমাদের দেশের অনেক নির্বোধ ব্যক্তি হাদীর জীবদ্দশায় তাকে তাচ্ছিল্য এবং উপহাসের সঙ্গে দেখেছে।

হয়তো তাকে গোণায় ধরার দরকারই মনে করেনি।
তাকে এবং তার ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার মাত্রাকে দেশের সাধারণ মানুষ অনুভব করতে পেরেছিলো।
এবং
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সম্ভবত,
দেশের গণশত্রু ও বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থাও গত দেড় বছরে তার উত্থানের গতি ও মাত্রা লক্ষ্য করে দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যতে তার অবিশ্বাস্য রকম উঁচু পর্যায়ে উত্থানের সম্ভাবনা টের পেয়েছিলো,
যেকারণে‌ এতোসব গুরুত্বপূর্ণ লোক থাকতেও তাকে নিজেদের জন্য বিপজ্জনক মনে করে এতো অদ্ভুত বিশাল আয়োজন করে সরিয়ে দেয়া হয়।

কারণ সে শুধু নিজে আধিপত্যবাদী ভারতের জন্য বিপজ্জনক ছিলোনা, বরং অন্যদের মধ্যেও সেই আজাদীর আধিপত্যবাদ বিরোধী চেতনা ও জ্ঞান ছড়িয়ে দেয়া শুরু করেছিলো।

তার সেই বিপ্লবী স্পিরিট ছিলো‌ মারাত্মক সংক্রামক।
এটাই ছিলো সমস্যা।
সাময়িকভাবে বন্ধ থাকা এই সেন্টার কিছুদিনের মধ্যেই খুলবে বলে জানানো হয়েছে।

তবে, ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ভবিষ্যত‌ অনিশ্চিত।
এটা শুধু টাকা পয়সার বিষয় না।
এর চাইতে বড় বড় লাইব্রেরী বা সাংস্কৃতিক কেন্দ্র অনেক আছে, যেগুলো জিন্দা লাশের মতো পড়ে থাকে।

ভবিষ্যতে ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের ডোনেশন বা বইয়ের বা দালান কোঠার অভাব হবেনা, ইনশাআল্লাহ।
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারকে ভবিষ্যতে ২০ তলা বানানোর যে স্বপ্ন হাদীর ছিলো সেটাও হয়তো হবে।

কিন্তু, সমস্যা হচ্ছে,
জীবিত মানুষের আত্না যখন চলে যায়, তার ওজন বা শরীরের আকৃতি একই‌ থাকে,
তবে শরীরে তখন আর সেই মানুষটা থাকেননা।
ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারের বইপত্র দালান‌ সবই থাকবে‌, শুধু স্পিরিটটা খুব সম্ভবত সেভাবে আর থাকবেনা।

হাদীর খুনি যেহেতু ঐ সেন্টারে হাদীর পাশেই বসেছিল, সেহেতু আগন্তুক ও অতিথি দেখলেই তাদের ট্রমার কারণে নতুন সবাইকে সম্ভাব্য খুনি মনে হবে। সেখানকার বাতাসে মিশে থাকবে সন্দেহ, শোক আর ভয়ের অসহনীয় স্মৃতি।

এটির স্থান পরিবর্তন করা এসব অদৃশ্য সাইকোলজিক্যাল ট্রমা কাটানোর জন্যই দরকার।

জাতীয় বক্তৃতা এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতায় একাধিকবার বিজয়ী,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক ছাত্র,
ইউনিভার্সিটি অফ স্কলারস এবং সাইফুরস কোচিং এর অতি জনপ্রিয় ইংরেজি শিক্ষক,
ক্যারিশমাটিক, ভিশনারি ও মুগ্ধ করার মতো বক্তা ওসমান হাদী যেভাবে ধুমকেতুর গতিতে এই ইনকিলাব (Revolution) কালচারাল সেন্টারকে কয়েক মাসের মধ্যেই আপ্রাণ চেষ্টায় সৃষ্টি করে তার নিজের মতোই অসম্ভব প্রাণবন্ত ও উদ্দীপনাময় করে তুলেছিলো,
এই সেন্টারের শুধুমাত্র দৈহিক নয় বরং এর সেই প্রাণবন্ত বুদ্ধিবৃত্তিক ও বিপ্লবী স্পিরিটের ধারাবাহিকতা দেখার জন্য ক্ষীণ হলেও জ্বলন্ত আশায় বুক বেঁধে থাকলাম।

--------------------

লেখা: ব্যারিস্টার মুসতাসীম তানজীর,
আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট।

1 week ago | [YT] | 41

Md Faiz Ullah

সহজ হলেও #Admission এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এই ভুলগুলো করলে #IELTS / #Spoken-এ স্কোর কমে যাবে‼️

📌 50 COMMON MISTAKES WITH VERB TENSES

❌ I am living here since 2010.
✅ I have been living here since 2010.

❌ She is knowing the answer.
✅ She knows the answer.

❌ We are having a car for five years.
✅ We have had a car for five years.

❌ He didn’t went to work yesterday.
✅ He didn’t go to work yesterday.

❌ I have seen him yesterday.
✅ I saw him yesterday.

❌ She was knowing about it.
✅ She knew about it.

❌ They have finished the work last night.
✅ They finished the work last night.

❌ I am agree with you.
✅ I agree with you.

❌ He is working here since June.
✅ He has been working here since June.

❌ We were discussed the issue.
✅ We discussed the issue.

❌ She has went home.
✅ She has gone home.

❌ I didn’t knew the answer.
✅ I didn’t know the answer.

❌ He has ate already.
✅ He has eaten already.

❌ They are playing here every day.
✅ They play here every day.

❌ I was finished my homework.
✅ I finished my homework.

❌ She is having two brothers.
✅ She has two brothers.

❌ We have been knowing each other for years.
✅ We have known each other for years.

❌ He was worked here last year.
✅ He worked here last year.

❌ I will call you when I will arrive.
✅ I will call you when I arrive.

❌ She is living in Paris for five years.
✅ She has lived in Paris for five years.

❌ They didn’t finished the task.
✅ They didn’t finish the task.

❌ He is understanding the problem.
✅ He understands the problem.

❌ I have lost my phone yesterday.
✅ I lost my phone yesterday.

❌ We are going to school every day.
✅ We go to school every day.

❌ She has been go there many times.
✅ She has been there many times.

❌ He was knowing her very well.
✅ He knew her very well.

❌ I am working here since last year.
✅ I have been working here since last year.

❌ They have did their homework.
✅ They have done their homework.

❌ She was happened yesterday.
✅ It happened yesterday.

❌ We are believing him.
✅ We believe him.

❌ He didn’t ate breakfast.
✅ He didn’t eat breakfast.

❌ I have completed the report last week.
✅ I completed the report last week.

❌ She is having a dog.
✅ She has a dog.

❌ They were arrive late.
✅ They arrived late.

❌ I was go there yesterday.
✅ I went there yesterday.

❌ He has wrote three books.
✅ He has written three books.

❌ We are discussing this topic yesterday.
✅ We discussed this topic yesterday.

❌ She will informs you soon.
✅ She will inform you soon.

❌ I didn’t saw him.
✅ I didn’t see him.

❌ They are owning a house.
✅ They own a house.

❌ He has been finished his work.
✅ He has finished his work.

❌ I am thinking you are right.
✅ I think you are right.

❌ She has became famous.
✅ She has become famous.

❌ We was waiting for you.
✅ We were waiting for you.

❌ He is prefer coffee.
✅ He prefers coffee.

❌ I have went to London.
✅ I have gone to London.

❌ They was playing football.
✅ They were playing football.

❌ She has been live here for years.
✅ She has been living here for years.

❌ We didn’t met before.
✅ We haven’t met before.

❌ I am belong to this group.
✅ I belong to this group.

1 week ago | [YT] | 15

Md Faiz Ullah

প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার এই ঘটনার পর কীভাবে রেসপন্স করে এটা দেখার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। অপেক্ষা করছিলাম জনমানসে, বিশেষ করে ঢাকাইয়া মধ্যবিত্ত এবং ক্ষমতার ভরকেন্দ্র যে সকল অক্ষগুলোকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়—সেই পক্ষগুলোর প্রতিক্রিয়া বোঝার জন্য।

এবং বরাবরের মতোই—প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার বিজয়ী হয়েছে।

আমাকে ভুল বুঝবেন না দয়া করে৷ আমার অ্যাক্টিভিজম জীবনের শুরুর লগ্ন থেকেই আমি প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারের একজন ক্রিটিক। আজ থেকে অনেক বছর আগে, ২০১৬ সালের এক ভয়ার্ত পরিবেশে দাঁড়িয়ে আমি লিখেছিলাম,

‘আমাদের সময়ের সবচেয়ে অন্ধকার গলিটির নাম—প্রথম আলো।’

২০১৬ সালেই ড. জাকির নায়েক ইস্যুতে গোটা দেশে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার পত্রিকা Puড়িয়ে, সেসব ছবি অনলাইনে প্রকাশের ক্যাম্পেইনে নেতৃত্ব দিয়েছিলাম। বারংবার, প্রথম আলোর দ্বিচারিতা, দ্বি-মুখীতা, ভণ্ডামি আর সুক্ষ্ম ইসলামবিদ্বেষ নিয়ে আলাপ করেছি।

কিন্তু কখনোই, সেই ২০১২ সাল থেকে আজ অবধি, একটাবারের জন্যেও মনে হয়নি যে—প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারের কার্যালয় ভেঙে দেওয়া, গুড়িয়ে দেওয়া কোনো কার্যকর উপায় এদেরকে থামানোর।

আপনার কী ধারণা, সদলবলে গিয়ে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার ভবন ভেঙে দিলেই এদের কার্যক্রম থেমে যাবে? এরা কি ভবন-নির্ভর কাজ করে? এটা কি জুতোর কারখানা কিংবা জুসের ফ্যাক্টরি যে—কেউ গিয়ে ভেঙে দিলেই কাজ মাসের পর মাস বন্ধ হয়ে পড়বে?

প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার কাজ করে মাথা দিয়ে। আপনার যদি তাকে টেক্কা দিতে ইচ্ছে হয়, তাকে অতিক্রম করে যেতে মন চায়, যদি আপনি চান যে প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার ব্রাত্য হয়ে পড়ুক, অপাংক্তেয় আর অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাক, তাহলে আপনাকে মাথা দিয়েই কাজ করতে হবে। লাঠিসোঁটা দিয়ে নয়।

কেন আপনি আলো-স্টারকে অপছন্দ করেন? কারণ সে শব্দের মারপ্যাঁচে মিথ্যা বয়ান তৈরি করে, সংবাদকে মিসলিড করে, ইসলামবিদ্বেষ প্রমোট করে, ইসলামবিরোধী অবস্থান নেয়। দাড়িটুপিকে ভিলেন বানায়।

ওয়েল। এর সবই তো আপনার জানা। তাহলে সেসব ডকুমেন্ট আকারে প্রকাশ করেন। প্রেসক্লাবে গিয়ে সেসব প্রদর্শন করেন। সাংবাদিক সম্মেলন করে দেখান। সমাজের সুশীল অংশকে আমন্ত্রণ করে আলো-স্টারের এইসব ভণ্ডামি তুলে ধরুন। বিদেশের পত্রিকায় এদের বিরুদ্ধে লিখুন অ্যাকাডেমিক ধাঁচে।

এখন তো আর সবকিছু মেইনস্ট্রিম মিডিয়া নির্ভর নয়। দুনিয়ার সকলকে এখন রীচ করা যায়। যেকোনো জার্নালকে, যেকোনো জার্নালিস্টকে। আপনারা তুলে ধরুন যে—আপনার দেশের সবচেয়ে বড় দুটো পত্রিকা কীভাবে আপনাদেরকে সমাজের কাছে ব্রাত্য করে রেখেছে, কীভাবে তারা ইসলামের বিরুদ্ধে, মুসলিমদের বিরুদ্ধে, দেশের বিরুদ্ধে বয়ান তৈরি করে।

আপনার এসব অ্যাক্টিভিজম প্রথমদিনেই বাজিমাত করবে না। আজ ৫ জন শুনবে, কাল ১০ জন। এভাবে, ১০০, ৫০০, ১০০০ করে করে একদিন পুরো দেশে আপনার বয়ান, আপনার ডকুমেন্টেশান, আপনার কন্ঠস্বর পৌঁছে যাবে। বয়ান নির্মাণের সিলসিলাই তো এটা।

এসবই হলো কার্যকর পদ্ধতি আলো-স্টারকে অপাংক্তেয় করার। আপনি যদি মনে করেন যে, ওয়ান ফাইন মর্নিং সবাইকে দলে দলে ছুটে যেতে দেখে আপনিও আলো-স্টারের কার্যালয়ে দুটো ইটের টুকরো ছুঁড়ে মেরে এদেরকে সমাজচ্যুত করে ফেলবেন—তাহলে সেটা ভুল। অন্তত আজকের বাস্তব দুনিয়ায়। প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারের যারা মালিক, সেই ট্রান্সকম গ্রুপ হলো এই দেশের অন্যতম বড় ব্যবসায়ী গ্রুপ। এরকম একটা বা দুটো কেন, একশোটা দালান ভেঙে দিলেও, পরেরদিন নতুন অফিস শুরু করাটা তাদের কাছে বাঁ হাতের খেল। সেই আপনি কী না ভাবছেন—তাদের দুটো কার্যালয় ভেঙে দিতে পারলেই তারা স্তব্ধ হয়ে যাবে।

তো, প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার কি স্তব্ধ হলো?

দেখুন, আজ পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র তাদের হয়ে কথা বলছে। সুশীল সমাজ তাদের হয়ে কথা বলছে। মানববন্ধন করছে। ঢাকাইয়া মধ্যবিত্ত তাদের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছে। কূটনীতিপাড়া থেকে শুরু করে বিদেশের মোড়লেরা, রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক দল—সবাইকে তাদের পক্ষ নিতে হলো।

মাঝখান থেকে কী হলো?

মাঝখান থেকে আপনি ভিলেন হলেন৷ পুরো দেশ তো অবশ্যই, পুরো দুনিয়ার কাছে আপনি হয়ে গেলেন খলনায়ক৷ যাদের আস্কারা আর প্রশ্রয়ে আপনি এই খেলায় নেমেছেন, কিছুদিন বাদে তাদেরকেই দেখবেন প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারের অনুষ্ঠানে অতিথির চেয়ারে, উপদেষ্টা পরিষদে, ঘরোয়া নেমতন্নে৷ তাদের নামটাই দেখেবন প্রথম আলো আর ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় পাতায় জ্বলজ্বল করছে। সবাই হাত ধুঁয়ে ফেলবে। হাত ধুঁতে পারবেন না কেবল আপনি—হে দাড়িটুপি ওয়ালা অতি জজবাতি ভাইটি আমার।

শত্রু যখন মাথা দিয়ে খেলে, তার সাথেও মাথা দিয়েই খেলতে হবে। শত্রু যদি লাঠি হাতে নেয়, তবে আপনাকেও কলম ছেড়ে লাঠি হাতে তুলতে হবে—তার আগে নয়। শত্রুর হাতে কলম আর আপনার হাতে যদি লাঠি দেখা যায়—সমাজ আর দুনিয়ার কাছে আপনি ওই মুহূর্তেই ত্যাজ্য হয়ে পড়েছেন। বাতিলের খাতায় যাওয়াই আপনার নিয়তি।

@আরিফ আজাদ

1 week ago | [YT] | 29

Md Faiz Ullah

সাংস্কৃতিক আধিপত্য ও বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব থেকে মুক্তি পেতে হলে নিজের শিকড় ও ইতিহাসের সত্য পাঠ অপরিহার্য। শহিদ ওসমান হাদীর দেওয়া ৯০টি বই মূলত বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের জীবনসংগ্রাম ও অভিজ্ঞতার দলিল। এই তালিকাটি পাঠ করার মাধ্যমে একজন নতুন পাঠক যেমন ভিন্ন ভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে জানতে পারবে, তেমনি নিজের স্বতন্ত্র পরিচয় ও চিন্তাধারা গড়ে তোলার রসদ পাবে।

• বইয়ের লিস্ট:

১. The Story of My Experiments with Truth - Mahatma Gandhi
২. The Autobiography of Benjamin Franklin - Benjamin Franklin
৩. The Audacity of Hope - Barack Obama
৪. A Confession - Leo Tolstoy
৫. A Long Walk to Freedom - Nelson Mandela
৬. Banker to the Poor - Muhammad Yunus
৭. স্মৃতিকথা - কাজী মোতাহার হোসেন
৮. স্মৃতির মানুষ - আনিসুজ্জামান
৯. স্মৃতিকথন - হাসান আজিজুল হক
১০. লিপি সংলাপ - প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ
১১. বাতায়ন - প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ
১২. ফাউন্টেন পেন - হুমায়ূন আহমেদ
১৩. দিনের পর দিন যে গেলো - সুকুমার রায়
১৪. দেশ দেশান্তর - একেএম ইউসুফ
১৫. যাদের দেখেছি - জসীমউদ্দীন
১৬. যখন ছোট ছিলাম - সত্যজিৎ রায়
১৭. বল পয়েন্ট - হুমায়ূন আহমেদ
১৮. বাংলার মধ্যবিত্তের আত্মবিকাশ - কামরুদ্দিন আহমদ
১৯. যেভাবে বেড়ে উঠি - আল মাহমুদ
২০. ফাঁসির সেল থেকে দেখা বাংলাদেশ - কামারুজ্জামান
২১. পাকিস্তান: আমার ইতিহাস - ইমরান খান
২২. Daughter of the East - বেনজির ভুট্টো
২৩. জীবন সংগ্রাম - মনি সিং
২৪. জীবন কথা - জসীমউদ্দীন
২৫. কাঠ পেন্সিল - হুমায়ূন আহমেদ
২৬. বিন্দু বিসর্গ - ড. নীলিমা ইব্রাহিম
২৭. স্মৃতির নোটবুক - আব্দুল মান্নান সৈয়দ
২৮. হে বৃদ্ধ সময় - সৈয়দ শামসুল হক
২৯. যুগ বিচিত্রা - মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ
৩০. রুপজালাল - নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরী
৩১. আমার দেখা রাজনীতির ৫০ বছর - আবুল মনসুর আহমেদ
৩২. আমার জীবন - বদরুদ্দিন উমর
৩৩. আমার জীবন ও ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি - মুজাফফর আহমদ
৩৪. আমার সৈনিক জীবন: পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ - মনজুর রশীদ খান
৩৫. India Wins Freedom - মৌলানা আবুল কালাম আজাদ
৩৬. কবির মুখ - আল মাহমুদ
৩৭. কেউ বলে বিপ্লবী, কেউ বলে ডাকাত - অনন্ত সিং
৩৮. কাল নিরবধি - আনিসুজ্জামান
৩৯. A Doctor in the House - মাহাথির মোহাম্মদ
৪০. ইতিহাস কথা কয় - মোহাম্মদ মোদাব্বের
৪১. আমার জীবন ও বিভাগপূর্ব বাংলাদেশের রাজনীতি - আবুল হাশিম
৪২. আমার যৌবন - বুদ্ধদেব বসু
৪৩. Autobiography - জওহরলাল নেহেরু
৪৪. অসমাপ্ত আত্মজীবনী - শেখ মুজিবুর রহমান
৪৫. আত্মকথা - আবুল মনসুর আহমেদ
৪৬. আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী
৪৭. কালের ধুলোয় লেখা - শামসুর রহমান
৪৮. জীবনে যা দেখলাম - অধ্যাপক গোলাম আযম
৪৯. রেখাচিত্র - আবুল ফজল
৫০. রাজবন্দীর রোজনামচা - শহীদুল্লাহ কায়সার
৫১. Friends Not Masters - আইয়ুব খান
৫২. দুর্দিনের দিনলিপি - আবুল ফজল
৫৩. তৃণাঙ্কুর - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
৫৪. জীবনের বাঁকে বাঁকে - শামসুর রহমান
৫৫. Truth, Love and a Little Malice - খুশবন্ত সিং
৫৬. জীবনের শিলান্যাস - সৈয়দ আলী আহসান
৫৭. আমার কালের কথা - অধ্যাপক আব্দুল গফুর
৫৮. উইংস অব ফায়ার - এপিজে আব্দুল কালাম
৫৯. গাজী মিয়ার বস্তানি - মীর মোশাররফ হোসেন
৬০. কল্লোল যুগ - অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
৬১. অতীত দিনের স্মৃতি - আবুল কালাম শামসুদ্দিন
৬২. প্রতিদিনের স্মৃতি - সানজিদা খাতুন
৬৩. অর্ধেক জীবন - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
৬৪. আমার কথা - ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ
৬৫. আমার শিল্পী জীবনের কথা - আব্বাস উদ্দিন আহমদ
৬৬. আমার জীবনী - মীর মোশাররফ হোসেন
৬৭. আমার জীবনস্মৃতি - মাহমুদ নুরুল হুদা
৬৮. মধ্যরাতের অশ্বারোহী - ফয়েজ আহমেদ
৬৯. রং পেন্সিল - হুমায়ুন আহমেদ
৭০. স্বপ্নের শহর ঢাকা - রাবেয়া খাতুন
৭১. স্মৃতির শহর - শামসুর রহমান
৭২. ফরেন সার্ভিসে ৩৫ বছর; টক, মিষ্টি, ঝাল - এটিএম নজরুল ইসলাম
৭৩. নিস্ফলা মাঠের কৃষক - আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ
৭৪. জীবন কথা - অধ্যাপক শাহেদ আলী
৭৫. জীবন সাহিত্য - রাবেয়া খাতুন
৭৬. ঠাকুর বাড়ির আঙিনায় - জসীমউদ্দীন
৭৭. আমার জীবন - নবীনচন্দ্র সেন
৭৮. আমি সরদার বলছি - সরদার ফজলুল করিম
৭৯. আমার উপস্থাপক জীবন - আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ
৮০. আজি হতে শতবর্ষ আগে - নীরচন্দ্র চৌধুরী
৮১. আমার সাক্ষ্য - সৈয়দ আলী আহসান
৮২. উতল রোমন্থন - রেহমান সোবহান
৮৩. এক জীবন এক ইতিহাস - সিরাজুর রহমান
৮৪. কোনো খেদ নেই - রফিক আজাদ
৮৫. ঘরের কথা - দীনেশচন্দ্র সেন
৮৬. ছেলেবেলা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৮৭. জীবনের স্মৃতিদ্বীপে - রমেশচন্দ্র মজুমদার
৮৮. জীবনের বালুকা বেলায় - ফারুক চৌধুরী
৮৯. জীবনস্মৃতি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৯০. জীবন জানার কাহিনি - মোহাম্মদ ওয়ালীউল্লাহ

বইগুলোর লিস্ট ওসমান হাদীর পাঠচক্রে দেওয়া হয়েছিল। এই ৯০টি বই পড়লেই যে সাংস্কৃতিক আধিপত্য পুরোপুরি মোকাবিলা করা যাবে, এমন নয়। এই লিস্ট আপনার আমার মতো নতুন পাঠকদের জন্য।

আত্মপরিচয় অনুসন্ধানের যাত্রাটা তবে শুরু হোক।

#highlightseveryone #পাঠকের_কথা #আত্মশুদ্ধি #বই_প্রচার #followers #ইসলামিক_বই #highlights

1 week ago | [YT] | 43