Islamic Buzz-এর লক্ষ্য হলো ইসলাম ও শরিয়তের প্রকৃত সারমর্ম প্রচার করা, যা কোটি কোটি মানুষকে ইসলামের সঠিক জ্ঞান ও উপলব্ধি লাভে সাহায্য করবে, ইনশাআল্লাহ। আমাদের কনটেন্টের মাধ্যমে আপনি কোরআন, হাদিস, এবং ইসলামী জীবনযাপনের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা সম্পর্কে জানার সুযোগ পাবেন।
নতুন ভিডিও পেতে Islamic Buzz-কে সাবস্ক্রাইব করুন এবং ইসলামের বার্তা সবার কাছে পৌঁছে দিতে সাহায্য করুন।
মনে রাখুন, যে ব্যক্তি অন্যকে নেক কাজের দাওয়াত দেয়, সে আমলকারীদের সমান নেকী পায়। (সহীহ মুসলিম: ৬৯৮০)
"A person who invites others to do good deeds will earn rewards equal to those who follow their invitation." (Sahih Muslim: 6980)
Islamic Buzz
বিক্ষোভের নামে লুটপাট নিতান্তই ছোটলোকি। যেসব অতি উৎসাহীরা এ গর্হিত কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছে এরা সুযোগের অভাবে সৎ। এরা যেকোনো ভালো উদ্যোগকে মন্দ পরিণতির দিকে নিয়ে যায়। কোন একটি স্মার্ট মুভকে মূহুর্তেই পন্ড করে দেয়। মূল ফোকাস থেকে সরে গিয়ে নির্বোধের মতো অপ্রাসঙ্গিক কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। মুমিনের আচরণ কখনোই এমন নয়। প্রতিবাদের প্রতিটি স্টেপ হতে হবে যৌক্তিক ও বুদ্ধিদীপ্ত।
8 months ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলামের নৃশংস হত্যাকারীদের দ্রুততার সাথে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা সরকারের আশু কর্তব্য। দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাওয়া উগ্রদের থামানোর ব্যাপারে কোনোরূপ দ্বিধা করা যাবে না।
সেই সাথে সর্বস্তরের মুসলিমদের বলব, সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণ করুন। কোনো প্রকার চক্রান্তের ফাঁদে পা দেওয়া সমীচিন হবে না।
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে কেউ কোনো অন্যায় দেখলে তা সে তার হাত দ্বারা প্রতিহত করবে, যদি তা সম্ভব না হয় তবে মুখ দ্বারা প্রতিহত করবে, তাও যদি না করতে পারে তাহলে অন্তর দিয়ে তা ঘৃণা করবে। আর এ হচ্ছে (অন্তর দিয়ে প্রতিহত করা) দুর্বলতম ঈমান।’
(সহিহ মুসলিম: ৪৯)
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
সবচেয়ে বড় কৃপণ ও চোর কে?
কারো সঙ্গে দেখা হলে আগে সালাম দেওয়া সুন্নত। সালামের জবাব দেওয়া ওয়াজিব। আর কেউ যদি সালাম না দেয় তাহলে হাদিসে তাকে সবচেয়ে বড় কৃপণ বলা হয়েছে। তাই ধন-সম্পদের কৃপণতার চেয়েও বড় কৃপণতা থেকে বাঁচতে হলে বেশি বেশি সালাম দিতে হবে।
উল্লেখ্য, মানুষের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা সৎ কাজের অন্তর্ভুক্ত। পরস্পর সাক্ষাতে সালাম দিলে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করাও সহজ হয়। এছাড়া সালাম দিলে পরস্পর সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্য বাড়ে। অহংকার মুক্ত থাকা যায় ও বিনয় প্রকাশ পায়।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘সবচেয়ে বড় চোর সে, যে নামাজ চুরি করে এবং সবচেয়ে বড় কৃপণ সে, যে সালাম দিতে কৃপণতা করে’। (সহিহুল জামে ৯৬৬)।
রাসূলুল্লাহ (সা.) আরো বলেন, إِنَّ أَعْجَزَ النَّاسِ مَنْ عَجَزَ فِي الدُّعَاءِ، وَأَبْخَلَ النَّاسِ مَنْ بَخِلَ بِالسَّلَامِ
অর্থ: ‘সবচেয়ে বড় অক্ষম সে, যে দোয়া করতে অক্ষমতা প্রকাশ করে এবং সবচেয়ে বড় কৃপণ সে, যে সালাম দিতে কৃপণতা করে’। (সহিহুল জামে’ ৯৬৬)
মানুষকে আনন্দিত করার একটি বিশেষ উপায় হলো ছোট-বড়-নির্বিশেষে সবার সঙ্গে সর্বদা হাসিমুখে কথা বলা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘প্রতিটি ভালো কাজ সদকাস্বরূপ। তোমার ভাইয়ের সঙ্গে হাসিমুখে সাক্ষাৎ করা এবং তোমার বালতির পানি দিয়ে তোমার ভাইয়ের পাত্র ভর্তি করে দেয়াও নেক আমলের অন্তর্ভুক্ত’। (তিরমিজি ১৯৭০)
আরেক হাদিসে এসেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ নিয়ে তোমার ভাইয়ের সামনে উপস্থিত হওয়া তোমার জন্য সদকাস্বরূপ’। (তিরমিজি ১৯৫৬)
ছোট-বড়, পরিচিত-অপরিচিত-নির্বিশেষে সব মুসলিমকে সালাম দেওয়া ইসলামি শিষ্টাচারের অন্তর্ভুক্ত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘সেই সত্তার শপথ, যার হাতে আমার প্রাণ; তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না, যে পর্যন্ত না তোমরা ঈমানদার হবে। আর ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না তোমরা পরস্পরকে ভালোবাসবে। আমি কি তোমাদের এমন একটি কাজের কথা বলে দেব না, যা করলে তোমাদের মাঝে ভালোবাসা সৃষ্টি হবে? সে কাজটি হলো তোমরা একে অপরের মাঝে সালামের প্রসার ঘটাও’। (মুসলিম ৫৪)
ডেইলি-বাংলাদেশ@Islamicbuzzbd
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
কিয়ামতের দিন (যাকে শেষ বিচারের দিনও বলা হয়) সর্বপ্রথম যে বিষয়ে বিচার হবে তা হল অন্যায়ভাবে প্রবাহিত রক্ত - যে রক্তপাতের বিচার পৃথিবীতে করা হয়নি।
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
ক্যান্সার রোগ মুক্তির দু'আ।
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
এমন বহু আলেম-উলামা আছেন, যারা স্বীয় যোগ্যতা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনেক জনপ্রিয় হতে পারতেন। দুনিয়ার যশখ্যাতি ও টাকাপয়সা উপার্জন করতে পারতেন। কিন্তু এসবকে জলাঞ্জলি দিয়ে দিয়ে তারা বেছে নিয়েছেন এক বন্ধুর পথ।
প্রত্যন্ত কোন অঞ্চলে দ্বীনের আলো জ্বালানো নিয়েই তাদের দিবানীশি কেটে যায়। পিচ ঢালা রাস্তা আর আলো ঝলমল শহুরে পরিবেশের উপর তারা প্রাধান্য দিয়েছেন কাচা রাস্তা আর সন্ধ্যা হলেই আঁধার নেমে আসা গ্রামীন কোন জনপদকে। কৃচ্ছতার জীবনের বিনিময়ে তারা ঈমান-আমলের মশাল জ্বালিয়ে রাখার সাধনায় নীরত আছেন।
তাদের কোন ফেসবুক একাউন্ট নেই। ইউটিউব চ্যানেল নেই। এমনি এন্ড্রোয়েড ফোনও হয়ত নেই। তাই আমরা দূর-দূরান্ত থেকে তাদের চিনি না। তাদের ব্যাপারে জানি না।
আমরা ভাবি, স্মার্টফোন আমাদের স্মার্ট করেছে, দুনিয়ার তাবৎ জানাশোনাকে পকেটে এনে দিয়েছে। আসলে বাস্তবে এটি আমাদের মূর্খ করেছে এবং চিন্তাকে সংকীর্ণ করেছে। কারণ এখন এটার কারণেই আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে যতটুকু যা দেখি, অতটুকুকেই সবকিছু ধরে নেই।
এর বাইরে যে আরও বিশাল বড় জগত আছে, সবাই যে সবকিছু এই মাধ্যমগুলোতে প্রকাশ করেন না, সবাই যে এখানে আসেনও না, সেটা আমরা ভুলেই গেছি প্রায়। ফলে আমাদের বাস্তবতার বোঝাপড়া ও মূল্যায়নও ত্রুটিপূর্ণ।
দুনিয়াবাসীর কাছে অজানা-অচেনা থেকে গেলেও এই মানুষগুলোকে আসমানের অধিবাসীরা ভাল করেই চিনে এবং প্রতিনিয়ত তাদের জন্য রহমতের দুআ করে।
হাশরের মাঠে আমাদের জন্য এটাও একটা বিস্ময়ের কারণ হবে যে, দুনিয়াতে যাদেরকে বিশাল বড় খ্যাতিসম্পন্ন আলেম বলে চিনতাম, তাদেরকে পেছনে ফেলে অজানা-অচেনা-অখ্যাত বহু আলেম সামনের কাতারে আসন গ্রহণ করবেন। যাদেরকে হয়ত ওই দিনই প্রথম আমরা দেখব এবং তাদের নাম জানব।
লেখা: মুহতারাম আব্দুল্লাহ আল মাসুদ
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
সন্তান জন্মের পর মসজিদে আজান হলে আবার আজান দিতে হবে?
সন্তান জন্মের পর সন্তানের কানে আজান দেওয়া সুন্নত। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তার নাতি হাসানের কানে আজান দিয়েছেন বলে বর্ণিত হয়েছে। আবু রাফে (রা.) বলেন,
رَأَيْتُ رَسُولَ اللهِ صَلّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلّمَ أَذّنَ فِي أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِيٍّ حِينَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ بِالصّلَاةِ.
আমি আল্লাহর রাসুলকে (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) হাসান বিন আলি (রা.) জন্মগ্রহণ করার পর তার কানে নামাজের আজানের মত আজান দিতে দেখেছি।
(সুনানে আবু দাউদ: ৫১০৫)।
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
শায়েখ হাতিম আল আসাম (রাহি.) একবার হজ্জ্বে যাবার ইচ্ছা পোষণ করলেন এবং তা তার স্ত্রী ও সন্তানদের জানালেন।
স্ত্রী তাতে নিরুৎসাহিত করে বললেন, আপনি এখন হজ্জ্বে গেলে আমাদের কি হবে ? আমরা চলবো কি করে ? আপনি বরং এখন আপাতত এ চিন্তা বাদ দেন । যখন বাড়তি কিছু টাকা হবে তখন যাবেন ।
তাদের দুজনের কথোপকথনের মাঝে উপস্থিত ছিলেন তাদেরেই দশ বছর বয়সী বড় কন্যা । মেয়েটি সব শুনে তার বাবার উদ্দেশ্যে বললো, আব্বাজান আপনি নিশ্চিন্তে হজ্জ্বে চলে যান । আল্লাহ আর-রাজ্জাক তো আছেন । তিনি অবশ্যই আমাদের দেখবেন ।
মেয়ের কথা শুনে শায়খ হাতিম আল আসাম যেন মনে সাহস পেলো এবং দিন ক্ষণ বুঝে হজ্জ্বের উদ্দেশ্যে রওনা করলেন ।
তার সপ্তাহ দুয়েক পরের কথা ।
ততদিনে শায়খের রেখে যাওয়া পয়সা শেষ হয়ে যাওয়ার ঘরে খাদ্যের সংকট দেখা দিলো । শায়খের স্ত্রী ও তার অন্যান্য ছোট সন্তানেরা বড় মেয়েটাকে তাচ্ছিল্য করে বলছিলো, এখন আমাদের কি হবে ? খুব তো আব্বাজান কে যেতে দিলে আর আল্লাহ দেখবেন বললে । এখন তো ঘরে কোন খাবারও নেই আর খাবার কেনার জন্য পয়সাও নেই ।
মেয়েটি তাদের কথার জবাব না দিয়ে ভেতরের কক্ষে গিয়ে দু’হাত মুনাযাতে উঠিয়ে বলতে লাগলো, আল্লাহ ! আপনার ওয়াদা তো সত্য ।
ইয়া রব, আপনি তো বলেছেন,“আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন । এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন।” [ সুরা আত-তালাক, ২-৩]
আল্লাহ আমি তো আপনার উপর পরিপূর্ণ ভরসা করলাম ।’
ঠিক এই সময়েই দরজায় করাঘাত হলো । মেয়েটা দরজা খুলে দেখলো, সুন্দর পোশাক পরা একজন লোক দাঁড়িয়ে । লোকটি বলল, আমাদের গভর্নর সাহেব যাচ্ছিলেন এ রাস্তা দিয়ে । উনি খুব পিপাসার্ত । একটু পানি হবে উনার জন্য ?
মেয়েটি খুব সুন্দর একটা পেয়ালায় পানির ব্যবস্থা করলো।
গভর্নর পানি পান করে অত্যন্ত তৃপ্ত হলেন এবং অধস্তন লোকটিকে জিজ্ঞাসা করলেন, এ পানি কোন বাড়ি থেকে এনেছো, এত সুস্বাদু পানি আমার জীবনে কমই পান করেছি।
অধস্তন লোকটি জানালো, হুজুর, এ শায়খ হাতিম আল আসামের বাড়ি ।
গভর্নর বললেন, চলো তাকে গিয়ে সালাম বলে আসি।
লোকটি বলল, হুজুর তিনি তো বাড়ি নেই, হজ্জ্বে গিয়েছেন ।
গভর্নর বললেন, তবে তো তার পরিবারের সকল প্রয়োজন পূরণ করার দায়িত্ব এখন আমাদের । এ বলে তিনি তার জামার পকেট থেকে এক থলে স্বর্ণ মুদ্রা মেয়েটির বাড়ির দরজার সামনে রেখে দিলেন এবং সাথে থাকা উনার সকল অধস্তন লোকদের উদ্দেশ্যে বললেন, তোমরা যারা আমাকে পছন্দ করো তারাও আমার মত অনুরুপ এ পরিবারটিকে কিছু দাও ।
এ কথা শোনার সাথে সাথে সেখানে উপস্থিত সকল ব্যক্তি তাদের পকেটে রাখা সব স্বর্ণমুদ্রা গুলো দরজার সামনে জমা করে প্রস্থান করলেন ।
এসব দেখে মেয়েটির মা এবং অন্যান্য বোনেরা আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়লো কিন্তু কাঁদতে লাগলো শুধু মেয়েটা।
তা দেখে মেয়ের মা বললেন, তুমি কাঁদছো কেন ? যখন আমাদের কিছু ছিলোনা তখন কাঁদোনি আর এখন এত সম্পদ পেয়ে কাঁদছো ?
মেয়েটি জবাবে বললো, একটা ব্যপার ভেবে কাঁদছি । দুনিয়ার এক মামুলি গভর্নর শুধু পানি পান করে খুশি হয়ে এতকিছু দিয়ে দিলো আর উভয় জাহানের বাদশা রাব্বুল আরশিল আযীম যখন বান্দার উপর খুশি হয়ে যান তখন তিনি তাঁর বান্দার প্রতি না জানি কিরুপ আচরণ করেন !!
“ আল্লাহ যার জন্যে ইচ্ছা রুযী প্রশস্ত করেন এবং যার জন্য ইচ্ছা সংকুচিত করেন। তারা পার্থিব জীবনের প্রতি মুগ্ধ। পার্থিবজীবন পরকালের তুলনায় অতি সামান্য সম্পদ বৈ আর কিছু নয়।”[ সুরা আর-রাদ, ২৬ ]
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Islamic Buzz
★★★অপসংস্কৃতির ফেতনা থেকে মুক্তি পেতে দোয়া★★★
মুসলমানরা আজ নানা রকম অনৈসলামিক ফেতনাফাসাদে জর্জরিত। দুনিয়ার সব ধরনের ফেতনা ফাসাদ ও অনৈসলামিক কার্যকলাপই মুসলিম উম্মাহর জন্য ক্ষতিকর। এ সব ফেতনা ও অনৈসলামিক কর্মকাণ্ড থেকে মুক্ত থাকা এবং আল্লাহ তাআলার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা উম্মাতে মুহাম্মাদির জন্য একান্ত আবশ্যকীয় কর্তব্য। আল্লাহ তাআলা কুরআনুল কারিমের এ বিষয়ে আয়াত নাজিল করে তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনার জন্য মুসলিম উম্মাহকে উদ্বুদ্ধ করেছেন। ফেতনা ফাসাদ ও অনৈসলামিক কার্মকাণ্ড থেকে মুক্ত থাকতে কুরআনের আয়াতটি তুলে ধরা হলো-
رَّبَّنَا عَلَيْكَ تَوَكَّلْنَا وَإِلَيْكَ أَنَبْنَا وَإِلَيْكَ الْمَصِيرُ, رَبَّنَا لَا تَجْعَلْنَا فِتْنَةً لِّلَّذِينَ كَفَرُوا وَاغْفِرْ لَنَا رَبَّنَا إِنَّكَ أَنتَ الْعَزِيزُ الْحَكِيمُ
উচ্চারণ : রাব্বানা আ’লাইকা তাওয়াক্কালনা ওয়া ইলাইকা আনাবনা ওয়া ইলাইকাল মাছির। রাব্বানা লা তাঝআ’লনা ফিতনাতাল লিল্লাজিনা কাফারু ওয়াগফিরলানা রাব্বানা ইন্নাকা আংতাল আ’যিযুল হাকিম। (সুরা মুমতাহিনা : আয়াত ৪-৫)
অর্থ : ‘হে আমাদের প্রভু! আমরা তোমার ওপরই ভরসা করেছি, তোমার দিকেই মুখ করেছি এবং তোমার দিকেই আমাদের ফিরে যেতে হবে। হে আমাদের প্রভু! তুমি আমাদেরকে কাফেরদের জন্য পরীক্ষার পাত্র করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! তুমি আমাদের ক্ষমা কর, নিশ্চয়ই তুমি মহা শক্তিধর ও প্রজ্ঞাময়।’
দুনিয়ার সব অপসংস্কৃতি ও ফেতনা ফাসাদ থেকে মুসলিম উম্মাহর ঈমান-আমল ঠিক রাখা অত্যন্ত কঠিন কাজ। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে তাঁর সাহায্য লাভে উল্লেখিত দোয়া পড়ার তাওফিক দান করুন। দুনিয়ার সব ধরনের অপসংস্কৃতি ও অকল্যাণ থেকে মুক্ত রাখুন। আমিন।
(সংগৃহীত)
1 year ago | [YT] | 0
View 0 replies
Load more