নেতাজির জীবন আদর্শ ও তাঁর অজানা সত্য ইতিহাস সন্ধানে এই চ্যানেল সদা দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করে চলেছে। জনমানসে এই মানুষটিকে নিয়ে জাগরণ সৃষ্টি করাই এই চ্যানেলের উদ্দেশ্য।
বাবলু দা, যে মানুষটার সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর থেকেই প্রত্যেকটা দিন নতুন করে শেখার কিছু থাকে। সমস্তটাই জ্ঞানমূলক তা নয়, ছোট ছোট অনেক জিনিস। বাবলুদা' র সবচেয়ে বড় গুণ বলে যেটা আমার মনে হয় তাহল যেকোনও পরিস্থিতিতে তিনি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন না। যাঁরা বাবলুদাকে দীর্ঘদিন ধরে চেনেন; তাঁর কাছের মানুষ, বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন। তাঁরা হয়তো আমার থেকে অনেক ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু এই ট্রাভেল দুনিয়ায় আমি যতটুকু সময় বাবলুদার সঙ্গে কাটিয়েছি, একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে বাবলু দার মধ্যে সাদা-কালোর তফাৎটা একদম পরিষ্কার। হয় আপনার বাবলু দা'কে দেখে খুব ভালো লাগবে, অথবা খারাপ। মানুষটা মাঝামাঝি অবস্থান করেন না। আসলে একটা মানুষ কখনোই সবার প্রিয় হতে পারে না, তাই খারাপ দিকটার উল্লেখ রাখলাম। বাকি বাবলু দার ভালো দিকটাই সবচেয়ে বেশি আমার চোখে পড়েছে। আমার সঙ্গে প্রথম বাবলু দার আলাপ করিয়ে দেন এক্সপ্লোরার শিবাজীর পৃথ্বীজিৎ দা। সেই থেকে একসঙ্গে বেড়াতে গিয়ে, এমনকি তাঁর রিসোর্টে সময় কাটাতে গিয়ে প্রত্যেক মুহূর্তে নতুন নতুন অনেক কিছুই মানুষটা তাঁর অজান্তেই আমাকে শিখিয়েছেন। খুব কম সময়ের আলাপে আমি আর বাবলুদা অনেক ভালো ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছি। আমি ধন্য মনে করি নিজেকে যে আমি বাবলুদার মত মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি। কত এডভেঞ্চারের সাক্ষী হতে পেরেছি। আমাকে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে বাবলুদার সবচেয়ে বড় গুণ কী? আমি বলব, মানুষটি ভীষণ সাহসী। যে সাহসিকতা সচরাচর দেখা যায় না। বাবলু দা আমাকে নিজে বলেছেন, বেশ কিছু বছর আগেও তিনি রাতের খাওয়া দাওয়া সেরে বারোটা নাগাদ বাইক নিয়ে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়তেন। তখন এই ধরনের জঙ্গলগুলো জাতীয় উদ্যান ঘোষণা হয়নি। আর রাতে জঙ্গলে ঘোরাফেরার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা ছিল না। কখনো ভাবতে পারেন রাতের অন্ধকারে জঙ্গলে ঘোরা। হাতি, বাইসন, গন্ডার এই তিনটে ভয়ানক জংলি প্রাণী যখন তখন আপনার প্রাণ কেড়ে নিতে পারে। বাবলু দার কাছে আমার অনেক গল্প রয়েছে। আর দ্বিতীয়ত মানুষটির ব্যবহার। অত্যন্ত সজ্জন একজন মানুষ। হ্যাঁ কে হ্যাঁ আর না কে না বলতে জানেন। এবারের ডুয়ার্সে আমার আর বাবলু দার উদ্যোগেই এই সাবস্ক্রাইবারদের নিয়ে একসাথে কয়েকটা দিন কাটানোর পরিকল্পনা। অনেকে আমাকে বলেছেন ঘুরতে গিয়ে নেতাজিকে নিয়ে আলোচনার কি দরকার ছিল? সেখানে নিপাট ঘুরতে যাওয়া হলে ভালো লাগতো। আসলে এটা শুধুমাত্র আমার সঙ্গে বা বাবলুদার সঙ্গে আপনাদের আলাপ নয়। এটা ঠিক কথা এবারের ট্রিপে এখানে যাঁরা যাঁরা আসছেন অর্থাৎ যাঁরা বুক করেছেন তাঁরা আমাদের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতে পারবেন। যাঁরা আমার vlog - এ আমার ও দাদার একসঙ্গে বেড়ানোকে ভীষণ উপভোগ্য মনে করেছেন, তাদের জন্য এই সফরটা অবশ্যই অন্যরকম পাওনা হতে পারে। কারণ এখানে আমরা সবাই একসঙ্গে তিনটে দিন কাটাবো। আমার তো কখনো কখনো মনে হয় বাবলু দার রিসোর্ট গরুমারা নেস্টে চুপচাপ বসে থাকলেও সময় কেটে যায়। দূরে জঙ্গল, নিস্তব্ধতা, ময়ূরের ডাক, চা বাগান সমস্তটাই এক অদ্ভুত পৃথিবীতে নিয়ে যায়। এই যে দেখছেন ছবিটা, কোনও এক বিকেলে রিসর্টের বাইরের একটা মাঠে বসে বসে এমনই আড্ডা চলছিল। আমি মাঝে মাঝে ভাবি একটু অবসর কাটাবো এখানে। কিন্তু বাবলু দার সঙ্গে থাকলে সেটা সম্ভব না। ঠিক কোথাও না কোথাও বেরোনোর প্ল্যান হয়ে যায়।
এবারের ডুয়ার্সে জানুয়ারি মাসের ৩১ তারিখ থেকে ৩রা ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সাবস্ক্রাইবারদের নিয়ে এই যে বেড়ানোর প্রোগ্রাম, Mega meet, এটা মূলত বাবলুদার উদ্যোগ। বাবলুদা চেয়েছিলেন আমরা এমন কিছু করি যেখানে কিছু মানুষ উপভোগ করতে পারবেন। কিন্তু তার থেকেও অনেক বড় উদ্দেশ্য ছিল আমরা কিছু মানুষ একসঙ্গে মিলে এমন কিছু আলোচনা, এমন কিছু মুহূর্ত, বেড়ানো উপভোগ করব যেটা সচরাচর সবাই উপভোগ করতে পারেন না। গেলাম, খেলাম, ঘুরলাম, চলে এলাম - এটা ঠিক সেই ধরনের গ্রুপ ট্যুর নয়। হয়তো ভবিষ্যতে আমি অনেক গ্রুপ ট্যুর করতেও পারি। কিন্তু আমি মনে করি এটা তার থেকেও অনেক বেশি। এই পরিকল্পনা মূলত বাবলু দার। তাই আমরা চাই সবাই মিলে বাবলু দার এই পরিকল্পনাকে বা উদ্যোগকে সম্পূর্ণভাবে সফল করতে। আমার সঙ্গে যাঁরা এবার বেড়াতে যাচ্ছেন তাঁরা একমাত্র ফিরে এসেই বলতে পারবেন আমার কথাগুলো কতটা সত্যি। এখনো সামান্য কিছু সিট ফাঁকা আছে আপনি চাইলে এখনো বুকিং করতে পারেন। বুকিং এর জন্য অর্ঘ্যকে ফোন করে নিন। ফোন নাম্বার দিয়ে দিলাম: 94740 04123
স্বপ্নের ডানায় ভর করে যখন আমরা আকাশে ওড়ার কথা ভাবি, তখন অনেকটা পরিশ্রম কিন্তু তার সঙ্গে সামান্য একটু ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণা অনেকটা দূর পর্যন্ত আমাদের পৌঁছে দেয়। আবারও একটা এক লাখের ঘরে পৌঁছাল I AM BOSE। আর সেই ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণা আমি বারবার আপনাদের থেকেই পেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য।
থমকে গেছি, সমস্ত চিন্তা ভাবনা, যুক্তি, একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়ে গেছে। কারণ আমি একজন মানুষ। এটাই আমার পরিচয়। সকালেই মুরগির মাংসের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে পাখিটিকে ছটফট করতে করতে মরতে দেখে মনে হচ্ছিল মানুষ কত নিষ্ঠুর। খাদ্য-খাদকের যুক্তি দিয়ে বিষয়টাকে just ভুলিয়ে রাখার চেষ্টা। কিন্তু বাংলাদেশের ভিডিও দেখার পর সমস্ত যুক্তি কোথাও প্রাগৈতিহাসিক সময় ফিরে যায়। মানুষ মানুষকে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারছে, দেখছে সমাজ। কেউ ভিডিও তুলছে, কেউ তুলছে স্লোগান, চলছে উল্লাস। ধর্মের নামে অধর্মের উল্লাস। এ কোন প্রতিবাদ? কিসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ? একটা মৃত্যু, তার বিচারের দাবিতে আরেকটা নিশংস হত্যা? এটা মানুষের বিচার ব্যবস্থা নয়। এই নৃশংসতা পরশুও জানা নেই। পশুতো খিদে পেলে খায়, সেই খাদ্য-খাদকের সম্পর্ক। কিন্তু ধর্মের নামে সংখ্যালঘুকে পুড়িয়ে হত্যা, প্রতিবাদের নামে ডাকাতি, ভাঙচুর, লুটতরাজ। মানুষ শোকার্ত থাকলে এমন করে তো জানতাম না!! এটা শুধু বর্বরতা নয় এটা আদিমতা। একটা মৃত্যু দুঃখের, অবশ্যই প্রতিবাদের। কিন্তু মনুষ্যত্ব যেখানে এতটা নিষ্ঠুরতার মুখোশ পড়ে বসে আছে সেখানে সমস্তটাই মিথ্যে। ধর্ম এখানে হাতিয়ার মাত্র, অশিক্ষার অস্ত্রে কেটে ছারখার করে দিচ্ছে। নজরুল কি আজ ও কবর থেকে বলছেন, কান্ডারী! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মার? কিন্তু সেখানে তো আর মানুষ বেছে নেই। কিছু অশরীরী আত্মা ঘুরে বেড়াচ্ছে। বাংলাদেশ কি তাহলে হাসিনাকে সরিয়ে এই গণতন্ত্রই আনতে চেয়েছিল? কট্টর মৌলবাদ কায়েম করাই কি আসল উদ্দেশ্য ছিল?
আমাকে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন ভারত ভাগের পেছনে কারা দায়ী? দায় কার জানা নেই। আজ আর জানতেও চাইনা। যবে থেকে সঠিক জ্ঞান হয়েছে এটুকু বুঝেছি ভাগ্যিস ভারতটা ভাগ হয়েছিল।
বাইরে আজ বেশ ঠান্ডা পড়েছে। জানি কিছু মানুষ চাদরের তলায় মুখ লুকিয়েছেন। ধর্মনিরপেক্ষতার মিছিলের আয়োজন করতে হবে তো! কোথায় আপনারা?
ভারতকে চাপে রাখতে নানা রকমের কৌশল নিচ্ছে বাংলাদেশের কট্টর মৌলবাদীরা। পেছনে রয়েছে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি। এটা শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য কঠিন সময় নয়, এটা সমস্ত মানবতার জন্য কঠিন সময়।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে যেভাবে অরাজকতাকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে প্রতিবাদের নামে, তার আমি তীব্র ধিক্কার জানাই। এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আজ গোটা পৃথিবীর গর্জে ওঠা উচিত।
এবারের শীতে আপনাদের সঙ্গে ডুয়ার্স ট্রিপটা একটু অন্যরকম ভাবনা থেকে শুরু হয়েছিল। ৩ রাত ৪ দিনের এই সফরে আপনাদের নানা রকমের অভিজ্ঞতা হবে। ঠিক সেরকমই একটা অভিজ্ঞতা রাতের জঙ্গল অনুভব করার। রাতের জঙ্গল যে কতটা ভয়ঙ্কর সেটা আমার সঙ্গে এবার অনুভব করতে পারবেন আপনারা। এ সফরটার অন্যতম উদ্দেশ্য এই ব্যস্ত দৈনন্দিন জীবনের মাঝে কিছু এমন অনুভূতি নিয়ে আপনি ফিরবেন যা সারা জীবন আপনার মনে থেকে যাবে। অনেকেই ইতিমধ্যেই এ সফরের সঙ্গী হয়েছেন। অনেকেই এখনো বুক করবেন। আপনি কিসের অপেক্ষা করছেন? বুকিং ডিটেলস পেতে গেলে ফোন করুন আমাদের টিমকে : 𝟵𝟰𝟳𝟰𝟬 𝟬𝟰𝟭𝟮𝟯
অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন নেতাজিকে নিয়ে ওই সেশনটা থাকছে তো? আমি কথা দিচ্ছি ওই সেশনটা আপনাদের জীবনের অভিজ্ঞতার এমন একটা পর্যায়ে থাকবে যা আপনি ভুলতে পারবেন না। এই গোটা সফর জুড়ে থাকবে এমন এক আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনা, যা সমস্ত জীবন জুড়ে নেতাজির আদর্শ ছিল। আমরা অনেকেই বেড়াতে যাই কিন্তু এটা শুধু বেড়ানো নয়। এটা সেই সমস্ত ভ্রমণ প্রিয় মানুষের জন্য একটা সুযোগ যারা প্রকৃতির মধ্যে দিয়ে জীবনের উদ্দেশ্য কে খুঁজে নিতে চান। এখনো সময় আছে আপনি আপনার নিজের আসনটি বুক করে নিন। তাহলে দেখা হচ্ছে আগামী জানুয়ারি মাসে।
শিলং বেড়াতে গিয়ে হঠাৎ করে কার সঙ্গে দেখা হল দেখুন!! উনিও নিজের ফিল্মের শুটিংয়ে এসেছিলেন। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়াটা ঠিক এইরকম। এই ছবিটার মত। মিথ্যের ভীতের উপর দাঁড়িয়ে। যত বেশি মিথ্যে ছড়াতে পারবে তত নাম তোমার। চারিদিকে নেগেটিভিটির মার্কেটিং চলছে। এমনকী এলগরিদম সেটাই বোঝে। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো চায় বেশি বেশি নেগেটিভ জিনিস সমাজে ছড়িয়ে পড়ুক। এই ধরনের ভিডিওর ভিউ বেশি, মানুষ সহজে সাড়া দেন। এক্ষেত্রে কামাইও অনেক বেশি। নীতি- আদর্শ গেছে বিশ্রাম নিতে জাহান্নামে । চারিদিকে দেখবেন মানুষজনকে একটা ঘোরের মধ্যে রাখা হচ্ছে। যা আফিমের নেশার থেকেও ভয়ঙ্কর। আপনি যত বেশি অপসংস্কৃতি, কুসংস্কার, নোংরামি, অসভ্যতা, কুকথা, অশ্লীলতা ছড়াতে পারবেন তত বেশি জনপ্রিয় হবেন। একশ্রেণীর মানুষ আপনাকে পছন্দ করবেন না, তবুও তারা আপনার ভিডিওই দেখবেন বা দেখতে বাধ্য হবেন। আপনি আরও বেশি অর্থ উপার্জন করবেন। যা এই সোশ্যাল প্লাটফর্ম গুলোর জন্য লাভজনক। তাই এই প্ল্যাটফর্মগুলো তাঁদেরই প্রমোট করবে।
এটাই বর্তমান সমাজের অবস্থা। সবকিছু সোশ্যাল মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাচ্ছে। সে নীতিপুলিশিই হোক বা বিচার ব্যবস্থা। এটা এখন শো অফের টাইম। যত পারছে মানুষ সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। আর অনেকে এতে বেশ মজাও পাচ্ছেন। সমাজ যে গোল্লায় যাচ্ছে তাতে কার কী যায় আসে। সেই দায় কারও আজ আর নেই। একশ্রেণীর মানুষের অশ্লীলতা আজ বাঙালির সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। এটাই নাকি এখন কালচার। রাজনীতি ধর্মের নাম নিয়ে আজ বিভাজনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে। সেখানে উন্নয়ন, অর্থনৈতিক উন্নতি, সামাজিক উন্নতি, এইসব এখন পুরনো স্লোগানের মতন শোনায়। একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী কবেই নিজের পেশা বিক্রি করে আজ সমাজকে নিঃস্ব করেছেন। এ বুদ্ধিজীবী শব্দটাকে কলঙ্কিত করে সমাজকে পিছিয়ে দিয়েছেন। তাই সমাজকে বাঁচানোর জন্য বুদ্ধি বেঁচে খাওয়া মানুষজন আজ পেছনের সারিতে। আর সেই জায়গা নিয়েছে কিছু সহজাত মানসিকতা। যা মানুষকে সহজেই আকর্ষণ করে বলা ভালো গ্রাস করে। আপনি ভাবতেই পারেন এই ছবিটা কেন দিলাম? আসলে এই AI দিয়ে তৈরি করা ছবিটা ঠিক ততটাই স্পষ্ট, যতটা আজকের দিনের মিথ্যেগুলো। যা সহজে আপনি ধরতেও পারবেন না। কারণ আমি ধরিয়ে না দিলে আপনি বুঝতে পারবেন না আমার পোষ্টের প্রথম দুটো লাইন ডাহা মিথ্যা। আর আমি এটাও জানি আমার এই সম্পূর্ণ লেখা না পড়ে অনেকেই অবাক হবেন আমার এই ছবিটা দেখে। কারণ সমাজ এভাবেই চোখ কান বন্ধ করে চলছে। আর এটাই সবচেয়ে কঠিন বাস্তব।
দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততার মাঝে কয়েকটা দিন আমার সঙ্গে। হয়তো হতে পারে জীবনের একেবারে অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা হতে চলেছে! কিছুটা নিজের জন্য সময় বা সবাই মিলে একসঙ্গে কিছু মুহূর্ত কাটানো। এই সফরে থাকছে নানা রকমের মজা। বেড়ানো,থাকা-খাওয়া, গান-বাজনা, জঙ্গলের অভিজ্ঞতা, নানা রকমের গল্প। সমস্ত কিছু নিয়েই এবারের আমাদের সফর। 𝗜 𝗔𝗠 𝗕𝗢𝗦𝗘 - 𝗠𝗘𝗚𝗔 𝗠𝗘𝗘𝗧 𝗨𝗣 𝟮𝟬𝟮𝟲
৩১ জানুয়ারি পৌঁছে যাচ্ছ তোমরা সবাই। তারপর তিন তারিখ অবধি জমিয়ে মজা করব আমরা। তোমার সিটটা এক্ষুনি বুক করে নাও। কিসের অপেক্ষা করছ? অনেক ধরনের সফর করেছ এবার এই অভিজ্ঞতাটা প্লিজ মিস করো না।
অনেকেই বলেন আপনার সঙ্গে ট্রাভেল করতে চাই। আপনি একা ঘুরে বেড়ান আমারদের সঙ্গে কেন নিয়ে যান না? এই তো এইবার আপনাদের সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার জন্যই I AM BOSE আয়োজন করছে MEGA MEET 2026। ভেবেছিলাম এই অনুষ্ঠানটি ২৩ জানুয়ারি করবো। কিন্তু ওই সময় কিছু ছুটির সমস্যার কথা মাথায় রেখেই একটু পিছিয়ে দিলাম। আপনারা কারা কারা সফরসঙ্গী হচ্ছেন সেটা জানান। ট্রেনের টিকিট কিন্তু ১ ডিসেম্বরের মধ্যে না কাটলে এর পর আর পাবেন না। এই ইভেন্টে যে ঠিক কতটা মজা হবে সেটা আমি এখন থেকেই অনুভব করতে পারছি। একসঙ্গে হইহুল্লোড় করে নিউমাল জংশন থেকে গোরুমারা নেস্টে যাওয়া, সেখানে দারুন জঙ্গলের প্রকৃতি সঙ্গে থাকা ও খাওয়া। আছে আমাদের প্রিয় নেতাজিকে নিয়ে সেমিনার। নাচ, গান প্রতিযোগিতা, কুইজ, এক্সটেম্পো। ৩১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি জমজমাট অনুষ্ঠান। এরই মাঝে থাকছে ডুয়ার্সের কোনও এক প্রান্তে এলাহি বনভোজনের ব্যবস্থা। আমি গোটা অনুষ্ঠানটাই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম। আপনাদের এখন একটাই কাজ বেশি না ভেবে চট করে নিজের সিটটা বুক করে ফেলুন। বাকিটা ফিরে এসে আপনি আমাকে জানাবেন। প্রমিস করছি দারুন কিছুদিন কাটবে গরুমারার জঙ্গলে। যাঁরা যেতে পারলেন না তাঁরা অনেকেটাই মিস করবেন। আসন সংখ্যা খুবই সীমিত তাই এক্ষুনি বুক করে নিন।
অনেকদিন ধরে অনেক রিকোয়েস্ট আসছিল। ২০২২ এর পর এই ধরনের অনুষ্ঠান সেভাবে করে ওঠা হয়নি। যাক ফাইনালি আবারও আপনারা যোগ দিতে পারেন I AM BOSE পরিচালিত নেতাজীকে নিয়ে সেমিনারে। আর এবার সঙ্গে জুড়ছে Journey with Bose. তাই গোটা ইভেন্টের বন্দোবস্ত করা হয়েছে ডুয়ার্সের গরুমারা নেস্টে। শুধু নেতাজির ওপর সেমিনার নয়, নেতাজিকে নিয়ে ক্যুইজ থেকে শুরু করে নেতাজির ওপর নানা রকমের কম্পিটিশন, বনভোজন, ট্রাভেল সহ অনেক কিছুই এবার একসঙ্গে মিলে যাচ্ছে। একবারে জমজমাট একটা অনুষ্ঠান। ৩১জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারী ডুয়ার্সে কাটাব আমরা। সঙ্গে নানা রকমের এক্টিভিটি। আমার সাবস্ক্রাইবার বন্ধুরা আপনারা কীভাবে আমার ও আমার টিমের সঙ্গে সঙ্গে জুড়বেন সেটা জানতে হলে নিচে দেওয়া নাম্বারে কল করতে পারেন।
বুকিং সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় ও আরও বিস্তারিত তথ্য সেখান থেকে জেনে নিন।
I AM BOSE
আজ একটু পরেই লাইভে আসছি।
1 day ago | [YT] | 175
View 5 replies
I AM BOSE
বাবলু দা, যে মানুষটার সঙ্গে আলাপ হওয়ার পর থেকেই প্রত্যেকটা দিন নতুন করে শেখার কিছু থাকে। সমস্তটাই জ্ঞানমূলক তা নয়, ছোট ছোট অনেক জিনিস। বাবলুদা' র সবচেয়ে বড় গুণ বলে যেটা আমার মনে হয় তাহল যেকোনও পরিস্থিতিতে তিনি খুব উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন না।
যাঁরা বাবলুদাকে দীর্ঘদিন ধরে চেনেন; তাঁর কাছের মানুষ, বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়-স্বজন। তাঁরা হয়তো আমার থেকে অনেক ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু এই ট্রাভেল দুনিয়ায় আমি যতটুকু সময় বাবলুদার সঙ্গে কাটিয়েছি, একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে বাবলু দার মধ্যে সাদা-কালোর তফাৎটা একদম পরিষ্কার। হয় আপনার বাবলু দা'কে দেখে খুব ভালো লাগবে, অথবা খারাপ। মানুষটা মাঝামাঝি অবস্থান করেন না।
আসলে একটা মানুষ কখনোই সবার প্রিয় হতে পারে না, তাই খারাপ দিকটার উল্লেখ রাখলাম। বাকি বাবলু দার ভালো দিকটাই সবচেয়ে বেশি আমার চোখে পড়েছে।
আমার সঙ্গে প্রথম বাবলু দার আলাপ করিয়ে দেন এক্সপ্লোরার শিবাজীর পৃথ্বীজিৎ দা। সেই থেকে একসঙ্গে বেড়াতে গিয়ে, এমনকি তাঁর রিসোর্টে সময় কাটাতে গিয়ে প্রত্যেক মুহূর্তে নতুন নতুন অনেক কিছুই মানুষটা তাঁর অজান্তেই আমাকে শিখিয়েছেন।
খুব কম সময়ের আলাপে আমি আর বাবলুদা অনেক ভালো ভালো মুহূর্ত কাটিয়েছি। আমি ধন্য মনে করি নিজেকে যে আমি বাবলুদার মত মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি। কত এডভেঞ্চারের সাক্ষী হতে পেরেছি।
আমাকে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করে বাবলুদার সবচেয়ে বড় গুণ কী? আমি বলব, মানুষটি ভীষণ সাহসী। যে সাহসিকতা সচরাচর দেখা যায় না। বাবলু দা আমাকে নিজে বলেছেন, বেশ কিছু বছর আগেও তিনি রাতের খাওয়া দাওয়া সেরে বারোটা নাগাদ বাইক নিয়ে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়তেন।
তখন এই ধরনের জঙ্গলগুলো জাতীয় উদ্যান ঘোষণা হয়নি। আর রাতে জঙ্গলে ঘোরাফেরার ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা ছিল না। কখনো ভাবতে পারেন রাতের অন্ধকারে জঙ্গলে ঘোরা।
হাতি, বাইসন, গন্ডার এই তিনটে ভয়ানক জংলি প্রাণী যখন তখন আপনার প্রাণ কেড়ে নিতে পারে। বাবলু দার কাছে আমার অনেক গল্প রয়েছে।
আর দ্বিতীয়ত মানুষটির ব্যবহার। অত্যন্ত সজ্জন একজন মানুষ। হ্যাঁ কে হ্যাঁ আর না কে না বলতে জানেন।
এবারের ডুয়ার্সে আমার আর বাবলু দার উদ্যোগেই এই সাবস্ক্রাইবারদের নিয়ে একসাথে কয়েকটা দিন কাটানোর পরিকল্পনা।
অনেকে আমাকে বলেছেন ঘুরতে গিয়ে নেতাজিকে নিয়ে আলোচনার কি দরকার ছিল? সেখানে নিপাট ঘুরতে যাওয়া হলে ভালো লাগতো।
আসলে এটা শুধুমাত্র আমার সঙ্গে বা বাবলুদার সঙ্গে আপনাদের আলাপ নয়। এটা ঠিক কথা এবারের ট্রিপে এখানে যাঁরা যাঁরা আসছেন অর্থাৎ যাঁরা বুক করেছেন তাঁরা আমাদের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতে পারবেন। যাঁরা আমার vlog - এ আমার ও দাদার একসঙ্গে বেড়ানোকে ভীষণ উপভোগ্য মনে করেছেন, তাদের জন্য এই সফরটা অবশ্যই অন্যরকম পাওনা হতে পারে। কারণ এখানে আমরা সবাই একসঙ্গে তিনটে দিন কাটাবো। আমার তো কখনো কখনো মনে হয় বাবলু দার রিসোর্ট গরুমারা নেস্টে চুপচাপ বসে থাকলেও সময় কেটে যায়। দূরে জঙ্গল, নিস্তব্ধতা, ময়ূরের ডাক, চা বাগান সমস্তটাই এক অদ্ভুত পৃথিবীতে নিয়ে যায়। এই যে দেখছেন ছবিটা, কোনও এক বিকেলে রিসর্টের বাইরের একটা মাঠে বসে বসে এমনই আড্ডা চলছিল।
আমি মাঝে মাঝে ভাবি একটু অবসর কাটাবো এখানে। কিন্তু বাবলু দার সঙ্গে থাকলে সেটা সম্ভব না। ঠিক কোথাও না কোথাও বেরোনোর প্ল্যান হয়ে যায়।
এবারের ডুয়ার্সে জানুয়ারি মাসের ৩১ তারিখ থেকে ৩রা ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সাবস্ক্রাইবারদের নিয়ে এই যে বেড়ানোর প্রোগ্রাম, Mega meet, এটা মূলত বাবলুদার উদ্যোগ।
বাবলুদা চেয়েছিলেন আমরা এমন কিছু করি যেখানে কিছু মানুষ উপভোগ করতে পারবেন।
কিন্তু তার থেকেও অনেক বড় উদ্দেশ্য ছিল আমরা কিছু মানুষ একসঙ্গে মিলে এমন কিছু আলোচনা, এমন কিছু মুহূর্ত, বেড়ানো উপভোগ করব যেটা সচরাচর সবাই উপভোগ করতে পারেন না।
গেলাম, খেলাম, ঘুরলাম, চলে এলাম - এটা ঠিক সেই ধরনের গ্রুপ ট্যুর নয়।
হয়তো ভবিষ্যতে আমি অনেক গ্রুপ ট্যুর করতেও পারি। কিন্তু আমি মনে করি এটা তার থেকেও অনেক বেশি।
এই পরিকল্পনা মূলত বাবলু দার। তাই আমরা চাই সবাই মিলে বাবলু দার এই পরিকল্পনাকে বা উদ্যোগকে সম্পূর্ণভাবে সফল করতে।
আমার সঙ্গে যাঁরা এবার বেড়াতে যাচ্ছেন তাঁরা একমাত্র ফিরে এসেই বলতে পারবেন আমার কথাগুলো কতটা সত্যি।
এখনো সামান্য কিছু সিট ফাঁকা আছে আপনি চাইলে এখনো বুকিং করতে পারেন।
বুকিং এর জন্য অর্ঘ্যকে ফোন করে নিন।
ফোন নাম্বার দিয়ে দিলাম: 94740 04123
4 days ago | [YT] | 740
View 10 replies
I AM BOSE
স্বপ্নের ডানায় ভর করে যখন আমরা আকাশে ওড়ার কথা ভাবি, তখন অনেকটা পরিশ্রম কিন্তু তার সঙ্গে সামান্য একটু ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণা অনেকটা দূর পর্যন্ত আমাদের পৌঁছে দেয়। আবারও একটা এক লাখের ঘরে পৌঁছাল I AM BOSE। আর সেই ভালোবাসা ও অনুপ্রেরণা আমি বারবার আপনাদের থেকেই পেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাকে এভাবে সাপোর্ট করার জন্য।
5 days ago | [YT] | 4,128
View 188 replies
I AM BOSE
থমকে গেছি, সমস্ত চিন্তা ভাবনা, যুক্তি, একটা জায়গায় এসে দাঁড়িয়ে গেছে। কারণ আমি একজন মানুষ। এটাই আমার পরিচয়। সকালেই মুরগির মাংসের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে পাখিটিকে ছটফট করতে করতে মরতে দেখে মনে হচ্ছিল মানুষ কত নিষ্ঠুর। খাদ্য-খাদকের যুক্তি দিয়ে বিষয়টাকে just ভুলিয়ে রাখার চেষ্টা। কিন্তু বাংলাদেশের ভিডিও দেখার পর সমস্ত যুক্তি কোথাও প্রাগৈতিহাসিক সময় ফিরে যায়। মানুষ মানুষকে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মারছে, দেখছে সমাজ। কেউ ভিডিও তুলছে, কেউ তুলছে স্লোগান, চলছে উল্লাস। ধর্মের নামে অধর্মের উল্লাস।
এ কোন প্রতিবাদ? কিসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ? একটা মৃত্যু, তার বিচারের দাবিতে আরেকটা নিশংস হত্যা? এটা মানুষের বিচার ব্যবস্থা নয়।
এই নৃশংসতা পরশুও জানা নেই।
পশুতো খিদে পেলে খায়, সেই খাদ্য-খাদকের সম্পর্ক। কিন্তু ধর্মের নামে সংখ্যালঘুকে পুড়িয়ে হত্যা, প্রতিবাদের নামে ডাকাতি, ভাঙচুর, লুটতরাজ। মানুষ শোকার্ত থাকলে এমন করে তো জানতাম না!!
এটা শুধু বর্বরতা নয় এটা আদিমতা।
একটা মৃত্যু দুঃখের, অবশ্যই প্রতিবাদের। কিন্তু মনুষ্যত্ব যেখানে এতটা নিষ্ঠুরতার মুখোশ পড়ে বসে আছে সেখানে সমস্তটাই মিথ্যে।
ধর্ম এখানে হাতিয়ার মাত্র, অশিক্ষার অস্ত্রে কেটে ছারখার করে দিচ্ছে। নজরুল কি আজ ও কবর থেকে বলছেন, কান্ডারী! বল ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মার?
কিন্তু সেখানে তো আর মানুষ বেছে নেই। কিছু অশরীরী আত্মা ঘুরে বেড়াচ্ছে। বাংলাদেশ কি তাহলে হাসিনাকে সরিয়ে এই গণতন্ত্রই আনতে চেয়েছিল? কট্টর মৌলবাদ কায়েম করাই কি আসল উদ্দেশ্য ছিল?
আমাকে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন ভারত ভাগের পেছনে কারা দায়ী? দায় কার জানা নেই। আজ আর জানতেও চাইনা। যবে থেকে সঠিক জ্ঞান হয়েছে এটুকু বুঝেছি ভাগ্যিস ভারতটা ভাগ হয়েছিল।
বাইরে আজ বেশ ঠান্ডা পড়েছে। জানি কিছু মানুষ চাদরের তলায় মুখ লুকিয়েছেন। ধর্মনিরপেক্ষতার মিছিলের আয়োজন করতে হবে তো! কোথায় আপনারা?
ভারতকে চাপে রাখতে নানা রকমের কৌশল নিচ্ছে বাংলাদেশের কট্টর মৌলবাদীরা। পেছনে রয়েছে সাম্রাজ্যবাদী শক্তি। এটা শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য কঠিন সময় নয়, এটা সমস্ত মানবতার জন্য কঠিন সময়।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে যেভাবে অরাজকতাকে প্রশ্রয় দেয়া হচ্ছে প্রতিবাদের নামে, তার আমি তীব্র ধিক্কার জানাই। এই বর্বরতার বিরুদ্ধে আজ গোটা পৃথিবীর গর্জে ওঠা উচিত।
1 week ago (edited) | [YT] | 2,609
View 258 replies
I AM BOSE
এবারের শীতে আপনাদের সঙ্গে ডুয়ার্স ট্রিপটা একটু অন্যরকম ভাবনা থেকে শুরু হয়েছিল। ৩ রাত ৪ দিনের এই সফরে আপনাদের নানা রকমের অভিজ্ঞতা হবে।
ঠিক সেরকমই একটা অভিজ্ঞতা রাতের জঙ্গল অনুভব করার। রাতের জঙ্গল যে কতটা ভয়ঙ্কর সেটা আমার সঙ্গে এবার অনুভব করতে পারবেন আপনারা।
এ সফরটার অন্যতম উদ্দেশ্য এই ব্যস্ত দৈনন্দিন জীবনের মাঝে কিছু এমন অনুভূতি নিয়ে আপনি ফিরবেন যা সারা জীবন আপনার মনে থেকে যাবে।
অনেকেই ইতিমধ্যেই এ সফরের সঙ্গী হয়েছেন। অনেকেই এখনো বুক করবেন। আপনি কিসের অপেক্ষা করছেন?
বুকিং ডিটেলস পেতে গেলে ফোন করুন আমাদের টিমকে : 𝟵𝟰𝟳𝟰𝟬 𝟬𝟰𝟭𝟮𝟯
অনেকেই আমাকে জিজ্ঞাসা করেছেন নেতাজিকে নিয়ে ওই সেশনটা থাকছে তো? আমি কথা দিচ্ছি ওই সেশনটা আপনাদের জীবনের অভিজ্ঞতার এমন একটা পর্যায়ে থাকবে যা আপনি ভুলতে পারবেন না।
এই গোটা সফর জুড়ে থাকবে এমন এক আধ্যাত্মিক চিন্তাভাবনা, যা সমস্ত জীবন জুড়ে নেতাজির আদর্শ ছিল।
আমরা অনেকেই বেড়াতে যাই কিন্তু এটা শুধু বেড়ানো নয়। এটা সেই সমস্ত ভ্রমণ প্রিয় মানুষের জন্য একটা সুযোগ যারা প্রকৃতির মধ্যে দিয়ে জীবনের উদ্দেশ্য কে খুঁজে নিতে চান।
এখনো সময় আছে আপনি আপনার নিজের আসনটি বুক করে নিন।
তাহলে দেখা হচ্ছে আগামী জানুয়ারি মাসে।
1 week ago | [YT] | 219
View 5 replies
I AM BOSE
শিলং বেড়াতে গিয়ে হঠাৎ করে কার সঙ্গে দেখা হল দেখুন!! উনিও নিজের ফিল্মের শুটিংয়ে এসেছিলেন।
আজকাল সোশ্যাল মিডিয়াটা ঠিক এইরকম। এই ছবিটার মত। মিথ্যের ভীতের উপর দাঁড়িয়ে। যত বেশি মিথ্যে ছড়াতে পারবে তত নাম তোমার। চারিদিকে নেগেটিভিটির মার্কেটিং চলছে। এমনকী এলগরিদম সেটাই বোঝে। সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মগুলো চায় বেশি বেশি নেগেটিভ জিনিস সমাজে ছড়িয়ে পড়ুক। এই ধরনের ভিডিওর ভিউ বেশি, মানুষ সহজে সাড়া দেন। এক্ষেত্রে কামাইও অনেক বেশি। নীতি- আদর্শ গেছে বিশ্রাম নিতে জাহান্নামে । চারিদিকে দেখবেন মানুষজনকে একটা ঘোরের মধ্যে রাখা হচ্ছে। যা আফিমের নেশার থেকেও ভয়ঙ্কর।
আপনি যত বেশি অপসংস্কৃতি, কুসংস্কার, নোংরামি, অসভ্যতা, কুকথা, অশ্লীলতা ছড়াতে পারবেন তত বেশি জনপ্রিয় হবেন।
একশ্রেণীর মানুষ আপনাকে পছন্দ করবেন না, তবুও তারা আপনার ভিডিওই দেখবেন বা দেখতে বাধ্য হবেন। আপনি আরও বেশি অর্থ উপার্জন করবেন। যা এই সোশ্যাল প্লাটফর্ম গুলোর জন্য লাভজনক। তাই এই প্ল্যাটফর্মগুলো তাঁদেরই প্রমোট করবে।
এটাই বর্তমান সমাজের অবস্থা। সবকিছু সোশ্যাল মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত হয়ে যাচ্ছে। সে নীতিপুলিশিই হোক বা বিচার ব্যবস্থা।
এটা এখন শো অফের টাইম। যত পারছে মানুষ সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। আর অনেকে এতে বেশ মজাও পাচ্ছেন।
সমাজ যে গোল্লায় যাচ্ছে তাতে কার কী যায় আসে। সেই দায় কারও আজ আর নেই।
একশ্রেণীর মানুষের অশ্লীলতা আজ বাঙালির সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। এটাই নাকি এখন কালচার।
রাজনীতি ধর্মের নাম নিয়ে আজ বিভাজনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে। সেখানে উন্নয়ন, অর্থনৈতিক উন্নতি, সামাজিক উন্নতি, এইসব এখন পুরনো স্লোগানের মতন শোনায়।
একশ্রেণীর বুদ্ধিজীবী কবেই নিজের পেশা বিক্রি করে আজ সমাজকে নিঃস্ব করেছেন।
এ বুদ্ধিজীবী শব্দটাকে কলঙ্কিত করে সমাজকে পিছিয়ে দিয়েছেন।
তাই সমাজকে বাঁচানোর জন্য বুদ্ধি বেঁচে খাওয়া মানুষজন আজ পেছনের সারিতে। আর সেই জায়গা নিয়েছে কিছু সহজাত মানসিকতা। যা মানুষকে সহজেই আকর্ষণ করে বলা ভালো গ্রাস করে।
আপনি ভাবতেই পারেন এই ছবিটা কেন দিলাম? আসলে এই AI দিয়ে তৈরি করা ছবিটা ঠিক ততটাই স্পষ্ট, যতটা আজকের দিনের মিথ্যেগুলো।
যা সহজে আপনি ধরতেও পারবেন না। কারণ আমি ধরিয়ে না দিলে আপনি বুঝতে পারবেন না আমার পোষ্টের প্রথম দুটো লাইন ডাহা মিথ্যা। আর আমি এটাও জানি আমার এই সম্পূর্ণ লেখা না পড়ে অনেকেই অবাক হবেন আমার এই ছবিটা দেখে। কারণ সমাজ এভাবেই চোখ কান বন্ধ করে চলছে। আর এটাই সবচেয়ে কঠিন বাস্তব।
2 weeks ago (edited) | [YT] | 2,473
View 161 replies
I AM BOSE
দৈনন্দিন জীবনের ব্যস্ততার মাঝে কয়েকটা দিন আমার সঙ্গে। হয়তো হতে পারে জীবনের একেবারে অন্যরকম একটা অভিজ্ঞতা হতে চলেছে! কিছুটা নিজের জন্য সময় বা সবাই মিলে একসঙ্গে কিছু মুহূর্ত কাটানো। এই সফরে থাকছে নানা রকমের মজা। বেড়ানো,থাকা-খাওয়া, গান-বাজনা, জঙ্গলের অভিজ্ঞতা, নানা রকমের গল্প। সমস্ত কিছু নিয়েই এবারের আমাদের সফর।
𝗜 𝗔𝗠 𝗕𝗢𝗦𝗘 - 𝗠𝗘𝗚𝗔 𝗠𝗘𝗘𝗧 𝗨𝗣 𝟮𝟬𝟮𝟲
৩১ জানুয়ারি পৌঁছে যাচ্ছ তোমরা সবাই। তারপর তিন তারিখ অবধি জমিয়ে মজা করব আমরা। তোমার সিটটা এক্ষুনি বুক করে নাও। কিসের অপেক্ষা করছ? অনেক ধরনের সফর করেছ এবার এই অভিজ্ঞতাটা প্লিজ মিস করো না।
রেজিস্ট্রেশনের জন্য যোগাযোগ করো: ৯৪৭৪০০৪১২৩
3 weeks ago | [YT] | 195
View 5 replies
I AM BOSE
অনেকেই বলেন আপনার সঙ্গে ট্রাভেল করতে চাই। আপনি একা ঘুরে বেড়ান আমারদের সঙ্গে কেন নিয়ে যান না? এই তো এইবার আপনাদের সঙ্গে নিয়ে যাওয়ার জন্যই I AM BOSE আয়োজন করছে MEGA MEET 2026।
ভেবেছিলাম এই অনুষ্ঠানটি ২৩ জানুয়ারি করবো। কিন্তু ওই সময় কিছু ছুটির সমস্যার কথা মাথায় রেখেই একটু পিছিয়ে দিলাম।
আপনারা কারা কারা সফরসঙ্গী হচ্ছেন সেটা জানান। ট্রেনের টিকিট কিন্তু ১ ডিসেম্বরের মধ্যে না কাটলে এর পর আর পাবেন না।
এই ইভেন্টে যে ঠিক কতটা মজা হবে সেটা আমি এখন থেকেই অনুভব করতে পারছি।
একসঙ্গে হইহুল্লোড় করে নিউমাল জংশন থেকে গোরুমারা নেস্টে যাওয়া, সেখানে দারুন জঙ্গলের প্রকৃতি সঙ্গে থাকা ও খাওয়া।
আছে আমাদের প্রিয় নেতাজিকে নিয়ে সেমিনার। নাচ, গান প্রতিযোগিতা, কুইজ, এক্সটেম্পো।
৩১ জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি জমজমাট অনুষ্ঠান। এরই মাঝে থাকছে ডুয়ার্সের কোনও এক প্রান্তে এলাহি বনভোজনের ব্যবস্থা।
আমি গোটা অনুষ্ঠানটাই আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করলাম।
আপনাদের এখন একটাই কাজ বেশি না ভেবে চট করে নিজের সিটটা বুক করে ফেলুন।
বাকিটা ফিরে এসে আপনি আমাকে জানাবেন। প্রমিস করছি দারুন কিছুদিন কাটবে গরুমারার জঙ্গলে।
যাঁরা যেতে পারলেন না তাঁরা অনেকেটাই মিস করবেন। আসন সংখ্যা খুবই সীমিত তাই এক্ষুনি বুক করে নিন।
বুকিং নাম্বার : 9474004123
1 month ago (edited) | [YT] | 747
View 38 replies
I AM BOSE
অনেকদিন ধরে অনেক রিকোয়েস্ট আসছিল। ২০২২ এর পর এই ধরনের অনুষ্ঠান সেভাবে করে ওঠা হয়নি। যাক ফাইনালি আবারও আপনারা যোগ দিতে পারেন I AM BOSE পরিচালিত নেতাজীকে নিয়ে সেমিনারে। আর এবার সঙ্গে জুড়ছে Journey with Bose. তাই গোটা ইভেন্টের বন্দোবস্ত করা হয়েছে ডুয়ার্সের গরুমারা নেস্টে।
শুধু নেতাজির ওপর সেমিনার নয়, নেতাজিকে নিয়ে ক্যুইজ থেকে শুরু করে নেতাজির ওপর নানা রকমের কম্পিটিশন, বনভোজন, ট্রাভেল সহ অনেক কিছুই এবার একসঙ্গে মিলে যাচ্ছে। একবারে জমজমাট একটা অনুষ্ঠান। ৩১জানুয়ারি থেকে ৩ ফেব্রুয়ারী ডুয়ার্সে কাটাব আমরা। সঙ্গে নানা রকমের এক্টিভিটি। আমার সাবস্ক্রাইবার বন্ধুরা আপনারা কীভাবে আমার ও আমার টিমের সঙ্গে সঙ্গে জুড়বেন সেটা জানতে হলে নিচে দেওয়া নাম্বারে কল করতে পারেন।
বুকিং সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় ও আরও বিস্তারিত তথ্য সেখান থেকে জেনে নিন।
যোগাযোগ: 9474004123
1 month ago (edited) | [YT] | 861
View 27 replies
I AM BOSE
ভারতীর মিডিয়া, 😁
একজন বিখ্যাত অভিনেতাকে হাজারো চেষ্টা করেও শেষমেশ মারতে পারলই না । এটা কি তাদের পরাজয়??!!
1 month ago | [YT] | 705
View 19 replies
Load more