"SMSH Blog is a personal vlog analyzing current affairs through speeches. We discuss politics, social issues, and global events. Note: Content is privately managed; redistribution or misuse is prohibited. Publisher is not liable for external actions based on this content."

"SMSH Blog সমসাময়িক বিষয় নিয়ে স্পিচ-ভিত্তিক আলোচনার একটি ব্যক্তিগত ভ্লগ। এখানে রাজনীতি, সামাজিক ইস্যু ও বৈশ্বিক ঘটনাবলি নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়। নোট: সকল কন্টেন্ট ব্যক্তিগতভাবে ম্যানেজ করা হয়; পুনরায় ব্যবহার বা বিকৃতি নিষিদ্ধ। প্রকাশিত কন্টেন্টের ভিত্তিতে কোনো কাজের দায়িত্ব প্রকাশক নেবেন না।"

- Include keywords: *#currentaffairs analysis, #politicalspeeches, #socialissues blog, #contemporary debates*.
- **Tags:** Add channel tags *@current affairs, @personal blog, @political analysis, @speech commentary*.




SMSH BLOG

নাম 'পেশা', কাজ 'বেশ্যাবৃত্তি', আর প্রতিরোধ করলেই মামলা?

বর্তমানে বাংলাদেশের কিছু তথাকথিত মডেল এবং এনসিপির নারী নেত্রীরা মুসলিমদের বিরুদ্ধে মামলা করে প্রমাণ করছে—তাদের লক্ষ্য একটাই: দেহব্যবসাকে "পেশা" হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া, কিন্তু কেউ তাদের "বেশ্যা" বললে তাকে অপরাধী বানানো!
এই দ্বিচারিতা মানি না।
নিজেরা দেহ বিক্রি করে স্বাধীনতা চায়, আবার কেউ সত্যি বললে সেটা হয় “হেইট স্পিচ”!

দেহব্যবসা কি অধিকার? না সমাজবিধ্বংসী এক ঘৃণ্য ব্যবসা?

বেশ্যাবৃত্তিকে যখন "পেশা" বলে চালানো হয়, তখন প্রশ্ন আসে—এই পেশার নাম কী? যদি সাংবিধানিক স্বীকৃতি চান, তবে পেশার নাম সংবিধানে স্পষ্টভাবে লিখুন: “বেশ্যাবৃত্তি”, এবং এই পেশার মানুষ হবেন “বেশ্যা” বা “খানকী”। এখানেই দ্বিচারিতা—নিজে দেহ বিক্রি করে, আবার কেউ “বেশ্যা” বললে চরমভাবে ক্ষেপে যান!

এ কোন নীতি ভাই? একদিকে শরীর বিক্রি করে টাকা কামানোকে "স্বাধীনতা" বলবেন, আবার সেই বাস্তবতা প্রকাশ করলেই বলবেন "অপমান"? আপনি কি চান, পাপ করেও সম্মান পাবেন? চরিত্র বিসর্জন দিয়েও মর্যাদা দাবী করবেন?

সোজা কথা—যদি খানকীবৃত্তি পেশা হয়, তবে নামও তাই হবে। যদি এটা গোপন লজ্জার কিছু হয়, তবে তা কখনোই ‘অধিকার’ হতে পারে না। নারীবাদের নামে আজ যে বাজারি বিকৃতি চলছে, তা আসলে নারীর মর্যাদার সবচেয়ে বড় শত্রু।

নারীবাদ মানে নারীকে সমান মর্যাদা দেওয়া—not দেহকে বাজারে তুলে ধরার লাইসেন্স দেওয়া। যারা নারীর পবিত্রতা, চরিত্র, এবং মর্যাদাকে পদদলিত করে "স্বাধীনতা"র বুলি ঝাড়ছে, তারা আসলে সভ্যতা ধ্বংসের দালাল। অতি সত্তর National Citizen Party - NCP থেকে এদের বহিস্কার করেন। নয়লে আপনার দলের নাম পরিবর্তন হয়ে জনগণ এমন নামে ডাকবে আপনারা পরলোক গমন করলেও আযাবের ফেরেস্তা পর্যন্ত সেই নামে ডাকবে।

আমরা এই ভণ্ডামি মানি না। আমরা এই বিকৃতির বিরুদ্ধে।

বেশ্যাবৃত্তি পেশা নয়—এটা পাপ, এটা সামাজিক ক্যান্সার। নারীর মর্যাদার নামে এই পচা বস্তা আমাদের ঘাড়ে চাপাতে দেব না।

@highlight Hasnat Abdullah নাহিদ ইসলাম #ইসলাম_বিরোধী_ষড়যন্ত্র_রুখো #ধর্ম_ও_সংস্কৃতি_রক্ষা_করো #নারী_সংস্কার_কমিশন_বাতিল_করো

7 months ago | [YT] | 1

SMSH BLOG

রুমিন ফারহানা, রাজনৈতিক পরিচয় অনুযায়ী তিনি আওএনপির কাছে 'চিরকুমারী সংঘের আপোশহীন নেত্রী' (যদিও তিনি টেম্পুও চালান)। মূল কথা হলো, তিনি নিজেকে মুসলিম দাবি করেন। অথচ তিনি হাতে ইশকনের পৈতা পরে রাস্তায় বের হন। লজ্জার পানি কি এতটাই শুকিয়ে গেছে যে এখন আর লজ্জা বলতে কিছু নেই? মুসলিম পরিচয়ধারী বড় পদপদবিতে থাকা ব্যক্তিদের হাতে এই ধরনের জিনিস দেখলে, চোখ বন্ধ করে তাদের ভারতের দালাল, র-এর ছায়া এজেন্ট ও ইস্কনের সদস্য ভাবা যেতে পারে। রুমিন ফারহানা যতই দেশপ্রেম দেখান না কেন, তার উদ্দেশ্য তার হাতের পৈতাতেই স্পষ্ট।

7 months ago | [YT] | 1

SMSH BLOG

বর্তমান ধর্ষন, খুন, চাঁদাবাজীর পিছনে তিনটি শক্তি প্রত্যক্ষ কাজ করছে। প্রথমটি হচ্ছে ভারতীয় দালালরা, দ্বিতীয়টি হচ্ছে বিএনপি ও আওয়ামীলীগ, তৃতীয়টি হচ্ছে জেনারেল ওয়াকারসহ ভারতীয় র এর এজেন্ট।
আপনিও কি একমত?

9 months ago | [YT] | 0

SMSH BLOG

ফেব্রুয়ারিতে শুনলাম দুই ভাই আন্দলনে নামবে। ভারতীয় মির্জা গংদের দমাতে হবে ৩৬ জুলায়েরমত করে। তারা জনগনের পারপাস সার্ভ না করে ভারতিয় পারপাস সার্ভ করতে মাঠে নামছে। ক্রমশ মির্জা গংদের চেহারা উম্মোচিত হচ্ছে। আপসোস হচ্ছে তারেক রহমান ও ম্যাডাম জিয়ার জন্য। তারা কিছুই করতে পারবেনা। তাদের দলের নাম নিয়ে ভারতীয় পারপাস সার্ভ করতে ব্যস্ত হয়ে আছে মির্জা গংরা।

এবার ছাত্ররা না জনগন মাঠে নামতে হবে এই ভারতীয় নীল নকশার কবর রচনা করতে। যতদিন এই মেলায় হারিয়ে যাওয়া দুই ভাই থাকবে বাংলাদেশের মাটিতে। মনে রাখতে হবে ততদিন আপনি, আমি কেউ দেশে নিরাপদ না।

আমাকে কোন দল যদি তার ভারত প্রেমের যুক্তি দেখাতে পারতো খুবি উপকৃত হতাম। হয়তো আমিও তখন ভারত প্রেমে আবদ্ধ হতাম। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য ভারতীয়দের প্রতি প্রেমের মুল কারন আজো আমাকে কোন দল তার বক্তব্যর মাঝে বুঝাতে সক্ষম হলোনা।

10 months ago | [YT] | 1

SMSH BLOG

আহা...!!! আমাদের সরকারের মধ্যে বেশ কিছু আছেন যারা নিজেদের এলজিবিটিকিউ প্রমোটার হিসেবে প্রসিদ্ধ। যুক্তরাষ্ট্রে এলজিবিটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তা দাদু আপনারা কি এখনো সেটাই প্রমোট করবেন। যুক্তরাষ্ট্র যেখানে এটি নিষিদ্ধ করে তখন আমাদের দাদুরা থাকে কিভাবে সেটা বৈধতা দেওয়া যায়। আবার যদি এমন দেখা যায় তবে এদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আন্তর্জাতিকভাবে তাদের উপর চড়াও হওয়ার বৈধতা টাম্প প্রশাসন দিয়েছে। সুতরাং বি কেয়ারফুল। এই সিদ্ধান্তের জন্য প্রাণঢালা অভিনন্দন।

#everyonehighlights #foryoupageシ #Banglanews #Bangladesh #politics #everyone #newforyou @highlight

11 months ago | [YT] | 1

SMSH BLOG

♥আমি আপনাদের আরিফ বলছি♥

অভাব অনটনের সংসারে মধ্যে বড় হওয়া একজন মানুষ আমি। আমার জন্মের কয়েক বছর পড়েই ৫ ছেলে ১ মেয়েকে রেখে মা পরলোক গমন করেছিলেন। বড় ভাই, বোন, বাবা সবাই মিলেই আমাকে কষ্ট করে মানুষ করেছিলো। এতোগুলো সন্তান লালন পালন করতে বাবার কষ্টই হয়েছিল। পরে বাবা আমাদের কথা চিন্তা করে দ্বিতীয় মা এনে দেন। আমাদের কষ্ট করে লালন পালন করতে করতে নিজেও একটি ভাই আমাদের উপহার দিয়েছিলেন। আমরা এখন ৬ ভাই ও এক বোন। কষ্টের সংসারে আল্লাহ আমাদের বেচে থাকতে একটি করে চাকুরির বন্দোবস্ত করে দিয়েছিলেন। আলহামদুলিল্লাহ। আমরা সবাই যে যার মত করে মাকে ভালোবেসেছি। তিনিও ভালোবেসেছেন। আমি চাকুরি পাই পুলিশ কন্সটাবলে। চাকুরি পাওয়ার পরে সরকারের আনুগত্য থেকে সফলভাবেই কর্তব্য পালন করতাম। আমি অনেক জায়গায় প্রটেকশন ডিউটি করেছি। সত্য বলতে আমি হয়ত যখন চাকুরি পাই তখন কর্তব্যের খাতিরে কাউকে কাউকে মুখের দারা কষ্ট দিয়েছি। স্টাইক ফোর্সে থাকাবস্থায় মিছিল মিটিং এ আমার ডিউটি পরেছে। কিন্তু কাউকে হিট করিনি। কিন্তু দেখেন আমিই কিনা শিকার হলাম আপনাদের হাতে। যা হোক আমি আপনাদের ক্ষমা করে দিবো। আল্লাহ যদি চায়। আমি বিয়ে করেছিলাম বউ প্রাইমারি স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা। আমার সংসারে ছিল ছোট্ট দুটি ছেলে সন্তান, একজন মেয়ে সন্তান (ভালো থেকো তোমরা অধম পিতার জন্য দুয়া করো যেন, হাশরের ময়দানে আল্লাহ আমাকে উত্তম ফায়সালা প্রদান করে)। বিবাহিত অবস্থায় শ্বশুর শাশুড়িও পেয়েছিলাম। আমার মনে হয় শ্বশুর শাশুড়ি আমাকে প্রাপ্য আদর, ভালোবাসাই দিয়েছিল। আমি অন্যায় করলে শাসন করতো, আমার পরামর্শ দিত। আবার আমাকে আদর যত্নের কোনো ত্রুটিও রাখেনি। শ্বশুর চলে গেলেন, শাশুড়ি একা মানুষ অনেকভাবেই আমাকে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তার ভালোবাসারও কমতি ছিল না। তিনিও আমাকে সব সময় দিক নির্দেশনা দিতেন। বউ ছিল স্বামী পরায়ণ। তার বুদ্ধিদীপ্ত পরামর্শ, ইসলামিক আহ্বান সব কিছুই তো ভালো ছিল। আজ আমি ওদের মাঝে নেই।

♠ আমার অকালে ঝড়ে যাওয়ার গল্পটিতো শুনবেন♠

সেদিন আমি বরাবরই কম্পিউটার অপারেটরের কাজ করছিলাম। পরিবারের কয়েকজনের সাথে শেষ কথা বলে নিয়মিত কাজই করছিলাম। সকাল ১১ টা অনেক বড় মিছিল নিয়ে আমাদের থানা (এনায়েতপুর, সিরাজগঞ্জ) ঘেরাও করেছিল। কিছুক্ষণ বাদেই তারা চলে গেল। কিন্তু আকস্মিকভাবে এক দেড়শ ছেলে আমাদের ঘেরাও করলো। থানা জ্বালিয়ে দিল। আমাকে নির্মমভাবে পেটালো। আমি ছটফট করছি, বাঁচতে দিক বেদিক হাতে পায়ে ধরেছি, আমাকে ছাড়েনি। ওরা আমাকে আঘাতে আঘাতে ডলে পিষে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করালো। আমি চিরতরে হারিয়ে গেলাম।

♥আমার কিছু ভাষা♥

আমার একজন শ্যালক আছে, দুষ্ট প্রকৃতির। কিন্তু আমি কিছু না বললে ও আগে থেকেই সব বুঝে যেত। S M Saddam Hossain আমাকে অনেক আগেই বলেছিলো ভাই এই পুলিশের চাকরি ছেড়ে দেন। কারণ আপনারা সরকারের গোলাম হয়ে কাজ করেন, ন্যায় অন্যায়, বিবেক ভুলে গেছেন। অসহায় নিরীহ মানুষ পেটান। আমি ছোট ভাইদের বলতাম যারা খারাপ পুলিশ, তারা এগুলো করে। আমি কখনই কাউকে গুলি করিনি। আমার গুলি কোনো দিন কারো গায়ে লাগেনি। আমিতো অপরাধ করিনা, ঘুষ খাই না আমাকে সবাই ভালোবাসে। আজ বুঝি আসলে মানুষ আমাকে ভালোবাসে কিন্তু আমাদের ন্যায় সঙ্গে থাকাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সকাল এগারটায় ছোট ভাই আন্দাজ করে ফেলেছিল। আমার ভাগ্যে কী হতে চলেছে। আমাকে ফোন দিয়েছে কিন্তু পায়নি। পাবে কীভাবে? ততক্ষণে আমি দুনিয়ার জগতে নেই। সবাই যখন খুজা-খুজি আমি কোথায়? ছোট ভাই তখন খুঁজছিল আমাকে কে বা কারা দুনিয়া থেকে বিদায় করলো। বড় শ্যালক এতোটাই ছটফট করছে যে ক্ষণে ক্ষণে ছোট ভাইকে বলছে কোন খবর পেলি? কিন্তু সে মুহূর্তে ছোট ভাই বুঝতে পেরেও কিছুই বলেনি। আমাকে খুঁজছে বলেই ফোন রেখে আবার আমার সন্ধানে আসে। আমার মৃত সত্তাই কি ছোট ভাইকে বলেছিল? জানি না। ছোট ভাই যখন আমাকে খুঁজছে, এ নিউজ পেপার থেকে সে নিউজ পেপার, কোথাও কি কিছু আছে? তার উদ্দেশ্য কেন তারা আমার কুরুন পরিণতির ইতিহাস রচনা করলো। বাংলাদেশের সকল পত্রিকা খুঁজা খুঁজি করে একটি তথ্য আমার জন্য সংগ্রহ করে। আমাদের নাকি শেষ করা হবে সেটা আমার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আগেই জানতো। আমার রুহ তখন বলতে চাচ্ছিলো। ছোট ভাই তোর কথাই সত্য। আমাদের নি:শেষ করতে অভ্যন্তরীণ মাস্টার মাইন্ড তৈরি করা আগে থেকেই ছিল। chini24.com ও দৈনিক করতোয়া এবং সময় সংবাদ অনেক আগেই জানতো। chini24.com আমাদের করুণ পরিণতির কথা জনতো ৩ তারিখেই আর করতোয়াও জানতো ৩ তারিখেই। সেখানে আমাদের রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান তাদের পেশ রিলিজ দিয়েছিল আগের দিন। বলেছিল এনায়েতপুর থানায় ১১ জন পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হ।।।।।।ত্যা করা হয়েছে। আমার রুহ তখন স্তব্ধ। কি করলাম? চেইন অব কমান্ড কেন আমাদের কিছু বলেনাই। বুঝতে বাকি থাকলো না। আমরা বলির পাঠা। আমরা নিরীহ কন্সটাবল এরকমই। কাউকে বলতে পারি না। আমরা শাহাত বরণ করেছি। আমরা অপরাধী ছিলাম না। কেন আমাদের আনিসুর রহমান শেষ করে দিল? আমি আপনাদের আরিফ বলছি কোনদিনই তারা হাশরের ময়দানে ক্ষমা পাবেনা।

♥আমার সহপাঠী ভাইদের উদ্দেশ্যে♥

আমি রুহ জগৎ থেকে দেখতে পাচ্ছি আপনারা এখন সোচ্চার হয়েছেন। আমাদের উচিত ছিল চাকুরির ভয় না করে চেইন অব কমান্ড ভায়োলেট করা। জনগণের পাশে থাকা। কিন্তু তখন সেটা করিনি। করলে আজ আমার মত আরিফ হয়ত পরিবারকে গুছিয়ে আরো ছোয়াব ও ধর্মীয় পথে নিবেদিত হয়ে, রাষ্ট্র জনগণের সেবায় শরিক হয়ে। স্বাভাবিক পরলোক গমন করতাম। ওরা আমাকে যে খুবি কষ্টদায়ক ভাবে আঘাত করেছে। আমার প্রতিটি আঘাতের চিহ্ন উপলব্ধি করে ছোট ভাই শ্যালক গভীর শোকে নিমজ্জিত হয়ে পরে। তার তরুণ রক্ত টগবগিয়ে উঠে। আমার রুহ উপলব্ধি করেছে ঐসময় সদ্য ক্ষমতা চুত্যদের ও ঐসকল অফিসারদের কাছে পেলে নির্বিচারে হাতে অস্ত্র তুলে নিত। আমার সহপাঠীগণ আপনারা আজ আমার এই কথাগুলো বিশ্বাস করবেন কিনা, তবুও বলি আমার পরলোক গমন তখনি সার্থক হবে, যেদিন পুলিশ জনগণের হবে কোন, বেআইনি, তোষামোদি, চাটুকারিতা ছেড়ে ন্যায় পথে দেশের জনগণের সেবা করতে পারবে। আপনারা যারা সোচ্চার আছেন এনায়েতপুর থানাকে ভুলে যেয়েন না। আপনার ভুলে যেওনা রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমানকে। আপনাকে তাকে যোগ্য শাস্তি নিশ্চিত না করে ঘরে ফিরবেন না। আপনাদের জনগণ ঘৃণা করে। আপনারা জনগণকে ভালোবেসে তাদের সাথে থাকুন। মনে রাখুন জনগণের জন্যই পুলিশ। পুলিশের জন্য জনগণ না। ফিরিয়ে আনুন আস্থা। যাতে সন্ত্রাসীরা পুলিশ বলতে চমকে উঠে, অন্যায়কারীরা পুলিশ নামে যেন স্টক করে। আর নিরপরাধী পুলিশ বলতে জেন নিজের মায়ের পেটের ভাইকে বুঝে।

♣পরিশেষ♣

আমাদের পরিবারকে কেউ ঘৃণা করবেন না। ছোট ভাই (শ্যালক) তোমাকে ধন্যবাদ সত্য ন্যায়ের পক্ষে তোমার লিখা কোন দিন বন্ধ করোনা।

♦♣♥ উপরিউক্ত লেখাগুলি আমার কাল্পনিক মন থেকে লিখেছি, তথ্যগুলো সত্য কিন্তু, নিজেকে এনায়েতপুরের পুলিশ সদস্য সত্তা ভেবে লিখা। এটি আমার দুলাভাই এর লিখিত স্টেটমেন্ট না♦♣♥

1 year ago | [YT] | 2

SMSH BLOG

পুলিশ গুলি করেছেনা? যে পুলিশ, ্যাবব, বিডিআর, সোয়াট, চুদনাবাহিনি ওরফে সোনাবাহিনি সদস্য, ইউনিট গুলি করেছে। তাদের আত্মীয় স্বজন, পরিবার পরিজন, ঘরবাড়ির সকলতথ্য কলেকশন করা উচিৎ। পরিবারকে বুঝান আপনার স্বামী, সন্তান, বাবা, মা, বোন যেন গুলি না করে। ফলাফল কিন্তু আপনাকে ভোগ করতে হবে। কান টানলে নাকি মাথা আসে।

1 year ago | [YT] | 0

SMSH BLOG

এই মুহূর্তে করণীয় কি?
সাধারণ জনগণের উপর নির্বিচারে গুলি করে পুলিশ, বিডিআর, আর্মি, র, আনসার। সাধারণ শিক্ষার্থী যদি হয় সন্ত্রাসী। তবে বলতে চাই আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে। সাধারণ জনগণের পক্ষে। আমরা রাজাকার না? রাজাকার কাকে বলে, কত প্রকার এর সংজ্ঞা সাধারণ জনগণই রচনা করবেই। সোনাবাহিনী মাদারবোর্ড তুই নাকি জনগণের পক্ষে, আজ প্রায় শতাধিক সাধারণ জনগণ শহিদ হয়েছে। তোদের, তোদের ভাই পুলিশ তাদের গুলিতে। এই হিসাব কড়ায় গন্ডায় নেওয়া হবে। তোদের মোদির ধন ধরে কয়দিন চলে সেটাই দেখা যাবে। বিএনপি, জামাত, শিবির, বুঝি না। আমরা বুঝি আমাদের ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা বুঝি আমার বোনকে হত্যা করা হয়েছে। এর কোন দাবি নাই। দফা একটাই।

প্রিয় ছাত্র জনতা সমাজ। আমরা জানি আপনারা সুশৃংঙ্খল ভাবেই আন্দোলন করেছেন। তার পরও তারা যখন গুলি চালাতে পারে তখন বলার অবকাশ রাখেনা কোন আপশের। একটি বাঁশ কয়টি গুলি রুখবে? বিকল্প পথই হবে সমাধান। যে আদালত রায় দেয় গুলি চালাতে, সে আদালত দেশে থাকতে পারেনা। যেই সব লোক বলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সন্ত্রাসী, রাজাকার। তখন রাজাকারের দেশে কোন ভারতীয় দালালের ঠাঁই হতে পারেনা। স্লোগান এটিই হওয়া উচিত, রাজারের বাংলায়, কসাই হাসিনার ঠাঁই নাই।

যেখানকার চুদনা সেনাবাহিনী বলে জনগণের পাশে আছি। সেখানেই গুলি করে। কুত্তাররবাচ্চাদের কাছে জনগণ কারা তার ডেফিনেশন জানাটা জরুরি।জনগণ বলতে ভারতী দালালদের নাকি শিক্ষার্থী জনতাকে বুঝিয়েছে। আমার বিশ্বাস সেনাবাহিনী অবশ্যই মোদির এজেন্টদের বলেছে সাধারণ জনগণ।

তাই সেনাবাহিনী না, পুলিশ না কেউ না। করণীয় একটাই মাইন্ডব্লোয়িং মাস্টার প্ল্যান। স্বাধীনতা রক্ষা বাহিনী গঠন। প্লানের মাধ্যমে লাঠির বদলে অন্য কোনো কিছু। যা কাঁপিয়ে দিতে পারে পুরো বাহিনীদের।

1 year ago (edited) | [YT] | 1

SMSH BLOG

সাইদকে গুলি করায় যদি পুলিশের কোন দায় না থাকে তবে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আছে। তাও না থাকলে তবে পুলিশ হত্যার কথা সম্পূর্ণ রুপে মিথ্যা। উপর মহলের ওসি, আইজি নিজে পুলিশকে গুলি করে তার দায় জনগণের উপর দিতে চায়। তাই সাইদকে হত্যার দায় সরকারকেই বহন করতে হবে। পাশাপাশি পুলিশ হত্যার দায়ও সরকার প্রধানকেই নিতে হবে। হিসবা বরাবর। এতে কেউ প্ররোচিত না হওয়াই ভালো।

1 year ago | [YT] | 0

SMSH BLOG

কর্মক্ষেত্রের কার্যাবলি।

1 year ago | [YT] | 1