🎶 মন থেকে গাওয়া গান… অনুভবে-সত্যজিৎ।
ভক্তি, সুর, আর আত্মার কথা – একান্ত নিজস্বভাবে।
মূলতঃ এটি পুরাতন ও নূতন ভক্তিমূলক গানের জন্য তৈরী।
মোবাইলে রেকর্ড।
নিজের আনন্দে গাওয়া সাথে কিছু ভক্তি মার্গের কথা সময় করে আপলোড করার চেষ্টা করবো নিজের মতো করে। উদ্দেশ্য একটাই যদি এই শরীরের চেষ্টায় কিছু মানুষের কাছে (অবশ্যই যাঁরা এই ভাবে ভাবিত তাঁদের কাছে) এই ভাব পৌঁছে দেওয়া যায়।🙏🙏
"Songs from the sou"l — "Anubhobe Satyajit".
Devotion, simplicity, and Bengali spiritual music.
Basically, it is made for old and new devotional songs.
Recorded on mobile. I will try to upload some devotional songs along with my own singing pleasure and write some devotional talks (Bhakti Marg) from time to time in my own way.
The only purpose is if this body's efforts can convey this feeling to some people (of course, to those who think this way).
অনুভবে-সত্যজিৎ
আজ শিক্ষক দিবস
সমস্ত শিক্ষককে জানাই প্রণাম 🙏🙏
শিক্ষক কথাটির মানে
শি = শিষ্টাচার, ক্ষ=ক্ষমাশীল, ক=কর্তব্যপরায়ণ 🙏🙏
Teacher মানে
T truthful ( সত্যবাদী)
E educated ( শিক্ষিত)
A active (সক্রিয়)
C character ( চরিত্রবান)
H honest ( সৎ)
E energetic ( উদ্যোগী )
R responsible ( দায়িত্বশীল )
অখণ্ড মণ্ডলা কারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম। তদপদং
দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রী গুরুবে নমঃ।। অজ্ঞান
তিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জন শলাকয়া। চক্ষুরুন্মিলিত
যেন তস্মৈ শ্রী গুরুবে নমঃ।।🙏🙏
5ই সেপ্টেম্বর প্রত্যেক শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের
মধ্যে জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। সারা
ভারত জুড়ে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে এই দিন পালন
করা হয় শিক্ষক দিবস। প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনে
একজন প্রকৃত শিক্ষকের প্রয়োজন হয়। যিনি
তাকে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠার পথ দেখান। আর
শিক্ষার্থীরাই সঠিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে ভবিষ্যতে
দেশের কান্ডারী হয়ে ওঠেন। তাই দেশ গঠনে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের অবদান ঠিক কতটা,
সেই গুরুত্ব বোঝাতেই প্রতিবছর এই দিবস পালন
করা হয়। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নানান অনুষ্ঠানের
মাধ্যমে পালিত হয় শিক্ষক দিবস। এই দিবসের
বিশেষত্ব হল, এই দিনেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন
ভারতের এক মহান শিক্ষক এবং দার্শনিক ড.
সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন। মূলত তাঁর জন্মদিনকে স্মরণ
করে এই দিবস পালন করা হয়ে আসছে।
বাবা-মায়ের পরেই আসে স্কুলের ছোট্ট চৌহদ্দির কথা।
স্কুল জীবনে সেটা ছোট্ট ঘেরাটোপ মনে হলেও পরে
মনে হয় ওই চার দেওয়ালের ঘরগুলির মধ্যেই ছিল
প্রকৃত মুক্তির আনন্দ। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের শাসনের
ভয়ে জুবুথুবু হয়ে থাকা ছাত্রটিও ভবিষ্যতে গিয়ে ওই
কঠোর শাসনটিকেই ভালোবেসে ফেলেন। প্রতিবছর
৫ই সেপ্টেম্বর অর্থাত্ শিক্ষক দিবসের দিনটিকে শিষ্যরা গুরুকে শ্রদ্ধা এবং শুভেচ্ছায় ভরিয়ে দেন। অপরদিকে শিষ্যরা লাভ করেন পরম আশীর্বাদ।
বিশ্বের অন্যান্য দেশে শিক্ষক দিবস পালন
UNICEF থেকে ৫ই অক্টোবর দিনটিকে বিশ্ব শিক্ষক
দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দান করেছে এবং সেই অনুযায়ী বিশ্বের অধিকাংশ দেশ এই দিনে শিক্ষক দিবস পালন
করে। এর মধ্যে রয়েছে পৃথিবীর উনিশটি দেশ। এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হল পাকিস্তান, রাশিয়া, ইংল্যান্ড, কানাডা, জার্মানি, কুয়েত, কাতার, বুলগেরিয়া, প্রভৃতি। আবার ২৮শে ফেব্রুয়ারি ১১টি দেশ শিক্ষক দিবস
পালন করে। ভারতে শিক্ষক দিবস পালন করা হয়
৫ই সেপ্টেম্বর ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণনের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে।
ভারতে শিক্ষক দিবস
ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন ছিলেন ' ভারতরত্ন ' উপাধি
পাওয়া একজন মহান শিক্ষাবিদ, দার্শনিক এবং
আদর্শবান এক রাষ্ট্রপতি। সমাজ সংস্কার এবং শিক্ষা ব্যবস্থায় তাঁর গুরুত্ব ছিল অনস্বীকার্য। তাঁর জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষকদের অবদান এবং সম্মান জ্ঞাপনের
জন্য ১৯৬২ সাল থেকে ৫ ই সেপ্টেম্বর পালিত হয়ে
আসছে শিক্ষক দিবস। ভারতে শিক্ষক দিবসের সূচনা
মূলত ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর।
গুণমুগ্ধ ছাত্র-ছাত্রীরা তাঁর জন্মদিন পালন করতে চেয়েছিলেন। তখন তিনি জানিয়েছিলেন তাঁর
জন্মদিনকে স্মরণীয় যদি করতে হয়, তাহলে সমস্ত
শিক্ষক এবং শিক্ষিকাদের অবদানের কথা মাথায়
রেখে দিনটি পালন করা হলে তিনি খুশি হবেন।
🙏🙏🙏🙏🙏🙏
সুপ্রভাত সবাইকে 🌹🌹💐💐
সকলে ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন, সাবধানে থাকবেন এবং সর্বোপরি আনন্দে থাকবেন ও সকলকে আনন্দে রাখবেন।।
নমস্কার 🙏🙏💐💐
3 weeks ago | [YT] | 2
View 4 replies
অনুভবে-সত্যজিৎ
শিবরাত্রি
শিবকে বলা হয় আশুতোষ। অর্থাৎ আশু বা খুব তাড়াতাড়িই তুষ্ট হন যিনি! ফলে, সব পুরাণ মতে তাঁকে তুষ্ট করার জন্য পঞ্চাক্ষর বীজমন্ত্র ওম নমঃ শিবায়ঃ-ই যথেষ্ট! নিষ্ঠা সহকারে, ভক্তি ভরে ওম নমঃ শিবায়ঃ-এর উচ্চারণেই তাই সাঙ্গ হয় শিবপূজার যাবতীয় বিধি।
সে বছরের সবকটি দিনে যেমন, মহাশিবরাত্রির পুণ্য লগ্নেও তেমনই!
তার পরেও কিন্তু থেকে যায় কিছু কথা। মহাশিবরাত্রি অন্য দিনের শিবপূজার চেয়ে একটা দিক থেকে আলাদা। এটি ব্রত। অর্থাৎ, এটি বিশেষ পূজার দিন। ও দিকে, যে কোনও ব্রত পালনের কিছু নিয়ম থাকেই। মহাশিবরাত্রিরও রয়েছে। যেহেতু সারা বছরব্যাপী শিবপূজার মধ্যে এটিই সর্বশ্রেষ্ঠ, তাই এই ব্রত পালন শুরু হয় মহাশিবরাত্রির আগের দিন থেকে। শেষ হয় পরের দিন।
অতএব, সেই ব্রত পালনের জন্য তৈরি হওয়া যাক আজ থেকেই!
• ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথি-ই শিবপুরাণ মতে মহাশিবরাত্রি। তাই ত্রয়োদশী তিথি অর্থাৎ আজ থেকেই নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে এই বিশেষ পূজার জন্য। শিবপুরাণ মতে এবং মহাশিবরাত্রি ব্রতপালন বিধি অনুসারে ত্রয়োদশীতে এক বেলা নিরামিষ আহার খেয়ে থাকতে হয়। যাতে চতুর্দশীতে উদরে আহারের কণামাত্রও না থাকে!
• মহাশিবরাত্রির দিন একেবারে সকালেই ঘুম থেকে উঠে পড়া নিয়ম। ঘুম থেকে উঠেই স্নান করে নিতে হয়। কালো তিল ভেজা জলে স্নান করাই বিধেয়। শিবপুরাণ মতে, তাতে শরীর শুদ্ধ হবে।
• স্নান শেষ হয়ে গেলে সঙ্কল্পের পালা। কেন না, এই পূজা এবং ব্রত পালন করতে হয় নিজেকে সংযত রেখে। মনে মনে সঙ্কল্প করুন- চতুর্দশীর সারা দিন এবং রাত আপনি শুদ্ধ শরীরে এবং মনে থাকবেন। থাকবেন উপবাসে। সঙ্কল্প হয়ে গেলে ওম নমঃ শিবায়ঃ বীজমন্ত্রে প্রণাম জানান শিবকে। তাঁর আশীর্বাদ কামনা করুন। যাতে আপনার সঙ্কল্প রক্ষা হয়।
• অনেকে আজকাল দুপুরের মধ্যেই শিবপূজা সেরে নেন। কিন্তু যখন বলছি মহাশিবরাত্রি, তখনই স্পষ্ট- এই পূজার আদর্শ সময় রাত। সারা রাত ধরে চলে মহাশিবরাত্রির ব্রত। তাই সন্ধেবেলাতেও একবার স্নান করে শুদ্ধ হয়ে পূজার জোগাড় করুন। হাতের কাছে গুছিয়ে রাখুন জল, দুধ, দই, ঘি, মধু, ফুল, বেলপাতা, গোলাপ জল, চন্দন বাটা, কুঙ্কুম বা সিঁদুর, ধূপ, ঘিয়ের প্রদীপ, পাঁচটি ফল, মিষ্টি।
• মহাশিবরাত্রিকে ভাগ করা হয় চারটি প্রহরে। এক একটি প্রহরে গঙ্গামাটি দিয়ে তৈরি করতে হয় একটি করে শিবলিঙ্গ। খেয়াল রাখুন, এক প্রহরের লিঙ্গের পূজা অন্য প্রহরে করা যায় না। কেন না, প্রহর ভেদে শিবের চারটি রূপের পূজা করা হয় এই রাতে। তবে, গঙ্গামাটি না পেলে বা শিবলিঙ্গ বানাতে না জানলে কালো পাথরের একটিই লিঙ্গকে পূজা করা যায়।
• মহাশিবরাত্রির পূজার প্রথম ধাপ অভিষেক। অর্থাৎ, লিঙ্গকে স্নান করানো।
প্রথম প্রহরে ‘ওঁ হৌঁ ঈষণায় নমঃ ইদং ক্ষীরস্নানীয়ং শিবায় নমঃ' মন্ত্রে দুধ দিয়ে,
দ্বিতীয় প্রহরে ‘‘ওঁ হৌঁ অঘোরায় নমঃ ইদং দধিস্নানীয়ং শিবায় নমঃ' মন্ত্রে দই দিয়ে,
তৃতীয় প্রহরে ‘‘ওঁ হৌঁ বামদেবায় নমঃ ইদং আজ্যস্নানীয়ং শিবায় নমঃ' মন্ত্রে ঘি দিয়ে এবং
চতুর্থ প্রহরে ‘ ‘ওঁ হৌঁ সদ্যোজাতায় নমঃ ইদং মধুস্নানীয়ং শিবায় নমঃ' মন্ত্রে মধু দিয়ে স্নান করিয়ে পুজো করতে হয়।
প্রতি প্রহরে শিবকে স্নান করাবেন। গঙ্গাজলে শুদ্ধজলে চন্দন মিশ্রিত করে ঘণ্টা বাজাতে বাজাতে শিবকে স্নান করাবেন এই মন্ত্রে শিবকে স্নান করাবেন—
ওঁ ত্র্যম্বকং যজামহে সুগন্ধিং পুষ্টিবর্ধনম্।
উর্বারুকমিব বন্ধনান্মৃত্যোর্মুক্ষীয় মাঽমৃতাৎ।।
ওঁ তৎপুরুষায় বিদ্মহে মহাদেবায় ধীমহি
তন্নো রুদ্রঃ প্রচোদয়াৎ ওঁ।
এই সময় প্রার্থনা করা হয়‚ হে শিব, তোমাকে নমস্কার। তুমি সৌভাগ্য, আরোগ্য, বিদ্যা, অর্থ, স্বর্গ, অপবর্গ দিয়ে থাকো। তাই এগুলো তোমার কাছে প্রার্থনা করছি। হে গৌরীপতি, তুমি আমাদের ধর্ম, জ্ঞান, সৌভাগ্য, কাম, সন্তান, আয়ু ও অপবর্গ দাও।
• অভিষেকের পরে বেলপাতার মালা শিবলিঙ্গে দেওয়া নিয়ম। তার পর, ফুলে সাজিয়ে দিন শিবলিঙ্গ। ফুল এবং মালা দেওয়ার সময়ে উচ্চারণ করুন ওম নমঃ শিবায়ঃ।
• তার পরে চন্দন বাটার প্রলেপ দিন শিবলিঙ্গে। চন্দনের পরে কুঙ্কুম বা সিঁদুরের আলেপন দিন।
• এর পর ধূপ এবং ঘিয়ের প্রদীপ নিয়ে ওম নমঃ শিবায়ঃ মন্ত্রে আরতি করুন।
• আরতির পর ফল এবং মিষ্টি নিবেদন করুন শিবকে।
প্রণাম
এইবার এই মন্ত্রটি পড়ে সাষ্টাঙ্গে শিবকে প্রণাম করে পূজা সমাপ্ত করুন—
ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণত্রয়হেতবে।
নিবেদয়ামি চাত্মানং গতিস্তং পরমেশ্বরম্।।
• সবার শেষে সম্ভব হলে পাঠ করুন শিবের অষ্টোত্তর শতনাম।
• প্রত্যেক প্রহরেই এভাবে পুজো করুন শিবকে। উপবাস ভঙ্গ করুন পরের দিনে।
• খেয়াল রাখবেন, মহাশিবরাত্রির পরের দিন সূর্যোদয়ের আগেই স্নান করে, চতুর্দশী তিথি থাকতে থাকতে উপবাস ভঙ্গ করতে হয়। কোনও ব্রাহ্মণের কাছে শিবরাত্রির ব্রতকথা শুনে, তাঁকে দক্ষিণা দিয়ে উপবাস ভঙ্গ করুন।
ওম নমঃ শিবায়ঃ!
#www.facebook.com/share/1AC8wEhRUq/
#www.instagram.com/satyajit1965?igsh=azVob3l2emp2bH…
#x.com/satyajitburman1?t=fDBdf_Zp_4IPqlIaQaRHOg&s=0…
7 months ago (edited) | [YT] | 243
View 11 replies
অনুভবে-সত্যজিৎ
বিলম্বিত পোষ্ট 🙏
ভালবাসা অর্থে আত্মসমর্পণ নহে। ভালবাসা অর্থে, নিজের যাহা কিছু ভাল তাহাই সমর্পণ করা। হৃদয়ে প্রতিমা প্রতিষ্ঠা করা নহে; হৃদয়ের যেখানে দেবত্রভূমি, যেখানে মন্দির, সেইখানে প্রতিমা প্রতিষ্ঠা করা।
যাহাকে তুমি ভালবাস তাহাকে ফুল দাও, কাঁটা দিও না; তোমার হৃদয়সরোবরের পদ্ম দাও, পঙ্ক দিও না। হাসির হীরা দাও, অশ্রুর মুক্তা দাও; হাসির বিদ্যুৎ দিও না, অশ্রুর বাদল দিও না।
প্রেম হৃদয়ের সারভাগ মাত্র। হৃদয় মন্থন করিয়া যে অমৃতটুকু উঠে তাহাই। ইহা দেবতাদিগের ভোগ্য। অসুর আসিয়া খায়, কিন্তু তাহাকে দেবতার ছদ্মবেশে খাইতে হয়। যাহাকে তুমি দেবতা বলিয়া জান তাহাকেই তুমি অমৃত দাও, যাহাকে দেবতা বলিয়া বোধ হইতেছে তাহাকেই অমৃত দাও। কিন্তু এমন মহাদেব সংসারে আছেন, যিনি দেবতা বটেন কিন্তু যাঁহার ভাগ্যে অমৃত জুটে নাই, সংসারের সমস্ত বিষ তাঁহাকে পান করিতে হইয়াছে-- আবার এমন রাহুও আছে যে অমৃত খাইয়া থাকে।
যাঁহাকে তুমি ভালবাস তাঁহাকে তোমার হৃদয়ের সমস্তটা দেখাইও না। যেখানে তোমার হৃদয়ের পয়ঃপ্রণালী, যেখানে আবর্জ্জনা, যেখানে জঞ্জাল, সেখানে তাঁহাকে লইয়া যাইও না; 'তাহা যদি না পার' তবে আর তোমার কিসের ভালবাসা!
তাঁহাকে তোমার হৃদয়ের এমন অঞ্চলের ডিষ্ট্রিক্ট্ জজ করিবে যেখানে ম্যালেরিয়া নাই, ওলাউঠা নাই, বসন্ত নাই। তাঁহাকে যে বাড়ি দিবে তাহার দক্ষিণ দিকে খোলা, বাতাস আনা গোনা করে, বড় বড় ঘর, সূর্য্যের আলোক প্রবেশ করে। ইহা যে করে সেই যথার্থ ভালবাসে।
এমন স্বার্থপর প্রাণী বোধ করি নাই যে মনে করে তাহার ভালোবাসাকে তাহার হৃদয়ের সমস্ত বাঁশঝাড়ে ঘুরাইয়া, সমস্ত পচাপুকুরে স্নান করাইয়া, না বেড়াইলে যথার্থ ভালবাসা হয় না।
আবার অনেকের মত তাহাই বটে, কিন্তু সঙ্কোচে পারিয়া
উঠে না। এ এক বড় অপূর্ব মত।
💖জয় মা 🙏 জয় মা 🙏 জয় মা💖
www.facebook.com/share/1AC8wEhRUq/
www.instagram.com/satyajit1965?igsh=azVob3l2emp2bH…
x.com/satyajitburman1?t=fDBdf_Zp_4IPqlIaQaRHOg&s=0…
7 months ago | [YT] | 6
View 1 reply
অনুভবে-সত্যজিৎ
মন্ত্র দীক্ষা
ঈশ্বরের মহিমাবাচক যে মহাবাক্য - যাহা মনকে ত্রাণ
করিয়া দিব্যভাবে ভাবিত করে, তাহারই নাম মন্ত্র ও
দীক্ষা। ঠাকুর কহেন, কর্তাভজারা বলে, মন্তর মন্তর
বলছিস কি? মনই হচ্ছে মনতর। গুরু কৃষ্ণ বৈষ্ণবের
তিনের দয়া হল। একের দয়া বিনে জীব ছারেখারে
গেল।। অর্থাৎ মন যদি আগ্রহসহ ভগবানের ভজন না
করে, তাহা হইলে গুরুমন্ত্র ও ইষ্ট কি করিবেন? গুরু
বীজ দিবেন মাত্র, কিন্তু শিষ্যকে যত্ন দ্বারা তাহাকে
বৃক্ষতে পরিণত করিয়া ফলবান করিতে হইবে। আবার
কখন কখন আক্ষেপ করিয়া কহিতেন, গুরু মিলে যায়
লাখ চেলা না মিলে এক। আমি যেমন অঙ্গের বসন
পর্যন্ত ফেলে দিচ্ছি, অর্থাৎ ঈশ্বরলাভজন্য সর্বত্যাগী
হয়েছি, একটা চেলা পেলাম না যে, এমনটি করে।
____________________________________________
তথ্যসূত্র - শ্রীরামকৃষ্ণ প্রসঙ্গ
সচিত্র মাসিক বসুমতী থেকে গৃহীত
(১৩২৯-১৩৭৮)
ভূমিকা - পৃষ্ঠা - ১৭
7 months ago (edited) | [YT] | 0
View 0 replies